বাংলাদেশে নাশকতাকারী সংগঠন বলতে প্রথমেই সবার চোখের সামনে ভেসে ওঠে জেএমবি, হরকত উল জিহাদ, বাংলা ভাই- এদের বর্বরতার দৃশ্য। তাহলে আসুন একবার এসব জঙ্গিবাদী সংগঠনেরর সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের রাজনৈতিক সংযোগ ও ব্যাকগ্রাউন্ড সম্পর্কে জেনে আসি। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় গোয়েন্দাদের তদন্ত ও সাংবাদিকদের অনুসন্ধানের ভিত্তিতে দেখা গেছে, জেএমবি নামক নিষিদ্ধ সংগঠনটির নেতাদের পরিবার ...
২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট দেশজুড়ে ৬৩টি জেলায় বোমা হামলা করে জঙ্গিসংগঠন জেএমবি। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার জেএমবি ও হরকত-উল-জিহাদসহ জঙ্গি সংগঠনগুলোকে বিরোধী দল দমনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহারের জন্য তাদের কাছে অর্থ ও অস্ত্র দিয়ে সহযোগিতা করে। এমনকি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কয়েকবার এসব জঙ্গিদের আটক করলেও খালেদা জিয়া সরকারের নির্দেশে আবারো ছেড়ে দেওয়া হতো এই জঙ্গিদের। উদ্দেশ্য ছিল...
১৯৭৫ সালের শুরু থেকেই সামরিক ও বেসামরিক কিছু সন্দেহভাজন ব্যক্তির সঙ্গে উপ-সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমানের সম্পৃক্ততা বাড়তে থাকে। এমনকি সিনিয়র অফিসাররা সন্ধ্যায় সেনানিবাসের যেখানে লন টেনিস খেলতেন, খেলা শেষ হওয়ার পর সেই টেনিস কোর্টে নিয়মিত আড্ডা দিতে শুরু করে শৃঙ্খলাজনিত কারণে চাকরিচ্যুত মেজর নুর ও মেজর ডালিম। আগস্ট মাসে সেনাপ্রধান জেনারেল শফিউল্লাহ বিষয়টি জানতে পেরে চ...
স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু মুক্তিযুদ্ধবিরোধী সাম্প্রদায়িক ও উগ্রবাদী দলগুলোর নিবন্ধন বাতিল এবং দণ্ডিত দালালদের ভোটাধিকার বাতিল করেছিলেন। কিন্তু জিয়াউর রহমান সংবিধানের ৩৮ অনুচ্ছেদ বাতিল করে আবারো উগ্রবাদী সাম্প্রদায়িক রাজনীতির পথ খুলে দেয়। এমনকি সংবিধানের ১২২ অনুচ্ছেদ তুলে দিয়ে দালালদের ভোটার হওয়ার সুযোগও করে দেয়। ফলে সমাজে পুনর্বাসিত হয় যুদ্ধাপরাধী ও মানবতাবিরোধী অপ...
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার অন্যতম কুশীলব ছিল তৎকালীন উপ-সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমান। এরপর ২৩ আগস্টের মধ্যে জাতীয় চার নেতাকে গ্রেফতারের পর, ২৪ আগস্ট সেনাপ্রধানের পদে অধিষ্ঠিত হয় সে। এসময় সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমানের সামরিক শক্তির ওপর ভর করে ২৬ সেপ্টেম্বর ‘দায়মুক্তি অধ্যাদেশ&...