যত দিন যাচ্ছে, বাংলাদেশ বাড়ছে নৈরাজ্য, বড় হচ্ছে অজ্ঞাতনামা লাশের মিছিল। এই নৈরাজ্যের ছায়া পরিকল্পিতভাবে তৈরি করা হচ্ছে। এর পেছনে রয়েছে তথাকথিত “নোবেল বিজয়ী” ড. ইউনুসের নেতৃত্বে গোপন ‘মেটিকুলাস প্ল্যান’। উদ্দেশ্য একটাই—বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে প্রমাণ করা, অভ্যন্তরীণভাবে অস্থিতিশীল করে তুলা এবং নিজের রাজনৈতিক উচ্চা...
মধারী উপদেষ্টা—নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, নূরজাহান বেগম—যারা নিজেরা সরাসরি ধরা না পড়ে, নিজেদের পিএ, এপিএস, পিও-দের আড়ালে রেখে এমন একটা দুর্নীতির সাম্রাজ্য দাঁড় করিয়েছে, যার পরিমাণ শত শত কোটি টাকা। অথচ এদের মুখে সংস্কার আর স্বচ্ছতার বুলি। ভেতরে শুধু লোভ, হিংস্রতা, লুট।
৫ আগস্ট ২০২৪ এর পর থেকে মিডিয়া জগতে এক ভয়াবহ 'শুদ্ধি অভিযান' শুরু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এখন পর্যন্ত অন্তত ২০০০ জন সাংবাদিক টেলিভিশন, পত্রিকা ও অনলাইন মিডিয়া থেকে ছাঁটাই হয়েছেন। সরকারের অনুগত না হওয়া, নিরপেক্ষ থেকে কাজ করা বা অনুসন্ধানী রিপোর্ট করাই তাদের "অপরাধ" হয়ে দাঁড়িয়েছে।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ভয়াবহ মোড় নেওয়া দিন। বিদেশি শক্তি ও দেশীয় জেহাদি গোষ্ঠীর সহায়তায় একটি গণতান্ত্রিক সরকারকে সরিয়ে মোহাম্মদ ইউনুসকে সামনে রেখে একটি এনজিওপন্থী, সুদনির্ভর প্রশাসন জোর করে গঠন করা হয়। তার পর থেকে দেশের অর্থনীতি একটি দুর্বল, ভঙ্গুর কাঠামোয় রূপ নিতে শুরু করে। সেই পতনের সবচেয়ে দৃশ্যমান লক্ষণগুলোই এখন দেশের সংবাদপত্রের প্রথম পাতা...
দেশের শিল্পাঞ্চলে চলছে ভয়াবহ সংকট। চট্টগ্রাম ও ঢাকাকে ঘিরে গড়ে ওঠা ইস্পাত, গার্মেন্টস, টেক্সটাইল ও সিরামিক খাত আজ চরম অস্তিত্ব সংকটে।গত সাত মাসে গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকট ও লাগামহীন দাম বৃদ্ধির ফলে কমপক্ষে ৫০টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। আর বিনিয়োগের অপেক্ষায় থাকা শতাধিক প্রকল্প থমকে গেছে।এখন শিল্প মালিকরা স্পষ্ট বলছেন—এই সংকট পরিকল্পিত, এর পেছনে রয়েছে ইউনুস সরকারের ভয়াবহ...