২০১৩ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত কয়েক ধাপে দেশজুড়ে জ্বালাও-পোড়াও, চলন্ত যানবাহনে পেট্রোল বোমা হামলা, সড়কে ককটেল ও হাতবোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে সাধারণ মানুষের জীবন দুর্বিষহ করে তোলে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা। যানবাহন চালক, দিনমজুর, কর্মীজীবী মানুষ, শিক্ষার্থী, নারী-শিশুসহ সহস্রাধিক মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করে তারা। পুড়িয়ে দেয় কয়েক হাজার বাস-ট্রাক। ফলে স্থবির হয়ে পড়ে দেশ...
২০১৩ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত কয়েকধাপে যে নাশকতা চালানো হয়েছে দেশব্যাপী, তা কেন্দ্রীয়ভাবে পরিচালনা করেছে বিএনপি-জামায়াতের শীর্ষ নেতারা। এরপর এলাকাভিত্তিক নিদিষ্ট নেতাদের অর্থায়ন ও পৃষ্ঠপোষকতায় চলন্ত যানবাহনে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ, জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা, মানুষের ঘর-বাড়িতে আগ্নিসংযোগের মাধ্যমে সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালায় তারা। ঢাকাতে কয়েকজন সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ছাত্রদল ও ...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সরকারে থাকার সময় দেশজুড়ে সরকারি প্রতিষ্ঠান, সরকারি প্রকল্প এবং সরকারি বরাদ্দে হরিলুট চালিয়েছে বিএনপি-জামায়াত নেতারা। বিশেষ করে বিএনপি চেয়ারপারসন ও তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পরিবারের সদস্যরা কমিশন বাণিজ্যের মাধ্যমে অবৈধভাবে হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়। বাংলাদেশ বিমানের মতো একটি প্রতিষ্ঠানকে দুর্নীতির মাধ্যমে চুষে খেয়ে নিঃস্ব...
২০০১ সালের অক্টোবরে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার গঠনের পরপরই রাজধানীর মার্শাল ডিস্টিলারিজ নামের একটি রেকটিফায়েড স্পিরিট কোম্পানি দখলে নেয় তারেক রহমান। এরপর ২০০২ সালের মার্চ মাস থেকে প্রতিমাসে দুই লাখ টাকা হারে চাঁদা নিতো। এমনকি তারেকের ড্রাইভার মিজানের বেতনের টাকাও পরিশোধ করতে হতো মার্শাল ডিস্টিলারির প্রকৃত মালিক হারুন ফেরদৌসীকে। এছাড়াও ২০০৫ সালে রেজা কন্সট্রাকশ...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সরকারে থাকার সময় দেশজুড়ে কমিশন বাণিজ্য ও চাঁদাবাজি করে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে খালেদা জিয়ার পুত্র তারেক রহমান। ঢাকা শহরের ঠিকাদার ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে যেকোনো কাজের জন্য কমপক্ষে ১০ শতাংশ কমিশন নিতো সে। চাঁদাবাজির ক্ষেত্রে এই বিএনপি নেতাকে সহযোগিতা করতো বিতর্কিত ব্যবসায়ী গিয়াসউদ্দিন আল মামুন, এমপি খায়রুল কবির কোকন ও তার তথ...