২০০৬ সালের ২৪ জানুয়ারির সচিত্র প্রতিবেদনে গণমাধ্যমগুলো জানায়, টানা কয়েক বছর পানি-সার-বিদ্যুতের অভাবে দেশের কৃষকসমাজ সব হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়ে। প্রতিবছর চাষাবাদের মৌসুমে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের প্রতি আকুল আবেদন জানিয়েও তাদের এই সমস্যার সমাধান হয়নি। সরকার কৃষকদের চোখের পানিকে বারবার অবজ্ঞা করায় বাধ্য হয়ে আন্দোলনে নামেন তারা। কিন্তু বিদ্যুতের দাবিতে আন্দোলনে ন...
২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকার সময় তার পুত্র ও বিএনপি নেতা তারেক রহমানের খাম্বা লিমিটেড-এর খপ্পরে জিম্মি হয়ে পড়ে দেশের বিদ্যুৎ বিভাগ। ফলে প্রতিবছরই বাড়তে থাকে বিদ্যুৎ-বিভ্রাট। অন্ধকারে ডুবে যায় সারা দেশ। ২০০৫ সালের ৩ জুনের জনকণ্ঠে দেখা যায়, মুন্সীগঞ্জে দিন-রাতের কোনো সময়ই বিদ্যুৎ না থাকায় বন্ধের উপক্রম হয় অধিকাংশ শিল্প কারখানা। এছাড়াও অফিস আদ...
৪ মার্চ ২০০৫ সালের জনকণ্ঠ পত্রিকা জানায়, বিদ্যুৎ খাতে হাওয়া ভবনের তুমুল লুটপাটের কারণে অব্যাহত বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের মধ্যে লোডশেডিং আরো বৃদ্ধি পায়। সারাদেশে বিদ্যুতের চাহিদা প্রায় ৪ হাজার মেগাওয়াট থাকলেও উৎপাদন ছিল মাত্র ২ হাজার ৮০০ মেগাওয়াট। ফলে লোড শেডিংয়ের মাত্রা ৬০০ মেগাওয়াট থেকে বেড়ে ১২০০ মেগাওয়াট ছাড়িয়ে যায়। পিডিবি সূত্র জানায়, গ্যাস সঙ্কটের কারণে বিদ্যুৎ উৎপা...
২০০৪ সালের ৯ জুনের সংবাদ জানায়, দেশজুড়ে তীব্র লোডশেডিং এবং বিদ্যুৎহীনতার মধ্যেও বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধির কোনো উদ্যোগ নেয়নি বিএনপি-জামায়াত সরকার। বিদ্যুৎহীনতায় সেচের অভাবে গ্রামের মানুষের হাজার হাজার হেক্টর কৃষিজমির ধানের আবাদ নষ্ট হলেও, গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুৎ সঞ্চালন আরো কমিয়ে দেওয়া হয়। বিদ্যুতের তীব্র দাবির মুখেও ২০০৪-০৫ অর্থ-বছরের জন্য উল্টো ২৬৪ কোটি টাকার বরাদ্দ কমান...
২৩ মার্চ ২০০৪ সালের পত্রিকা থেকে জানা যায়, যশোরে প্রতিদিন ১৪ থেকে ১৬ ঘণ্টা করে লোডশেডিংয়ের কারণে বোরো চাষ হুমকির মুখে পড়ে। এছাড়াও ক্ষুদ্র মারাত্মভাবে ব্যাহত হয় ক্ষুদ্র শিল্প উৎপাদন। জেলায় প্রত্যহ ৯৮ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা থাকলেও মাত্র ১৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পেরেছে খালেদা জিয়ার সরকার। ফলে প্রতিদিন বিকাল ৫টার আগেই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায় এবং বিদ্যুৎ আ...