বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকার সময় গণপূর্ত মন্ত্রণালয় থেকে তার ঘনিষ্ঠদের পানির দামে প্লট দিয়ে সরকারের হাজার কোটি টাকা লুটপাট করেন। এমনকি তার আত্মীয়-স্বজন এবং কাছের বিএনপি নেতাদের চাহিদামতো কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের পাশে ১০০ একর সরকারি জমি দখল করার ব্যবস্থাও করে দেন তিনি। প্লট বরাদ্দের নামে শত একরের এই জায়গা ভাগ বাটোয়ারা করে নেয় খালেদা জিয়...
২০০৬ সালে জনরোষের মুখে ক্ষমতা ছাড়ার পর দেশজুড়ে আওয়ামী নেতাকর্মীদের ওপর নিপীড়ন ও হত্যাযজ্ঞ চালাতে শুরু বিএনপি-জামায়াত নেতাকর্মীরা। এমনকি দলীয় বিবেচনায় নিয়োগ দেওয়া পুলিশ সদস্যদের দিয়ে গণহারে মামলা দিয়ে গ্রেফতার ও নির্যাতন করা হয় তৃণমূল পর্যায়ের আওয়ামী লীগ নেতাদের। এমনকি ছাত্রলীগের মিছিল সমাবেশে বিএনপির সাবেক এমপি-মন্ত্রীরা নিজে উপস্থিত থেকে হামলা করেন। তাদের ন...
২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারি সাজানো নির্বাচন করার জন্য ১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার তালিকা তৈরি করেছিল বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার। ভোট জালিয়াতির লক্ষ্যে খুব দ্রুততার সাথে ২০০৬ সালে নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে ৩০০ জন ছাত্রদল নেতাকে নিয়োগ দেওয়া হয় তারেক রহমানের তালিকা অনুসারে। এমনকি স্থানীয় পর্যায়েও দলীয় নেতাদের তত্ত্বাবধানে জাল ভোটার তালিকা প্রস্তুত করে খালেদা জিয়ার সর...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত সরকারের সময় সিলেট ও মৌলভীবাজারে সন্ত্রাস ছড়ায় বর্ষীয়ান বিএনপি নেতা সাইফুর রহমানের পুত্র নাসের রহমান। ছাত্রদলের বিশাল ক্যাডার বাহিনী দিয়ে পুরো এলাকার গড ফাদার হয়ে ওঠে নাসের। বিরেধী দল তো বটেই, নিজ দলের সিনিয়র নেতারাও ভয় পেতো নাসেরের বাহিনীকে। এ ব্যাপারে নাসের রহমান নিজেই বলেন, এলাকার লোকজন তাকে যুবরাজ বা সাদ্দাম হো...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত কুষ্টিয়া-২ আসনের (ভেড়ামারা-মিরপুর) বিএনপি-জামায়াতের এমপি ছিল শহীদুল ইসলাম। খালেদা জিয়ার শাসনামলজুড়ে কুষ্টিয়ার ত্রাস হয়ে ওঠে সে। ঠিকাদারি ও টেন্ডারবাজিতে একচ্ছত্র আধিপাত্য কায়েম করতে তার ক্যাডার বাহিনীর হাতে অন্তত ২০ জন ঠিকাদারকে প্রাণ হারাতে হয়। এমনকি বালুমহাল দখল, সরকারি উন্নয়ন প্রকল্পের কাজে থেকে কয়েকশ' কোটি টাকা লুটপাট, বাঁধ...