সামনাসামনি যুদ্ধে ১২ পাক সেনা শেষ করি

‘গলাকাটির যুদ্ধের কথা মনে অইলে এহনও শরীলে কাঁটা দিয়া ওঠে। গুলি করতে করতে আমার হাত আগুনে পোড়ার মতো হইয়া গেছিল। এসএলআরের ব্যারেল লাল টুকটুকা অইয়া গেছিল। কোনো কিছুই তহন খেয়াল আছিল না। নেশা চাপছিল, পাকিদের মারতে হবে। পাকিরাও গুলি ছুড়ছিল। সামনাসামনি দুই পক্ষে গোলাগুলি চলতে থাকে। মুহূর্তেই ১২ সেনা খতম। পাকি সেনারা তখন পিছু হটে যায়। আমরা ক্যাম্পে ফিরে ...

বঙ্গবন্ধু, এক বহুমাত্রিক দার্শনিক

অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্তঃ পলাশী প্রান্তরের নবাব সিরাজউদ্দৌলার হত্যাকা-ের চেয়েও জঘন্যতম ঘটনা হলো ১৫ আগস্টের বর্বরোচিত ঘটনা। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন ঘটনার আর কোন দৃষ্টান্ত নেই। যে পাকিস্তানীরা বঙ্গবন্ধুকে স্পর্শ করতে সাহস পাননি, সেই পাকিস্তানীরাই কিছু বাঙালী কুলাঙ্গারের সহায়তায় বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করলেন। জাতির সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি হলো ১৫ আগস্টের নির্মম হত্যাকা-ের বিচার এ দেশের মাট...

বঙ্গবন্ধু বিশ্বের নিপীড়িত মানুষের অধিকার আদায়ের জনক

হাশেম খানঃ বাংলাদেশ পৃথিবীতে এসেছে চিরকালীন স্থায়িত্ব নিয়ে। যে মানুষটি এ দেশের স্বাধীনতার জন্য নেতৃত্ব দিয়েছেন— তিনি শুধু এই বাংলাদেশের নিপীড়িত নির্যাতিত মানুষের অধিকারের জন্যই রাজনীতি করেননি। তাঁর রাজনীতি সারা বিশ্বের নিপীড়িত নির্যাতিত মানুষের জন্য প্রতিষ্ঠা করে গেছেন। ৭ই মার্চ ১৯৭১-এ যে ভাষণ তিনি দিয়েছিলেন— আজ সারাবিশ্ব সেই ভাষণকে গুরুত্ব দিয়েছ...

আরো বেশি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক চলচ্চিত্র নির্মানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহবান

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ আরো বেশি করে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য প্রযোজকদের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসকে যত বেশি সম্ভব চলচ্চিত্রের পর্দায় তুলে ধরতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং সংগ্রাম সে চিত্রগুলো মানুষের কাছে তুলে ধরা একান্তভাবে প্রয়োজন। কারণ আমাদের স্বা...

কাতোলমারী গণহত্যাঃ মো. হেলাল উদ্দিন

দিনটি ছিল ১৯৭১ সালের ৬ মে এবং ২২ বৈশাখ ১৩৭৮। ওই দিনটি খোষলামপুর গ্রামবাসীর জন্য ছিল এক ঘন তমসাচ্ছন্ন বিভীষিকাময় দিন। গ্রামবাসী কখনো বুঝতেই পারেনি এটি হবে তাদের জীবনের শেষ দিন। ইয়াহিয়া খানের দস্যুবাহিনী ১৯৭১ সালের ওই দিনে খোষলামপুর গ্রামে যে গণহত্যা, নির্যাতন, ধর্ষণ ও লুণ্ঠন চালিয়েছে, তা অবর্ণনীয়। খোষলামপুর গ্রামের কয়েকজন ভুক্তভোগী, নির্যাতিত ও প্রত্যক্ষদর্শীর বিবর...

প্রথম বাংলাদেশ সরকারঃ ড. হারুন অর রশিদ

১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি, সৈয়দ নজরুল ইসলামকে উপ-রাষ্ট্রপতি (বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি) এবং তাজউদ্দীন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী করে ৬ সদস্যবিশিষ্ট যে সরকার গঠিত হয়, তা-ই ছিল প্রথম বাংলাদেশ সরকার, যা মুজিবনগর সরকার নামে পরিচিত। ১৭ এপ্রিল মেহেরপুর জেলার (তখন মহকুমা) বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে বিপুলসংখ্যক বিদেশী সাংবাদিকে...

মুজিবনগর দিবসের স্মৃতিকথাঃ তোফায়েল আহমেদ

মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১-এর ১৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগরে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম সরকারের শপথ অনুষ্ঠানের স্মৃতিকথা লিখতে বসে কত কথা আমার মানসপটে ভেসে উঠছে। ’৭১-এর ২৫ মার্চ দিনটির কথা বিশেষভাবে মনে পড়ে। এদিন মনি ভাই এবং আমি জাতির জনকের কাছ থেকে বিদায় নেই। বিদায়ের প্রাক্কালে তিনি বুকে টেনে আদর করে বলেছিলেন, ‘ভাল থেক। আমার দেশ স্বাধীন হব...

যে দিনটি ভুলতে বসেছিII মুজিবনগর সরকারঃ অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ

২৫ মার্চ '৭১। পাকিস্তান সামরিক বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালি জাতি ও বাঙালি সেনা-অফিসার, ইপিআর, পুলিশ বাহিনীর ওপর আক্রমণ চালিয়ে নির্মম হত্যাযজ্ঞ শুরু করে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। শুরু হয় জনযুদ্ধ। প্রতিরোধ গড়ে ওঠে সর্বত্র। কিন্তু অপরিহার্য ছিল সরকার প্রতিষ্ঠার। পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনীর আক্রমণে রা...

সাগরদাঁড়ি ইউনিয়নে গণহত্যাঃ লে. কর্নেল (অব.) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির

১৯৭১-এর ২৫ মার্চ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালির স্বাধীনতার আকাক্সক্ষা অঙ্কুরে বিনাশ করতে চেয়েছে নজিরবিহীন গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞে। গণহত্যা ঢাকা থেকে ছড়িয়ে পরবর্তী নয় মাসে সমগ্র বাংলাদেশে অব্যাহত ছিল। মহান মুক্তিযুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ লাখ কিংবা আরো বেশি। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এ পর্যন্ত পাঁচ হাজারের অধিক বধ্যভূমির সন্ধান পাওয়া গেছে। এর মধ্যে এক হাজার বধ্যভূমি চিহ্নিত। আফ...

স্বাধীনতার ঘোষণা এবং স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রঃ প্রফেসর ড. এম শাহ্ নওয়াজ আলি

স্বাধীনতা মানুষের আজন্ম পিপাসা। আর এ পিপাসা থেকেই জন্ম নেয় সংগ্রামী চেতনার। এ সংগ্রামী চেতনাবোধই মানুষের রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তির পথকে সুগম করে স্বাধীনতা অর্জনে উদ্বুদ্ধ করে। ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রটি সৃষ্টি হওয়ার পর বাঙালি জাতির ওপর নেমে আসে আরেকটি নব্য উপনিবেশবাদ। দীর্ঘ ২৩ বছর পাকিস্তানি শাসন ও শোষণের শেষ প্রহর এই অগ্নিঝরা মার্চ। ৭...

জনতার সঙ্গে একীভূত হয়ে যাওয়াঃ ড. শেখ আবদুস সালাম

৭ মার্চ বাঙালি জাতির স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে এক অম্লান এবং অনন্য দিন। এখন থেকে ৪৭ বছর আগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকার তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে (আজকের সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) লাখ লাখ মানুষের সামনে দাঁড়িয়ে এই দিন তাঁর সেই ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করেছিলেন। তাঁর এই ভাষণটি ছিল মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতার ডাক। সেই ভাষণ সম্প্রতি ইউনেস্কো কর্তৃ...

পেরুয়া গ্রামে গণহত্যাঃ লে. কর্নেল (অব.) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির

১৯৭১-এর ২৫ মার্চ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালির স্বাধীনতার আকাক্সক্ষা অঙ্কুরে বিনাশ করতে চেয়েছে নজিরবিহীন গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞে। গণহত্যা ঢাকা থেকে ছড়িয়ে পরবর্তী নয় মাসে সমগ্র বাংলাদেশে অব্যাহত ছিল। মহান মুক্তিযুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ লাখ কিংবা আরো বেশি। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এ পর্যন্ত পাঁচ হাজারের অধিক বধ্যভূমির সন্ধান পাওয়া গেছে। এর মধ্যে এক হাজার বধ্যভূমি চিহ্নিত। আফ...

কাটিরহাট ধলই অপারেশনঃ ৯ সৈন্য নিহত হওয়ার পর পালিয়ে যায় পাকবাহিনী

১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে উত্তর চট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রয়েছে। স্বাধীনতাকামী অদম্য সাহসী যুবকদের সংগঠিত করে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সশস্ত্র প্রশিক্ষণ গ্রহণের জন্য ভারতে প্রেরণের পিছনে এই জনপদের অবদান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। চট্টগ্রাম শহর থেকে হাটহাজারী হয়ে রাঙ্গামাটি পর্যন্ত রাঙ্গামাটি সড়ক, বড়দিঘির পাড় থেকে সীতাকুন্ড সড়ক ছাড়াও চট্ট...

গোড়ান ও সাটিয়াচড়া গ্রামে গণহত্যাঃ লে. কর্নেল (অব.) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির

১৯৭১-এর ২৫ মার্চ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালির স্বাধীনতার আকাক্সক্ষা অঙ্কুরে বিনাশ করতে চেয়েছে নজিরবিহীন গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞে। গণহত্যা ঢাকা থেকে ছড়িয়ে পরবর্তী নয় মাসে সমগ্র বাংলাদেশে অব্যাহত ছিল। মহান মুক্তিযুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ লাখ কিংবা আরো বেশি। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এ পর্যন্ত পাঁচ হাজারের অধিক বধ্যভূমির সন্ধান পাওয়া গেছে। এর মধ্যে এক হাজার বধ্যভূমি চিহ্নিত। আফ...

এই দেশ মুক্তিযোদ্ধাদের, স্বাধীনতাবিরোধীদের নয়ঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

‘এই দেশ মুক্তিযোদ্ধাদের, স্বাধীনতা বিরোধীদের নয়’, উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মঙ্গলবার দেশবিরোধী শক্তি কোনদিন যেন এদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসতে না পারে সেজন্য সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘লাখো শহীদের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীনতা যেন কোনদিন ব্যর্থ হতে না পারে এজন্য দেশবাসীসহ সকলকে সজাগ থাকতে হবে। বাংলাদেশ স্বাধীনতাব...

পাকিস্তানিদের খুশি করাই ছিলো জিয়া, খালেদা জিয়ার এজেন্ডাঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ’৭৫-পরবর্তী সরকারগুলো পাকিস্তানী জান্তার এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী ছিলো বলে অভিযোগ করে বলেছেন, তারা পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর যে এজেন্ডা ছিলো ভিন্নভাবে সেটাই বাস্তবায়ন করে যাচ্ছিল। তিনি বলেন, ‘এ দেশ দরিদ্র থাকুক, এ দেশ ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হোক। আর বাংলাদেশ যদি ব্যর্থ রাষ্ট্র হয় তাহলে পাকিস্তান খুশী হবে।’ তিনি বলেন, দীর্ঘ ২১ বছর ...

মার্চ মাস আনন্দ বেদনার মাসঃ সমরজিত রায় চৌধুরী

একাত্তরের মার্চ মাসটি ছিল আনন্দ-বেদনার মাস। একদিকে যেমন দখলদার পাক বাহিনীর হাজারো অমানবিক নির্যাতনের ঘটনা, তেমনি আমরা পেয়েছি গৌরবময় স্বাধীনতার ঘোষণা। আজ স্বাধীনতার এই মাসে প্রথমেই স্মরণ করি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন অনেক কঠিন সময়ের মাঝখানে। আমরা তার অটল সিদ্ধান্তের জন্যই স্বাধীনতার স্বাদ পেয়েছি। ১ মার্চ থেকে ৭ মার্চ ...

সর্বপ্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ যুদ্ধ ১৯ মার্চঃ আ ক ম মোজাম্মেল হক

১৯৭১ সালের ১৯ মার্চ ছিল মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে একটি স্মরণীয় দিন। সেদিন পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বপ্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধযুদ্ধ শুরু করেছিল গাজীপুরের (সেই সময়ের জয়দেবপুর) বীর জনতা। সেদিন বঙ্গবন্ধুর ডাকে লাঠি-ছেনি ও গাদা বন্দুক নিয়ে গর্জে উঠেছিল জয়দেবপুরের জনগণ। একপর্যায়ে সম্মুখযুদ্ধে শহীদ হয়েছিলেন তিনজন বীর বাঙালি। আহত হয়েছিলেন শত শত স্বাধীনতাপ্রিয় মানুষ। জয়দেবপুর...

আক্কেলপুরে মুক্তিযোদ্ধা ও নিরীহ জনগণ হত্যাঃ লে. কর্নেল (অব.) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির

১৯৭১-এর ২৫ মার্চ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালির স্বাধীনতার আকাক্সক্ষা অঙ্কুরে বিনাশ করতে চেয়েছে নজিরবিহীন গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞে। গণহত্যা ঢাকা থেকে ছড়িয়ে পরবর্তী নয় মাসে সমগ্র বাংলাদেশে অব্যাহত ছিল। মহান মুক্তিযুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ লাখ কিংবা আরো বেশি। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এ পর্যন্ত পাঁচ হাজারের অধিক বধ্যভূমির সন্ধান পাওয়া গেছে। এর মধ্যে এক হাজার বধ্যভূমি চিহ্নিত। আফ...

রুহিয়া ইউনিয়নের রামনাথ হাটের গণহত্যাঃ লে. কর্নেল (অব.) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির

১৯৭১-এর ২৫ মার্চ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালির স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা অঙ্কুরে বিনাশ করতে চেয়েছে নজিরবিহীন গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞে। গণহত্যা ঢাকা থেকে ছড়িয়ে পরবর্তী নয় মাসে সমগ্র বাংলাদেশে অব্যাহত ছিল। মহান মুক্তিযুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ লাখ কিংবা আরো বেশি। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এ পর্যন্ত পাঁচ হাজারের অধিক বধ্যভূমির সন্ধান পাওয়া গেছে। এর মধ্যে এক হাজার বধ্যভূমি চিহ্নিত। আফস...