মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বিজয়ের মাস ডিসেম্বর। ৩০ লাখ শহীদ আর দু’লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানির বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার সাক্ষর এবারের বিজয়ের মাস নানা অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে পালিত হবে। বাংলাদেশের সুদীর্ঘ রাজনৈতিক ইতিহাসে শ্রেষ্ঠতম ঘটনা হলো ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে সশস্ত্র স্বাধীনতা সংগ্রামের এক ঐতিহাসিক ঘটনার...
দীর্ঘ দুই যুগের মুক্তিসংগ্রাম এবং স্বাধীনতা-যুদ্ধের মাধ্যমে হাজার বছরের শৃঙ্খলমুক্তি ঘটে বাঙালি জাতির। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সম্মোহনী নেতৃত্বে বীরের জাতি হিসেবে বিশ্বমানচিত্রে আত্মপ্রকাশ করে বাংলাদেশ। সেই দেশের মাটিতে দাঁড়িয়েই নিয়মিত মহান মুক্তিসংগ্রামের ইতিহাস বিকৃতি এবং স্বাধীনতার চেতনাবিরোধী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে জনমনে বিভ্রান্তি ও ভীতি সৃষ্টি করে চলেছে বিএন...
উগ্রবাদী জঙ্গিদের প্রকাশ্য হত্যাযজ্ঞ ও বর্বরতায় আতঙ্কের নগরীতে পরিণত হয়েছিল রাজশাহী, নাটোর, নওগাঁসহ উত্তরাঞ্চলের একটা বিস্তীর্ণ এলাকা। পরবর্তীতে তত্ত্ববধায়ক সরকারের সময় কুখ্যাত জঙ্গি বাংলা ভাই ও তার সহযোগী শায়খদের ফাঁস হয়। কিন্তু বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার তাদের হত্যাযজ্ঞকে শুধু অস্বীকারই করেনি, উল্টো প্রশাসনিক সহায়তা ও টাকা দিয়ে বিরোধীদের দমনে ব্যবহার করতো তাদের। তত্ত্ববধ...
২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার গঠনের পর থেকে শত শত একর সরকারি বনাঞ্চলের দখল নিতে শুরু করে তৎকালীন অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানের ছেলে শফিউর রহমান ও কায়সার রহমান। অন্যদিকে নিজস্ব ক্যাডার বাহিনী তৈরি করে মৌলভীবাজার ও সিলেট এলাকায় সন্ত্রাস চালাতে থাকে মন্ত্রীর আরেক ছেলে নাসের রহমান। তারেক রহমানের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকায় অবাধে কমিশন বাণিজ্য করে অবৈধভাবে কোটি কোট...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকাকালে মৌলভীবাজার ও সিলেটজুড়ে নিজস্ব সন্ত্রাসী বাহিনী গঠন করেছিল বিএনপি নেতা সাইফুর রহমানের পুত্র নাসের রহমান। রিমান্ডের নামে সাধারণ মানুষকে ধরে নিয়ে নির্মম নির্যাতন চালাতো তার ক্যাডার বাহিনী। নাসেরের রিমান্ডের কথা মনে করলে বিরোধী দল তো বটেই, তার নিজ দলের অনেক মানুষও শিউরে ওঠেন এখনো। অন্যদিকে তারেক রহমানের ...