বিশেষ নিবন্ধ

বিএনপি-জামায়াতের নির্মম বর্বরতা থেকে রক্ষা পায়নি রিকশা-বাস-ট্রাকের ড্রাইভার-হেলপাররাও

২০১৩ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময় অবরোধ ও হরতালের নামে সাধারণ পরিবহন শ্রমিকদের পেট্রোল বোমা মেরে হত্যা করেছে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা। এমনকি দরিদ্র দিনমজুর, রিকশাচলক ও কর্মজীবী মানুষও রেহাই পায়নি তাদের হিংস্রতা থেকে। জীবনের টানে ঘর থেকে বের হয়ে বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাসীদের অতর্কিত হামলায় প্রাণ বিসর্জন দিতে হয়েছে এই সরলপ্রাণ হতদরিদ্র ড্রাইভার-হেলপারদের। ২...

বিএনপি-জামায়াতের জ্বালাও-পোড়াও: প্রতিদিন রাষ্ট্রের ক্ষতি আড়াই হাজার কোটি টাকা, ক্ষতিগ্রস্ত হয় রেমিটেন্স

২০১৩ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত কয়েক ধাপে দেশজুড়ে জ্বালাও-পোড়াও, চলন্ত যানবাহনে পেট্রোল বোমা হামলা, সড়কে ককটেল ও হাতবোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে সাধারণ মানুষের জীবন দুর্বিষহ করে তোলে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা। যানবাহন চালক, দিনমজুর, কর্মীজীবী মানুষ, শিক্ষার্থী, নারী-শিশুসহ সহস্রাধিক মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করে তারা। পুড়িয়ে দেয় কয়েক হাজার বাস-ট্রাক। ফলে স্থবির হয়ে পড়ে দেশ...

বিএনপি-জামায়াতের অগ্নিসন্ত্রাস: কয়েকজন নেতার তত্ত্বাবধানে ঢাকাজুড়ে চালানো হয় হত্যাযজ্ঞ ও নাশকতা

২০১৩ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত কয়েকধাপে যে নাশকতা চালানো হয়েছে দেশব্যাপী, তা কেন্দ্রীয়ভাবে পরিচালনা করেছে বিএনপি-জামায়াতের শীর্ষ নেতারা। এরপর এলাকাভিত্তিক নিদিষ্ট নেতাদের অর্থায়ন ও পৃষ্ঠপোষকতায় চলন্ত যানবাহনে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ, জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা, মানুষের ঘর-বাড়িতে আগ্নিসংযোগের মাধ্যমে সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালায় তারা। ঢাকাতে কয়েকজন সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ছাত্রদল ও ...

জিয়া পরিবারের কমিশন বাণিজ্য: পাঁচ বছরে বিমানের আড়াই হাজার কোটি টাকা লুটপাট

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সরকারে থাকার সময় দেশজুড়ে সরকারি প্রতিষ্ঠান, সরকারি প্রকল্প এবং সরকারি বরাদ্দে হরিলুট চালিয়েছে বিএনপি-জামায়াত নেতারা। বিশেষ করে বিএনপি চেয়ারপারসন ও তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পরিবারের সদস্যরা কমিশন বাণিজ্যের মাধ্যমে অবৈধভাবে হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়। বাংলাদেশ বিমানের মতো একটি প্রতিষ্ঠানকে দুর্নীতির মাধ্যমে চুষে খেয়ে নিঃস্ব...

২০০১ থেকে ২০০৬: স্পিরিট উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান দখল, প্রতি মাসে ২ লাখ করে চাঁদা নিতো তারেক

২০০১ সালের অক্টোবরে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার গঠনের পরপরই রাজধানীর মার্শাল ডিস্টিলারিজ নামের একটি রেকটিফায়েড স্পিরিট কোম্পানি দখলে নেয় তারেক রহমান। এরপর ২০০২ সালের মার্চ মাস থেকে প্রতিমাসে দুই লাখ টাকা হারে চাঁদা নিতো। এমনকি তারেকের ড্রাইভার মিজানের বেতনের টাকাও পরিশোধ করতে হতো মার্শাল ডিস্টিলারির প্রকৃত মালিক হারুন ফেরদৌসীকে। এছাড়াও ২০০৫ সালে রেজা কন্সট্রাকশ...

ছবিতে দেখুন

ভিডিও