জামায়াত-শিবিরের সন্ত্রাস: রাজনৈতিক কর্মসূচির ছদ্মবেশে পুলিশ বাহিনীর ওপর অতর্কিত হামলা ও হত্যার নীলনকশা

প্রতিটি নির্বাচনের আগে জামায়াত-শিবিরের টার্গেট যেমন দেশজুড়ে ত্রাস সৃষ্টি করে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যেতে বাধা দেওয়া, তেমনি পুলিশ বাহিনীর ওপর হামলা চালিয়ে তাদের মনোবল নষ্ট করা। যাতে নির্বাচনের সময় ভোটকেন্দ্রে বিএনপি-জামায়াত জোট সন্ত্রাসীদের কেন্দ্র-দখল এবং ব্যালট-বাক্স ছিনতাই ও ছাপ্পা ভোট মারার সময় কেউ বাধা না দেয়।  ২০০১ সালের নির্বাচনে এভাবেই দেশজুড়ে আওয়ামী লী...

২০১৩ সালে জামায়াত-শিবিরের হিংস্রতা: রাজনীতির নামে দেশজুড়ে আগুন-সন্ত্রাস ও কুপিয়ে হত্যাযজ্ঞ

নির্বাচন এলেই বিভিন্ন অজুহাতে হত্যাযজ্ঞ ও নাশকতা চালাতে শুরু করে জামায়াত-শিবির। ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচন বানচাল এবং ২০০১ সালের স্টাইলে কেন্দ্র দখল করে ছাপ্পা ভোট করে ক্ষমতা দখলের উদ্দেশ্যে ছয় মাস আগে থেকেই বোমাবাজি, অগ্নিসন্ত্রাস ও কুপিয়ে হত্যার মিশন শুরু করে তারা। এমনকি পবিত্র রমজান মাসের দিন-দুপুরেও ঢাকার রাস্তায় পুলিশ সদস্যদের ঘিরে ধরে নির্মমভাবে...

গরীবের ত্রাণের টিন লুট করে বাড়ি ও প্রতিষ্ঠান বানায় কোটিপতি বিএনপি-জামায়াত নেতারা

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ নেতাকর্মীরা যেমন চাঁদাবাজি ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটপাট করে, তেমনি তারা অসহায় গরিবদের জন্য বরাদ্দ ত্রাণের টিন ও শীতবস্ত্র পর্যন্ত আত্মসাৎ করেছে। গৃহহীন দুস্থ মানুষদের গুহ নির্মাণের জন্য জনগণের করের টাকায় যেসব ত্রাণের টিন দেওয়া হয়েছিল, তা গতদরিদ্রদের মধ্যে বিতরণ না করে নিজেদের বা...

বিএনপি-জামায়াতের অপশাসন: বগুড়ায় এক সড়কের কাজ থেকেই শত কোটি লোপাট করে তারেক-লালু গং

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পুত্র এবং বিএনপির তৎকালীন জ্যেষ্ঠ মহাসচিব তারেক রহমানের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী শহীদ মিনারটি ভেঙে ফেলা হয়, অথচ বছরের পর বছর ধরে এই শহীদ মিনারেই জেলা শহরের সব সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছিল। এমনকি শহরের নান্দনিকতা বৃদ্ধির নামে বিভিন্ন ইংরেজি শিলালিপি বসানো হলেও হলেও বাংলা ভাষাকে উপেক্ষা করা হয়েছে পুরোদমে। এ...

খালেদা জিয়ার শাসনামল ২০০১-২০০৬: চিহ্নিত খুনিদের নিয়ে বগুড়া শহর দাপিয়ে বেড়াতো তারেক রহমান

২০০৬ সালের ২২ নভেম্বর বিএনপির দলীয় কোন্দলে যুবদল কর্মী মোহনকে প্রকাশ্যে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। ভিডিও ফুটেজ দেখে সবাই বিএনপির দুই এবং ইসলামি ছাত্র শিবিরের একজনকে শনাক্ত করে। কিন্তু তারেক রহমানকে ম্যানেজ করে সেই বিচার স্তব্ধ করে দেয় বিএনপির তারেক-ঘনিষ্ঠ নেতারা। বিশেষ করে বিএনপির এমপি এবং সন্ত্রাসীদের গডফাদার হেলালুজ্জামান তালুকদার লালুর মাধ্যমে এসব খুনিদের নিয়েই নিজ...

বিএনপি-জামায়াতের লুটপাট: পাঁচ বছরে শূন্য থেকে শতকোটি বগুড়ার অর্ধশত তারেক-ঘনিষ্ঠ সন্ত্রাসী

২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত পাঁচ বছরে উন্নয়নের নামে শুধু বগুড়ার জন্য প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকার সড়ক ও স্থাপনা সংস্কারের টাকা বরাদ্দ নেয় তারেক রহমান। এরপর এসব অর্থ দলের ক্যাডারভিত্তিক নেতাদের মধ্যে বণ্টন করে দেয় সে। ফলে দিন আনা দিন খাওয়া অবস্থা থেকে রাতারাতি শত কোটি কোটি টাকার মালিক হয় বিএনপির সন্ত্রাসীরা, গণহারে লুটপাট হয় জনগণের অর্থের। শুধু গাবতলীতেই উন্নয়ন প্রকল্পের ...

বিএনপি-জামায়াতের প্রাক-নির্বাচনি বর্বরতা: প্রকাশ্যে বোমা মেরে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হত্যা, নৌকায় ভোট দিলে জনগণকে খুনের হুমকি

নির্বাচনের মাত্র এক সপ্তাহ আগে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের টার্গেট করে বোমা হামলা শুরু করে বিএনপি-জামায়াত জোট। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সরাসরি তত্ত্বাবধানে তালেবান, আল কায়দার মতো জঙ্গিবাদী গোষ্ঠীর সন্ত্রাসীদের ভাড়া করে নির্বাচনি সহিংসতা চালানো হয়। এমনকি মুফতি আমিনী ও মুফতি শহিদুলের মতো  নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গিবাদী সংগঠনের নেতাদেরও মনোনয়ন দেন খালেদা জিয়া। এর ফলে ...

২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াতের প্রাক-নির্বাচনি সন্ত্রাস: সংখ্যালঘুদের ভোটকেন্দ্রে যেতে মানা, ধর্ম নিয়ে ফতোয়া, আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের ওপর নারকীয় হামলা

অসাংবিধানিকভাবে ক্ষমতা দখলের জন্য ২০০১ সালে জাতীয় নির্বাচনের এক সপ্তাহ আগে চরমভাবে বেপরোয়া হয়ে ওঠে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা। এক কোটির বেশি সংখ্যালঘু ভোটার যাতে ভোট দিতে না যায়; সেজন্য তাদের ঘরে ঘরে গিয়ে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট চালাতে থাকে এই দুর্বৃত্তরা। এমনকি আওয়ামী লীগের নির্বাচনি প্রচারণা ক্যাম্পগুলোতে হামলা এবং প্রবীণ প্রার্থীদের সমাবেশেও তাণ্ডব চালায় খালে...

২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াতের প্রাক-নির্বাচনি নাশকতা: আওয়ামী লীগ সমর্থকদের ওপর হামলা ও হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে ক্ষমতা দখলের অপচেষ্টা

২০০১ সালে জাতীয় নির্বাচনের এক মাস আগে থেকেই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ও সমর্থকদের ওপর ব্যাপক হামলা, মারধর, নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ চালাতে শুরু করে বিএনপি-জামায়াত। ১৯৯৬ সাল থেকে টানা পাঁচ বছর সরকার পরিচালনার পর, নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। এরপর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের তিন মাসে দেশজুড়ে তাণ্ডব শুরু করে খালেদা জ...

২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াতের প্রাক-নির্বাচনি নাশকতা: সংখ্যালঘুদের নারীদের নিপীড়ন, নৌকায় ভোট দিলে গ্রামবাসীকে হত্যার হুমকি

২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনের আগে পলাতক খুনি ও দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসীদের হাতে অত্যাধুনিক অস্ত্র তুলে দেয় বিএনপি-জামায়াত জোট। খালেদা জিয়ার নির্দেশে দেশের বিভিন্ন এলাকায় হত্যা ও ধর্ষণে অভিযুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসীদের দায়মুক্তি দেওয়ার শর্তে বিএনপির পক্ষে কাজ করতে বলেন জোট নেতারা। ঢাকার হাওয়া ভবনে বসে রাজধানীর টপ-টেররদের নিরাপদে কাজ করতে দেওয়ার আশ্বাস দেয় তারেক রহমান। ফলে সন্ত্রাস...

২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াতের প্রাক নির্বাচনি সহিংসতা: খালেদা জিয়ার মদতে মুক্তিযোদ্ধা নির্যাতন, ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে নির্মম তাণ্ডব

প্রতিবারই জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপির হাত ধরে সামাজিকভাবে প্রকাশ্যে নাশকতা শুরু করে জামায়াত-শিবির। বিএনপি-ছাত্রদল-যুবদল প্রথমে সরকারবিরোধী অবস্থানের নামে দেশজুড়ে সন্ত্রাস শুরু করে, এরপরেই জামায়াত-শিবিরের ক্যাডাররা মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর হত্যাযজ্ঞ ও নির্যাতন চালাতে থাকে। ২০০১ সালের নির্বাচনের সময় তাদের নিপীড়নের এই ধারা ২০১৪ সালে পেট্রোল ...

জাতীয় নির্বাচন ২০০১: নির্বাচন এলেই প্রকাশ্য হত্যাযজ্ঞ এবং নাশকতায় মেতে ওঠে বিএনপি-জামায়াত, জনগণের ব্যালটে নয় বরং সন্ত্রাসীদের বুলেটেই তাদের আস্থা

সরকারে থাকার পুরো সময়জুড়ে দেশে লুটপাট, চাঁদাবাজি, ধর্ষণ, হত্যাযজ্ঞসহ সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে বিএনপি-জামায়াত চক্র। তেমনি নির্বাচনের সময় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে ব্যালট বাক্স ছিনতাই, কেন্দ্র দখল করে ভোটে জেতার অপপ্রয়াস চালায় তারা। এমনকি প্রকাশ্যে সিনিয়র আওয়ামী লীগ নেতা-নেত্রী এবং এমপি-মন্ত্রীদেরও হত্যার হুমকি এবং হামলা করে নির্মম নির্যাতন চালাতেও ...

জাতীয় নির্বাচন ২০০১: বাংলাদেশে কার্যক্রম চালানোর শর্তে তালেবানরা অর্থ-অস্ত্র ও জনবল দেয় বিএনপি-জামায়াতকে

২০০১ সালের ১ অক্টোবর বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াতের হয়ে কাজ করার উদ্দেশ্যে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর সহযোগিতায় দলে দলে তালেবান জঙ্গিরা অনুপ্রেবশ করে দেশে। সেসময় আফগানিস্তানে মার্কিন হামলার আশঙ্কায় যে আফগানরা দেশ ছাড়ে, তাদের মধ্যে মিশে বাংলাদেশে প্রবেশ করে তালেবান জঙ্গিরাও। এসময় এসব জঙ্গিরা বিএনপি-জামায়াতের প্রার্থীদের জন্য টাকা ও অস্ত্র নিয়ে...

জাতীয় নির্বাচন ২০০১: ভোটদান থেকে বিরত রাখতে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন করে বিএনপি-জামায়াত

নির্বাচনে যাতে দেশের প্রায় ১০ শতাংশ সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী ভোট দিতে না যান, সেজন্য আগে থেকেই তাদের ওপর নির্যাতন-নিপীড়ন শুরু করে বিএনপি-জামায়াত। ২০০১ সালে জাতীয় নির্বাচনের আগে চাঁদপুর, ফরিদপুর, যশোর, নড়াইল, গোপালগঞ্জ, নোয়াখালী, পিরোজপুরের বিভিন্ন স্থানে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায় উগ্রবাদীরা। মৌলবাদী ও স্বাধীনতাবিরোধী বিএনপি-জামায়াত এক...

জাতীয় নির্বাচন ২০০১: প্রশাসন, পুলিশ, রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দাদের প্রধান টার্গেট ছিল আওয়ামী লীগের নেতা কর্মী

জাতীয় নির্বাচনের সময় যতই ঘনিয়ে আসে, বিএনপি-জামায়াতের ষড়যন্ত্র ততই স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ২০১৪ সালে পেট্রোল বোমা মেরে তারা যেমন হাজার হাজার পরিবারকে পথে বসিয়েছে, তেমনি ২০০১ সালের নির্বাচনের আগেও জেলায় জেলায় সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। এমনকি মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তিকে ঠেকাতে প্রয়োজনে হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে নির্বাচন বানচালের পরিকল্পনাও করেছিল তারা। জনমনে ভীতি সৃষ্টির জন্য প্রত...

চলতি অর্থবছরে ১০ হাজার মিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স অর্জিত হয়েছে : সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা বলেছেন, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০ হাজার মিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স অর্জিত হয়েছে। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে আজ জাতীয় সংসদের অধিবেশনে টেবিলে উত্থাপিত প্রশ্নোত্তরে তিনি বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ডা. রুস্তম আলী ফরাজীর প্রশ্নের লিখিত জবাবে জাতীয় সংসদকে এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ এ...

বিদেশী খুনিদের দিয়ে হত্যার অপচেষ্টা করা হয় শেখ হাসিনাকে

১৯৯৬ সালের জুন থেকে ২০০১ সালের জুলাই পর্যন্ত সরকারে থাকার পর নতুন নির্বাচন আয়োজনের জন্য নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। এভাবে স্বেচ্ছায় সুন্দরভাবে আর কেউ মেয়াদ শেষের পর ক্ষমতা ছাড়েনি বাংলাদেশে। কিন্তু এরপরেই সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার জন্য বিদেশি খুনিদের সক্রিয় করে তোলে উগ্রবাদী গোষ্ঠী। আন্তর্জাতিক ...

সন্ত্রাসের দিনলিপি ২০০১: দিনভর শিক্ষাঙ্গণে শিবিরের তাণ্ডব, রাতজুড়ে জামায়াতের জন্য খালেদার প্রচারণা

২০০১ সালের অক্টোবরে জাতীয় নির্বাচনের আগে দিনভর দেশের উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে জবর-দখল ও ভয়াবহ নাশকতা চালাতে থাকে ছাত্রশিবির ও ছাত্রদল। আর রাতের বেলা জনসমাবেশ করে জামায়াতের প্রার্থীদের পক্ষে ভোট চেয়ে বেড়ান খালেদা জিয়া। ছাত্রদল-শিবিরের নির্মম নির্যাতনে যখন বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিক্যাল কলেজের শিক্ষাক-শিক্ষার্থীরা অসহায় সময় কাটাচ্ছিলেন, খালেদা জিয়া তখন এসব নাশকতাকে উস্ক...

নির্বাচনের আগে নাশকতা করে জনমনে আতঙ্ক ছড়ানো বিএনপি-জামায়াতের পুরনো অভ্যাস

যে কোনো নির্বাচন এলেই দেশজুড়ে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর আক্রমণ ও হত্যাযজ্ঞ চালানো, আওয়ামী লীগ অফিস ভাঙচুর-অগ্রিসংযোগ, আওয়ামী লীগের কর্মসূচিতে হামলা করা বিএনপি-জামায়াতের পুরনো অপকৌশল। ভোটের আগে বিভিন্ন স্থানে নারকীয় নাশকতা চালিয়ে জনগণকে ভোটের দিন ভোটকেন্দ্রে যাওয়া থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করে তারা। কারণ, জনগণের ভোটের নির্বাচিত হওয়ার ব্যাপারে সবসময় সন্দিহান থাকে...

বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীদের ধর্মব্যবসা: জঙ্গিদের বক্তব্য শুনলে হজ করা লাগবে না বলে ফতোয়া

ধর্মকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করাটা বিএনপি-জামায়াতের পুরোনো অভ্যাস। সরলপ্রাণ মানুষকে ধর্মের ধোঁকা দিয়ে বিভ্রান্ত করে নাশকতার কাজে লিপ্ত করায় তারা। এমনকি নির্বাচন এলেই জমজমাট হয়ে ওঠে তাদের এই নোংরা ধর্ম ব্যবসার। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সরাসরি উস্কানিতে ইসলামের মূল পাঁচ স্তম্ভেও আঘাত হেনেছে তারা। হজের মতো পবিত্র কর্মকে নিয়েও ফতোয়া দিতে দ্বিধা করেনি উগ্রবাদী ...