২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকার সময় বিশ্ববিদালয়গুলোতে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে বিএনপি-জামায়াত জোট। একদিকে প্রগতিশীল শিক্ষকদের ওপর যেমন হামলা-নিপীড়ন চালাতে থাকে, তেমনি অন্যদিকে দলীয় বিবেচনায় শুরু করে শিক্ষক নিয়োগ। যোগ্য প্রার্থী এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম, সব নিয়ম উপেক্ষা করে মাত্র চার বছরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনপি-জামায়াতের রাজনীতির সাথে যুক্ত ১৬০ জনকে শি...
বিএনপি-জামায়াতের নাশকতার কারণে ২০১৩ সালের জুলাই থেকে ২০১৪ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত রাষ্ট্রের ক্ষতি হয়েছে কমপক্ষে ৪৯ হাজার কোটি টাকা। মাত্র ছয় মাসের মধ্যে অবরোধ, হরতাল, সরকারি সম্পদ ধ্বংস, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অকার্যকর করা এবং নাশকতায় শতাধিক মানুষ হত্যা ও সহস্রাধিক ব্যক্তিকে পঙ্গু করার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের জীবিকা এবং দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করে দেয় বিএনপি-জামায়াতের নেতাক...
খালেদা জিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী ও বরিশালের সিটি মেয়র মজিবর রহমান সারোয়ারের দুর্নীতির রেশ পৌঁছে যায় দেশের সীমা পেরিয়ে বিদেশেও। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট এবং তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পরিবারের সদস্যদের সীমাহীন লুটপাট ও অর্থ পাচারের কারণে পাঁচবার দুর্নীতিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশ। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসার প...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি জাাময়াত শাসনামলে দেশজুড়ে নীরবে বৃক্ষনিধন এবং সরকারি বন উজাড় করা হয়েছে। হাজার হাজার হেক্টর ভূমির গাছ কেটে ভূমি দখল করেছে হাওয়া ভবনের ঘনিষ্ঠ প্রভাবশালী বিএনপি নেতারা। দুই মেয়াদের প্রধান বন সংরক্ষকদের, তথা মুন্সী আনোয়ারুল (২০০৪-২০০৫) এবং ওসমান গণি (২০০৫-২০০৬)-এর সাথে যোগসাজশ করে কাঠ চোরাচালান ও ভূমি দখল করে হাজার কোটি টাকা ...
২০১৪ ও ২০১৫ সালে দুই দফায় দেশজুড়ে পেট্রোল বোমা ও অগ্নিসন্ত্রাসের মাধ্যমে শত শত সাধারণ মানুষকে হত্যা করে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সরাসরি নির্দেশে এই নারী-শিশু ও কর্মজীবী অসহায় মানুষকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারে তারা। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, অসহায় শ্রমজীবী ও চাকরিজীবী মানুষকে নির্মমভাবে খুন করে একেকটি পরিবারকে পথে বসায় বিএনপি-জামায়াতের ...