বিশেষ নিবন্ধ

২০০১ থেকে ২০০৬: ভূমি দখল ও দুর্নীতিতে মগ্ন ছিল খালেদা জিয়ার মন্ত্রী এবং মেয়রেরা

খালেদা জিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী ও বরিশালের সিটি মেয়র মজিবর রহমান সারোয়ারের দুর্নীতির রেশ পৌঁছে যায় দেশের সীমা পেরিয়ে বিদেশেও। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট এবং তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পরিবারের সদস্যদের সীমাহীন লুটপাট ও অর্থ পাচারের কারণে পাঁচবার দুর্নীতিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশ। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসার প...

খালেদা জিয়ার শাসনামল: বনের কাঠ চোরাচালানের কোটি টাকার বাট্টা পৌঁছে যেত প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং হাওয়া ভবনে

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি জাাময়াত শাসনামলে দেশজুড়ে নীরবে বৃক্ষনিধন এবং সরকারি বন উজাড় করা হয়েছে। হাজার হাজার হেক্টর ভূমির গাছ কেটে ভূমি দখল করেছে হাওয়া ভবনের ঘনিষ্ঠ প্রভাবশালী বিএনপি নেতারা। দুই মেয়াদের প্রধান বন সংরক্ষকদের, তথা মুন্সী আনোয়ারুল (২০০৪-২০০৫) এবং ওসমান গণি (২০০৫-২০০৬)-এর সাথে যোগসাজশ করে কাঠ চোরাচালান ও ভূমি দখল করে হাজার কোটি টাকা ...

পেট্রোল বোমা মেরে একদিনে ১২ জনকে পুড়িয়ে হত্যা, যানবাহনকে কফিনে পরিণত করে বিএনপি-জামায়াতের নেতারা

২০১৪ ও ২০১৫ সালে দুই দফায় দেশজুড়ে পেট্রোল বোমা ও অগ্নিসন্ত্রাসের মাধ্যমে শত শত সাধারণ মানুষকে হত্যা করে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সরাসরি নির্দেশে এই নারী-শিশু ও কর্মজীবী অসহায় মানুষকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারে তারা। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, অসহায় শ্রমজীবী ও চাকরিজীবী মানুষকে নির্মমভাবে খুন করে একেকটি পরিবারকে পথে বসায় বিএনপি-জামায়াতের ...

বিএনপি-জামায়াতের অগ্নিসন্ত্রাস: সামাজিক আতঙ্ক সৃষ্টির জন্য নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে কোমলমতি শিশুদের

২০১৫ সালে অবরোধের নামে দেশজুড়ে বাড়ি ও গাড়িতে পেট্রোল বোমা ছুড়ে নির্বিচারে মানুষ হত্যা করেছে বিএনপি-জামায়াত নেতাকর্মীরা। এমনকি স্কুলগামী শিশুদেরও বর্বরভাবে হত্যা করেছে তারা। অবরোধের প্রথম ৩৬ দিনে তাদের অগ্নিসন্ত্রাসে নিহত ৫১ জন ব্যক্তির মধ্যে ১০ জনই শিশু। আইসিইউতে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছিল আরও ২ জন। এছাড়াও ২০ জন দগ্ধ হয়ে হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন ছিল। ২০১৫ সাল...

বিএনপি জামাতের অগ্নিসন্ত্রাস: দগদগে ক্ষত নিয়ে বেঁচে থাকাদের আর্তনাদ

তীব্র মানসিক ও শারীরিক যন্ত্রণা নিয়ে বেঁচে আছেন ২০১৩-১৫ সালে বিএনপি-জামায়াতের আন্দোলনের সময় নিহতদের স্বজন এবং অগ্নিদগ্ধ আহতরা। শরীরে ও মনে দগদগে ক্ষত নিয়ে বেঁচে থাকা সেই মানুষগুলোর আর্তনাদে এখনো ভারী হয় বাতাস। বিএনপি-জামায়াতের সেই আন্দোলনের সময় কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে একটি চলন্ত বাসে হামলা করে অগ্নিসন্ত্রাসীরা। সমুদ্র সৈকত ঘুরে স্ত্রী সন্তানকে নিয়ে সেই বাসে কক্সবাজার ...