বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দীর্ঘ ২৩ বছরের সংগ্রামের ফসল হিসেবে বিশ্বের বুকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায় বাংলাদেশ। এরপর আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশকে প্রতিষ্ঠিত করা এবং অভ্যন্তরীণভাবে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে গড়ে তোলার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেন তিনি। শুধু তাই নয়, বিশ্বজুড়ে নিপীড়িত মানুষের কণ্ঠস্বরে পরিণত হন তিনি। বিশ্বের মুক্তিকামী মানুষের অনুপ্রেরণা হিসেবে ইউরোপ-আফ্রি...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে দেশের ইতিহাসের জঘন্যতম মূল্য-সন্ত্রাসের ঘঠনা ঘটে। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্র তারেক রহমানের হাওয়া ভবন সিন্ডিকেট মজুদদারি, আমদানি-রফতানি নিয়ন্ত্রণ এবং কালোবাজারির মাধ্যমে দেশের বাজারব্যবস্থাকে বিকল করে দেয়। ফলে প্রতিবছরই আগের বছরের তুলনায় দ্বিগুণ হতে থাকে খাদ্যদ্রব্য ও নিত্যপণ্যের মূল্য। যার পর...
২০০৬ সালের ৮ মার্চের খবরে দেখা যায়, দেশের সর্বোচ্চ চিকিৎসালয় বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়েও চিকিৎসা ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে বিদ্যুতের অভাবে। আবার নিয়মিত লো-ভোল্টেজের কারণে হাসপাতালে পানির সরবরাহও কমে যায়। ফলে পানির সঙ্কটে ত্রাহি অবস্থা শুরু হয় রোগী ও তাদের স্বজনদের মধ্যে। অপারেশন চলাকালে এমন বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে মানুষের প্রাণ সঙ্কটে পড়ে যায় বলেও মন্তব্য করেছেন ...
২০০৬ সালের ২৪ জানুয়ারির সচিত্র প্রতিবেদনে গণমাধ্যমগুলো জানায়, টানা কয়েক বছর পানি-সার-বিদ্যুতের অভাবে দেশের কৃষকসমাজ সব হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়ে। প্রতিবছর চাষাবাদের মৌসুমে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের প্রতি আকুল আবেদন জানিয়েও তাদের এই সমস্যার সমাধান হয়নি। সরকার কৃষকদের চোখের পানিকে বারবার অবজ্ঞা করায় বাধ্য হয়ে আন্দোলনে নামেন তারা। কিন্তু বিদ্যুতের দাবিতে আন্দোলনে ন...
২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকার সময় তার পুত্র ও বিএনপি নেতা তারেক রহমানের খাম্বা লিমিটেড-এর খপ্পরে জিম্মি হয়ে পড়ে দেশের বিদ্যুৎ বিভাগ। ফলে প্রতিবছরই বাড়তে থাকে বিদ্যুৎ-বিভ্রাট। অন্ধকারে ডুবে যায় সারা দেশ। ২০০৫ সালের ৩ জুনের জনকণ্ঠে দেখা যায়, মুন্সীগঞ্জে দিন-রাতের কোনো সময়ই বিদ্যুৎ না থাকায় বন্ধের উপক্রম হয় অধিকাংশ শিল্প কারখানা। এছাড়াও অফিস আদ...