জঙ্গিবাদী নাশকতাকারী সংগঠন বলতে জেএমবি, হরকত উল জিহাদ, বাংলা ভাই প্রমুখের ভয়াবহতার নামই সবার আগে মনে হয় আমাদের। আসুন দেখে নেই কারা প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনা করেছে এসব জঙ্গিবাদী গ্রুপগুলো। জঙ্গিরা ধরা পড়ার পর তাদের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গোয়েন্দা তৎপরতা, গণমাধ্যমের স্বাধীন তথ্য অনুসন্ধান, এমনকি বিএনপি-জামায়াতের সূত্রের এসব তথ্যকে সত্য বলে স্বীকার করা হয়েছে। ...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন নামে যে অর্ধশতাধিক জঙ্গি সংগঠনের বিস্তার ঘটে বাংলাদেশে, তার নেপথ্যে ছিল জামায়াত-শিবিরের সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা এবং বিএনপির পৃষ্ঠপোষকতা। জেএমবি-বাংলা ভাইদের জঙ্গি তাণ্ডবে যখন দেশজুড়ে আতঙ্কে শ্মশানের নীরবতা নেমে আসে, এদের নির্মম নির্যাতনে আর্তনাদ করতে করতে যখন কারবালার প্রান্তরের মতো শুষ্ক হয়ে ওঠে মৃত্যুপথযাত্রী মানুষদের গলা, নারী-শিশ...
২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত সরকারে থাকার সময় বিএনপি নেতারা যেমন জমি-জলাশয়-মার্কেট দখলে বেপরোয়া হয়ে পড়েছিল, তেমনি দেশজুড়ে গাড়ি চুরি ও চোরাই মাল বিক্রির সিন্ডিকেটও গড়ে তুলেছিল তারা। বিএনপি সরকারের চিফ হুইপ খন্দকার দেলোয়ার হোসেন (পরবর্তীতে বিএনপি মহাসচিব)-এর বাড়ি থেকে পরিচালিত হতো চোরাই গাড়ি কেনাবেচার চক্রটি। দেলোয়ারপুত্র আখতার হামিদ পবন নিজে এই স...
নওগাঁর বিএনপি দলীয় এমপি শামসুজ্জোহা খান হাসপাতালের ডাক্তারসহ সরকারি চাকরিজীবীদের নির্মমভাবে পেটাতেন। ২০০৬ সালের ১০ এপ্রিলের পত্রিকার খবরে দেখা যায়- তার নিজ বাসায় দলীয় কর্মসূচির পর সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ কর্মী আহত হয়। এরপর তাদের হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়। কিন্তু একসঙ্গে ছয়টি স্ট্রেচার সরবরাহ করে ছয়জনকেই একইসঙ্গে চিকিৎসা না দেওয়ার অজুহাতে এমপি জোহা নিজ হাতে লা...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় প্রতিটি সংসদীয় আসনেই এলাকাভিত্তিক বিশেষ সন্ত্রাসী বাহিনী গড়ে তুলেছিল বিএনপি-জামায়াত নেতারা। এই বাহিনীর নেতৃত্বে থাকতেন স্বয়ং বিএনপি-জামায়াতের সংসদ সদস্যরা। তাদের বাহিনী এলাকার সাধারণ মানুষের ভূমি দখল, দোকানে চাঁদাবাজি, নারী ও শিশুদের প্রতি সহিংসতা, সংখ্যালঘু নির্যাতন এবং আওয়ামী নেতাকর্মীদের ওপর ব্যাপক ...