মনে আছে আপনাদের, দুর্নীতির দায়ে মালয়েশিয়ায় পলাতক খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুর পর সহমর্মিতার জায়গা থেকে শোক জানাতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু আওয়ামী লীগ সভাপতিকে বাসায় ঢুকতে দেয়নি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া । ফলে বাসার সামনে অপেক্ষা করে ফিরে আসতে বাধ্য হন তিনি। এটাই আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির রাজনৈতিক শিষ্টাচারের পার্থক্যের...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় থাকার সময় টাকা ছাড়া সহজে চাকরি জুটতো না কারো। একটি চাকরির জন্য প্রয়োজন হতো ৩ লাখ থেকে ১৫ লাখ টাকা। ছাত্রদল অথবা শিবিরের দলীয় পরিচয় থাকলে অবশ্য কিছুটা ডিসকাউন্ট থাকতো। পিএসসি-এর মাধ্যমে নিয়োগ বাণিজ্য করায় সাধারণ পরিবারের মেধাবী সন্তানরা নিমজ্জিত হয়েছিলেন চরম দুর্ভাগ্যে। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পরই শুদ্ধ...
মুখরোচক কথার মাধ্যমে গণপ্রজাতন্ত্রের সরকারি কর্মচারীদের বিভ্রান্ত করে পক্ষে টানার কূটকৌশল নিয়েছে তারেক রহমান। অথচ বিএনপি সরকারের সময় দেশজুড়ে সব পেশার সরকারি লোকদের ওপরে সীমাহীন নির্যাতন চালানো হয়েছে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সরাসরি পৃষ্ঠপোষকাতেই। বাংলাদেশের ইতিহাসে কখনোই গণপ্রজাতন্ত্রের দায়িত্ব পালনকারী ব্যক্তিদের জীবনে এতো দুর্বিষহ সময় আসেনি। এমনকি সরকারে না ...
১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের কালরাতে ঘাতকের হাতে নিহত হন বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গবন্ধুর স্ত্রী শেখ ফজিলাতুননেছা, পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ রাসেল, শেখ কামালের স্ত্রী সুলতানা কামাল, জামালের স্ত্রী রোজী জামাল, বঙ্গবন্ধুর ভাই শেখ নাসের, এসবি অফিসার সিদ্দিকুর রহমান, কর্ণেল জামিল উদ্দিন আহমেদ, প্রায় একই সময়ে ঘাতকরা বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে যু...
বিএনপির হত্যাযজ্ঞ, নাশকতা ও সহিংসতার ইতিহাস এতোই জীবন্ত যে, আন্দোলন-সমাবেশ তো দূরের কথা, পদযাত্রার নামেও সাধারণ মানুষকে পাশে টানতে পারছে না তারা। আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সম্প্রতি পদযাত্রার নামে দেশের বিভিন্ন স্থানে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে জনসমাগম করার চেষ্টা করছে বিএনপি। তাদের নেতারা বারবার বলছে- আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে দেশের গণমানুষ নেই, তারা বিএনপিকে ক্ষমত...