১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় যেকয়টি পরিবার মুক্তিযোদ্ধা এবং অসহায় নারীদের ওপর বর্বর নির্যাতন চালিয়েছে, তাদের মধ্যে শীর্ষতম হলো রাজাকার সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার তাকে নিজের উপদেষ্টা বানান। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে শত শত বিঘা জমি দখল করে সে। ভোট জালিয়াতি, হুন্ডির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার, সংখ্যাল...
পিন্টুর নাম শুনলে - ভয়ে সেই স্থান ছাড়ে চলে যেতো লোকজন, রাজধানীর বুকেও এমন দিন গেছে একসময়। ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত খালেদা জিয়ার শাসনামলের সামাজিক পরিস্থিতি এটাই। বিএনপি নেতা নাসিরউদ্দিন পিন্টুর সন্ত্রাসের কথা বলছি। ঢাকার শীর্ষ সন্ত্রাসীদের সমন্বয়ের দায়িত্ব দিয়েছিল তাকে তারেক রহমান। হাওয়া ভবনের পক্ষ থেকে সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে রাজধানীর টেন্ডার ও ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণ করতো স...
বিএনপি-জামায়াত শাসনামলের হাওয়া ভবন চক্র এবং খালেদা জিয়ার পুত্র তারেক রহমানের অন্যতম ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি আমানউল্লাহ আমান। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত খালেদা জিয়ার প্রতিমন্ত্রী থাকা অবস্থায় প্রভাব খাটিয়ে ঠিকাদারি কাজের কমিশন, চাঁদাবাজি এবং ভূমি দখল করে অবৈধভাবে শত কোটি টাকার মালিক হয় সে। ২০০৭ সালে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় নিরপেক্ষ তদন্তের পর দুর্নীতিবাজের নাম প্রকা...
মোসাদ্দেক আলী ফালু- বাংলাদেশের এক মহা-বিতর্কিত চরিত্র। খালেদা জিয়া ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত সরকারের সময় অবৈধভাবে হাজার কোটি টাকার মালিক হয় সে। হুন্ডির মাধ্যমে বিপুল অর্থ পাচার করে বিদেশের মাটিতেও গড়ে তোলে একাধিক ব্যবসা। কৌশলে ভূমি ও জলাশয় দখল, ঠিকাদারদের কাছ থেকে কাজের পারসেনটেজ এবং সরকারি সম্পদ লুটপাট করে মিডিয়া সাম্রাজ্য গড়ে ...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে ঢাকার শীর্ষ সন্ত্রাসীদের অন্যতম গডফাদার ছিল বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাস। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি হওয়ায় একই সাথে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং হাওয়া ভবনের নানাবিধ অপকর্মের ক্রীড়নক হয়ে ওঠে সে। মোস্ট ওয়ান্টেড সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ, ভূমি দস্যুতা ও চাঁদাবাজির সিন্ডিকেট গড়ে ঢ...