পেট্রোল বোমা মেরে একদিনে ১২ জনকে পুড়িয়ে হত্যা, যানবাহনকে কফিনে পরিণত করে বিএনপি-জামায়াতের নেতারা

২০১৪ ও ২০১৫ সালে দুই দফায় দেশজুড়ে পেট্রোল বোমা ও অগ্নিসন্ত্রাসের মাধ্যমে শত শত সাধারণ মানুষকে হত্যা করে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সরাসরি নির্দেশে এই নারী-শিশু ও কর্মজীবী অসহায় মানুষকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারে তারা। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, অসহায় শ্রমজীবী ও চাকরিজীবী মানুষকে নির্মমভাবে খুন করে একেকটি পরিবারকে পথে বসায় বিএনপি-জামায়াতের ...

বিএনপি-জামায়াতের অগ্নিসন্ত্রাস: সামাজিক আতঙ্ক সৃষ্টির জন্য নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে কোমলমতি শিশুদের

২০১৫ সালে অবরোধের নামে দেশজুড়ে বাড়ি ও গাড়িতে পেট্রোল বোমা ছুড়ে নির্বিচারে মানুষ হত্যা করেছে বিএনপি-জামায়াত নেতাকর্মীরা। এমনকি স্কুলগামী শিশুদেরও বর্বরভাবে হত্যা করেছে তারা। অবরোধের প্রথম ৩৬ দিনে তাদের অগ্নিসন্ত্রাসে নিহত ৫১ জন ব্যক্তির মধ্যে ১০ জনই শিশু। আইসিইউতে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছিল আরও ২ জন। এছাড়াও ২০ জন দগ্ধ হয়ে হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন ছিল। ২০১৫ সাল...

খালেদা জিয়ার শাসনামল: পাচার করা দুই হাজার কোটি টাকা ইউরোপ, মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে বিনিয়োগ করে তারেক রহমান

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের পাঁচ বছরে কমিশন বাণিজ্য, চাঁদাবাজি, দুর্নীতির মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয় তারেক রহমান। এসব অর্থ তার ব্যবসায়িক বন্ধু গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের মাধ্যমে বিদেশে পাঠানো হয়। এমনকি বিদেশে থাকা পাঁচটি অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ইউরোপের কয়েকটি দেশ, মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে এই পাচার করা অর্থের একটা অংশ বিনিয়োগ করে ত...

বিএনপি-জামায়াতের সরকারি সম্পদ লুট: রেলের ১০০ কোটি টাকা মূল্যের জমি ৫ কোটিতে বিক্রি করে মির্জা আব্বাস

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্য়ন্ত সরকারে থাকার সময় জনগণের সম্পদের ওপর সীমাহীন লুটপাট চালায় বিএনপি-জামায়াত নেতারা। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পছন্দের ব্যক্তিদের কাছে নামমূল্যে সরকারের শত কোটি টাকার জমি বরাদ্দ দেয় পূর্তমন্ত্রী মির্জা আব্বাস। এমনকি কোটি কোটি টাকা দুর্নীতির বিনিময়ে রেলের ৭৮ কোটি টাকা মূল্যের জমি মাত্র ৫ কোটিতে বিক্রি করে দেন এই বিএনপি নেতা। ২০০৭ সালে তত্ত্...

২০০১ থেকে ২০০৬: অসহায়দের জন্য বরাদ্দ টিন এবং ওএমএস-এর চাল লুটপাট করতো বিএনপি-জামায়াত নেতারা

২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত সরকারে থাকার সময় দেশের গরিব ও দুস্থদের জন্য বরাদ্দ টিন চুরি করে বাজারে বিক্রি করে দিতো অথবা নিজেদের মধ্যে বণ্টন করে নিতো বিএনপি-জামায়াত নেতারা। এমনকি অসহায় মানুষদের জন্য সরকারের অনুদানে দেওয়া ওএমএস-এর চাল পর্যন্ত নিজেদের দলীয় কর্মীদের মধ্যে তালিকা করে বিতরণ করতো তারা। ২০০৭ সালের ১৪ মার্চ ওবং ১৯ মার্চ দৈনিক যুগান্তরের প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠ...

মির্জা আব্বাস: নিয়োগ বাণিজ্য এবং সরকারি প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি করে আয় করে শত কোটি টাকা

২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি-জাাময়াত জোট সরকারের সময় হাওয়া-ভবন সিন্ডিকেটের হয়ে ঢাকার সন্ত্রাসীদের গডফাদার হয়ে উঠেছিল বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাস। তাকে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী বানিয়ে নিজের স্বজনদের নামে কয়েকশ কোটি টাকার সরকারি জমি বরাদ্দ নেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। এছাড়াও প্রভাব খাটিয়ে সরকারি জমি দখল, পানির দামে কোটি টাকার সরকারি প্লট বিক্রি এবং বিভি...

২০০১-২০০৬ বিএনপি জামায়াত শাসনামল: ৫ বছরে হাজার কোটির মালিক ফালু, পাচারের টাকা বিনিয়োগ করতে বছরে ১০ বার বিদেশ ভ্রমণ

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব ছিল মোসাদ্দেক আলী ফালু। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার কারণে, ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত এই ৫ বছরেই হাজার কোটি টাকার মালিক হয় সে। ঢাকা-গাজীপুর-সাভারেই ১২০ বিঘা জমির দখল করে। এসব জমির বাজারমূল্য ২০০৭ সালে ছিল দেড়শ কোটি টাকা। এছাড়াও লন্ডন ও মালয়েশিয়াতে তেলের ব্যবসায় বিনিয়...

বিএনপি-জামায়াত আমলে ঈদ মানেই চাঁদাবাজি, বাধা দিলেই হত্যা-অপহরণ-অমানবিক নির্যাতন

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত সরকারের সময় প্রতি ঈদের মধ্যে চাঁদাবাজিকে কেন্দ্র করে প্রায় অর্ধশত মানুষকে হত্যা এবং সহস্রাধিক মানুষকে আহত হতো। ছাত্রদল-শিবিরের সন্ত্রাসীরা সরাসরি প্রকাশ্যে এসব হত্যাকাণ্ডে অংশ নিতো। ২০০৩ সালে কোরবানি ঈদের সময়, এতিমখানার শিশুদের জন্য চামড়া সংগ্রহ বিষয়ত বৈঠকে থাকা অবস্থায়, দুই আওয়ামী লীগ নেতাকে মাদ্রাসার ভেতরে গুলি করে হত্যা কর...

চট্টগ্রামে মুক্তিযোদ্ধা নির্যাতনের কেন্দ্র 'গুডস হিল'-এর বাড়ি, হত্যা-ধর্ষণের মাস্টারমাইন্ড সাকা চৌধুরী

১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় চট্টগ্রাম অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধাদের ধরে এনে নির্যাতন করা হতো সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর 'গুডস হিল'-এর বাড়িতে। পাকিস্তানি ঘাতক বাহিনীকে সঙ্গে করে নিয়ে বাঙালি মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের নারীদের ওপর অমানবিক নির্যাতন চালাতো এই যুদ্ধাপরাধী সাকা চৌধুরী। মূলত পাকিস্তানি হানাদারদের পথ প্রদর্শক এবং বাঙালি যুবক, বুদ্ধিজীবী ও সংখ্যালঘুদের গণহত্যার মা...

৫ দেশের অ্যাকাউন্টে কয়েক হাজার কোটি টাকা পাচার করে তারেক রহমান

২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়, খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমান হাওয়া ভবন থেকে একটি বিকল্প সরকার পরিচালনা করতো। মূল সরকারের অনেক মন্ত্রী-এমপির চাইতেও প্রভাবশালী হয়ে উঠেছিল তারেক রহমানের সেই হাওয়া ভবন সিন্ডিকেট। এরপর ৫ বছরে ব্যাপক দুর্নীতি, টেন্ডারবাজি, খাস জমি দখল, চাঁদাবাজির ভাগ, বিদ্যুৎ খাতে লুটপাট এবং সরকারের উন্নয়ণ প্রকল্পের কয়েক হাজা...

ফৌজদারি অপরাধে দণ্ডিত তারেক, হতে পারবে না এমপি-মন্ত্রী, করতে পারবে না নির্বাচন

২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারি যে সাজানো নির্বাচনের পরিকল্পনা করেছিল বিএনপি-জামায়াত জোট, সেই নির্বাচন না হলেও, মনোনয়ন বাণিজ্য করে কয়েক হাজার কোটি টাকা আয় করেছে তারেক রহমান। নোয়াখালী-৪ আসনে মনোনয়ন দেওয়ার কথা বলে আল আমিন কন্সট্রাকসনের মালিক আমিন আহমেদের কাছ থেকে নগদ ১ কোটি টাকা নেয় তারেক। তত্ত্বাবধায়ক সরকার সেই একতরফা নির্বাচনের তারিখ বাতিল করে দেয়। তবুও সেই টাকা ...

হারিস চৌধুরী: শূন্য থেকে শত কোটির মালিক; জঙ্গিবাদ ও রাজনৈতিক হত্যাযজ্ঞের মাস্টারমাইন্ড

২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব ছিল হারিস চৌধুরী। এমনকি তারেক রহমানের হাওয়া ভবন সিন্ডিকেটেরও প্রভাবশালী ব্যক্তি সে। ২০০৪ সালে ২১ আগস্ট তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেনেড মেরে হত্যাচেষ্টার প্লট তৈরি করেছে যারা, তাদের অন্যতম একজন। এমনকি সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ কিবরিয়াকে হত্যার পর তার ভাতিজাকেও অপহরণ করেছি...

সাভারে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব মোসাদ্দেক আলী ফালুর 'সাম্রাজ্য'

বিএনপির শাসনামলের ৫ বছরের মধ্যেই আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ বনে যান তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব মোসাদ্দেক আলী ফালু। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের প্রভাব খাটিয়ে সাভারের জিরানী হগাহাইল বাড়িতে ফালু গড়ে তোলেন এক বিশাল সাম্রাজ্য। এই সাম্রাজ্যে বাড়ি, কারখানা, বৃদ্ধাশ্রম, বাগানবাড়ি সবই ছিল। এর এই সব জমি তিনি দখল করেছিলেন প্রভাব খাটিয়ে। নামমাত্র মূল্য...

শেখ হাসিনাকে গ্রেনেড মেরে হত্যাচেষ্টা: বিএনপির তিন মন্ত্রী ও তারেকের নাম জানায় খুনিরা

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা করে ও গুলি করে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করেছিল বিএনপি-জামায়াত সরকার। সেই মিশন ব্যর্থ হলেও, আহতদের চিকিৎসা পর্যন্ত নিতে দেয়নি তারা। এমনকি 'জজমিয়া' নাটক সাজিয়ে এই জঘন্য ঘটনাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করেছিল খালেদা জিয়ার সরকার। এমনকি শেখ হাসিনাকে রক্ষাকারী আওয়ামী লীগ নেতাদেরই ফাঁসিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল ব...

বিএনপি-জামায়াতের দুর্নীতি: ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণের নামে ২০ হাজার কোটি লুটপাট

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় ৫ বছরে ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণের নামে কমপক্ষে ২০ হাজার কোটি টাকা লুটপাট হয়েছে বলে জানিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। যথাসময়ে দুদকের পক্ষ থেকে এসব দুর্নীতি দমনের সুপারিশ করা হলেও তা আমলে নেয়নি খালেদা জিয়ার সরকার। ২০০৭ সালের ১৩ নভেম্বর যুগান্তর পত্রিকার প্রতিবেদনে দুদকের বরাতে এসব তথ্য উঠে আসে। জানা যায়, বিএনপির মন্ত্রী-এমপি ও প্রভাবশালী...

বিএনপির শাসনামল: মির্জা আব্বাসের লাগামহীন দুর্নীতি এবং বেপরোয়া জবর-দখল-সন্ত্রাস

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শেষের দিকে, টেন্ডার ছাড়াই সম্পূর্ণ অবৈধভাবে রেলওয়ের ২ একর জমি একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠানকে লিজ দেয় গণপূর্ত মন্ত্রী মির্জা আব্বাস। এই সম্পদের মূল্যের পরিমাণ ছিল তখন কমপক্ষে ৫১ কোটি টাকা। হাওয়া ভবনের নির্দেশে মাত্র ১৪ দিনের মধ্যে এর পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ এই বিএনপি নেতা। অথচ রেলওয়ের জমি গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনেই নয়, এটি ক...

বিএনপি-জামাতের শাসনামল: হাজার কোটি টাকার কমিশন বাণিজ্য ছিল খালেদাপুত্র কোকোর নিয়ন্ত্রণে

২০০১ সালে ক্ষমতায় যাওয়ার পর হতে ২০০৬ সাল পর্যন্ত দেশের বড় বড় সব সরকারি প্রকল্প ও টেন্ডার থেকে নিয়মিত পার্সেন্টেজ নিতো তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো। চাহিদা অনুসারে পছন্দের কোম্পনিকে প্রকল্প দেওয়ার জন্য মায়ের ওপর চাপ প্রয়োগ করতো জিয়াউর রহমানের ছোট ছেলে। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় আসার পর, দুর্নীতির দায়ে আটক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ...

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল: ঋণ দিতে বাধ্য করা হতো ব্যাংককে, হাওয়া ভবন সিন্ডিকেটের হাজার কোটি লুটপাট

বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে ঋণের নামে ব্যাংক সেক্টরে সুপরিকল্পিত লুটপাট চালানো হয়েছে তারেক রহমানের অফিস হাওয়া-ভবন থেকে। সোনালী ব্যাংকের রমনা ও নারায়ণগঞ্জের শাখা থেকে নিয়মবর্হিভূতভাবে ঋণের নামে লোপাট করা হয় ৪০০ কোটি টাকা। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ভাই সাঈদ এস্কান্দারের প্রতিষ্ঠান উডল্যান্ড, তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ জসীম উদ্দীনের প্রতিষ্ঠান ফেয়ার ট্রেড, হাওয়া ভবনের ...

২০০১ থেকে ২০০৬: শীর্ষ সন্ত্রাসীদের মধ্যে ঢাকা শহর ভাগ করে দেয় তারেক, নিয়ন্ত্রণ করতো হাওয়া ভবন থেকে

২০০১ সালের ২০ অক্টোবর সরকার গঠনের পরপরই কারাগারে বন্দি থাকা দেশের শীর্ষ সন্ত্রাসীদের মুক্তি দিতে শুরু করে বিএনপি-জামায়াত সরকার। তারেক রহমানের সরাসরি নির্দেশে তালিকা ধরে ধরে টোকাই সাগর থেকে শুরু করে সব সিরিয়াল কিলারকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এরপর এই শীর্ষ সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে দেশজুড়ে টেন্ডারবাজি ও ভূমি দখল শুরু করে বিএনপি নেতারা। হাওয়া ভবনের নির্দেশনায় মির্জা আব্বাসসহ ঢ...

২০০৬ সালে ক্ষমতা ছাড়ার আগেও হাজার কোটি টাকার নিয়োগ বাণিজ্য করে বিএনপি-জামায়াত সরকার

২০০১ থেকে ২০০৬ সালে পর্যন্ত টানা পাঁচ বছরে ব্যাপক সন্ত্রাস, অনিয়ম, দুর্নীতির পর জনরোষের মুখে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হয় বিএনপি-জামায়াত জোট। কিন্তু ক্ষমতা ছাড়ার আগে আগে গণহারে নিয়োগ বাণিজ্য করে গণমানুষের কাছ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেয় তারা। তথ্যপ্রমাণসহ ২০ হাজার কর্মচারী নিয়োগে এই দুর্বৃত্তায়নে চারশ কোটি টাকা দুর্নীতির তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহ করতে সক্ষম হয় সাংবাদিকরা।...