অগ্নিঝরা মার্চঃ বেদনার, সংগ্রামের, যুদ্ধের, স্বাধীনতার, মানবতার, স্বপ্নের আর বেঁচে থাকার মাস

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাসে ১৯৭১ সালের মার্চ মাস ছিল উত্তাল ঘটনাবহুল মাস। ১৯৭১ সালের ১ মার্চ হঠাৎ এক হটকারী সিদ্ধান্তে পাকিস্তানের তৎকালীন সামরিক স্বৈরশাসক প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করলে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে বাংলার আপামর অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এরপর ২৫ মার্চ পর্যন্ত নানান ঘটনার মধ্য দিয়ে ধীর...

৭ই মার্চের ভাষণ কেন গুরুত্বপূর্ণ এবং কী কারণে তা প্রায় ২১ বছর নিষিদ্ধ করে রেখেছিল সামরিক-অগণতান্ত্রিক শাসকরা

৭ মার্চ ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের উত্তাল জনসমুদ্রে এক ঐতিহাসিক ভাষণের মাধ্যমে স্বাধীনতার চূড়ান্ত রণ-প্রস্তুতির নির্দেশনা দেন আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ মুজিবুর রহমান। যার ধারাবাহিকতায় পাকিস্তানিদের হাত থেকে শাসনব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় বাঙালি জাতি, প্রস্তুত হতে থাকে মুক্তিযুদ্ধের জন্য। এরপর ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানিরা যখন অত্যাধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে নিরস্ত্র মানুষের ওপর হা...

৭ মার্চ, ১৯৭৬ : কেমন ছিলো সেই দিনটি?

অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব (স্বপ্নীল): ৭ মার্চ এখন ৫১’য়। সংগত কারণেই সারা দেশে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনায় উদযাপিত হচ্ছে ৭ মার্চ। আর এবারের ৭ মার্চের ঠিক আগ দিয়ে মন্ত্রিসভায় ‘জয় বাংলা’ স্লোগানের জাতীয় স্লোগান হিসেবে স্বীকৃতি ৭ মার্চে অন্যরকম দ্যোতনা যোগ করেছে। ৭ মার্চে এই গৌরবকালে একটু ফিরে তাকানো যাক ১৯৭৬ সালের দিকে। ক্যালেন্ডারের পাতা উল্টিয়ে সে বছর...

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ: বাঙালির চিরঞ্জীব অনুপ্রেরণার মহাকাব্য

ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়াঃ ‘স্বাধীনতা’ এই শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো! বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণকে উপজীব্য করে সমকালীন বাংলা সাহিত্যের অন্যতম খ্যাতিমান কবি নির্মলেন্দু গুণের ভাষায়- ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রামএবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রামসেই থেকে স্বাধীনতা শব্দটি আমাদের।’ ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ রাজনীতির কবি জাতির পিতা বঙ্গ...

যে ভাষণ আজ বিশ্ব ঐতিহ্যের স্মারক

বিভুরঞ্জন সরকারঃ ১৯৭১ সালের মার্চ মাসের প্রথম দিনেই স্পষ্ট হয়েছিল যে বাঙালি আর পাকিস্তানের সঙ্গে থাকতে রাজি নয়। জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিতের ঘোষণা বেতারে প্রচার হয়েছিল দুপুর ১টা ৫ মিনিটের খবরে। খবর শেষ হওয়ার পরই বিক্ষুব্ধ মানুষ রাস্তায় নেমে আসে। স্লোগান ওঠে ‘বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো’। সত্তরের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়লাভ করেছ...

কবিতার বীজমন্ত্র

এম নজরুল ইসলামঃ একটি কবিতা লেখা হবে তার জন্য অপেক্ষার উত্তেজনা নিয়েলক্ষ লক্ষ উন্মত্ত অধীর ব্যাকুল বিদ্রোহী শ্রোতা বসে আছেভোর থেকে জনসমুদ্রের উদ্যান সৈকতে-কখন আসবে কবি?কখন আসবে কবি? কবি নির্মলেন্দু গুণের কবিতায় এভাবেই উঠে এসেছে শেষ ফাল্গুনের এক দৃপ্ত বিকেলের কথা। পাতাঝরার দিনে বাঙালী জাতির মনের একান্ত স্বপ্ন তুলে ধরেছিলেন তিনি। ১৯ মিনিটের অসাধারণ ও বহুমাত্রিক ছন্দম...

দুনিয়া কাঁপানো এক মহাকাব্যের গল্প

তোফায়েল আহমেদঃ ১৯৭১-এর ঐতিহাসিক সাতই মার্চ, এই দিনটির জন্যই জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জীবনভর সংগ্রাম করেছেন। দীর্ঘ ১৩টি বছর কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে কাটিয়েছেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পরপরই তিনি লক্ষ্য নির্ধারণ করেন ‘একদিন বাংলার ভাগ্যনিয়ন্তা বাঙালীদেরই হতে হবে।’ সেই পথেই তিনি ধীরে ধীরে এগিয়ে গেছেন। মহান ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে জাতীয়তাবাদ...

ঐতিহাসিক ৭ মার্চঃ রাজনৈতিক কবির গাণিতিক যুক্তি

আনিস আহমেদঃ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিস্ময়কর এক বহুমাত্রিক ব্যক্তিত্ব। আবেগ ও যুক্তির সমন্বয়ে গঠিত এমন একজন তুখোড় রাজনীতিক, যিনি যথার্থই জানতেন কখন কীভাবে কোন পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। তার মধ্যে যেমন ছিল এক অসাধারণ আত্মবিশ্বাস, তেমনি ছিল অন্তর্নিহিত এক সারল্য। যে সারল্য অসময়ে তার সফল ও বর্ণাঢ্য জীবনের অকাল অবসান ঘটাল। কিন্তু ৫৫ বছরের এই জীবনে, সেই টুঙ্গিপাড়ার এক অজপা...

স্বাধীনতা ও মুক্তিকামী মানুষের চিরন্তন অনুপ্রেরণা

মাহবুবউল আলম হানিফ: বাংলাদেশের স্মরণীয় ও গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন ৭ই মার্চ। মূলত ১৯৭১ সালের এই দিনেই স্বাধীন দেশ হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রেসকোর্স ময়দানে ২৩ বছরের বঞ্চিত, অবহেলিত ও শোষিত বাঙালিকে স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত করেন। তাঁর অসামান্য এই ভাষণে রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদৃষ্টির পরিচয় মেলে। সেই দিন বাংলা...

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ (রঙ্গিন সংস্করণ)

৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) সমবেত জনসমুদ্রে জাতির উদ্দেশে ঐতিহাসিক ভাষণ দেন বঙ্গবন্ধু। তাঁর এই ভাষণ জাতিকে অনুপ্রাণিত করে স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে। ২০১৭ সালে ইউনেস্কো এই ঐতিহাসিক ভাষণকে বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।  পুর্ণাঙ্গ ভাষনটি নিম্নরূপ আজ দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে আপনাদের সামনে ...

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণই ছিল স্বাধীনতার ঘোষণা

হীরেন পণ্ডিতঃ ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বাঙালি জাতির হাজার বছরের ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় দিন। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ লাখো মানুষের পদচারণায় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল শ্লোগানের শহর ঢাকা। রেসকোর্স ময়দানে জনসমুদ্রে অপেক্ষা করছেন দশ লাখের বেশি স্বাধীনতাকামী মানুষ। শুধু একটা ঘোষণা বা ডাকের অপেক্ষায়, আগের দিন সাড়ে সাত কোটি বাঙালি উত্তেজনায় নির্ঘুম রাত কাটিয়েছেন- বঙ্গবন্ধু আজ কী বলবেন- ক...

বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ একটি অনন্য রণকৌশল দলিল

স্কোয়াড্রন লিডার (অব) এম সাদরুল আহমেদ খান: বিংশ শতাব্দী মহান নেতাদের কয়েকটি যুদ্ধবক্তব্য উপহার দিয়েছিল, যা ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ভূ-রাজনীতিতে নতুন সমীকরণ দিয়েছিল, নেতারা তাদের বক্তৃতা এবং দুর্দান্ত নেতৃত্বের দ্বারা মানুষকে বোঝাতে, সংগঠিত করতে এবং উদ্বুদ্ধ করতে পেরেছিলেন। এমনই কয়েকটি উল্লেখ করার মত যুদ্ধবক্তব্য ছিল ১৯৪০ সালের ১৩মে ব্রিটেনের প্রধান মন্ত্রী উইনস্টন ...

একাত্তরের উত্তাল মার্চ এবং বাংলাদেশের পতাকা

বিভুরঞ্জন সরকারঃ  বাঙালির জাতীয় জীবনে কয়েকটি মাস বিশেষ তাৎপর্য নিয়ে উপস্থিত হয়।ফেব্রুয়ারি ভাষার মাস, মার্চ স্বাধীনতার মাস, আগস্ট শোকের মাস, ডিসেম্বর গণঅভ্যুত্থান ও বিজয়ের মাস। ফেব্রুয়ারি এলে ১৯৫২ সালের কথা মনে পড়ে। মার্চ এলে ১৯৭১ সালের কথা মনে পড়ে। আগস্ট এলে চোখ ভিজে আসে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের ভয়াল স্মৃতি মনে করে। ডিসেম্বরে মনে হয় ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান ও ১৯৭১...

২৫শে মার্চ, ‘গণহত্যা দিবস’, ইতিহাসের দায় মুক্তি

শিরিন আখতারঃ মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অস্তিত্ব। এই একটি শব্দে জাতি খুঁজে পায় তার শেকড়ের সন্ধান। বাংলাদেশের ইতিহাস স্মরণ করতে গেলে হাজার বছরের স্বাধীনতার সংগ্রামের বিভিন্ন খণ্ডিত ইতিহাস আমাদের কাছে স্মরণযোগ্য। এই সব কিছু ছাপিয়ে ’৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধ মূর্ত করেছে আমাদের প্রকৃত স্বাধীনতা। আর এই মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস গড়ে উঠেছে আমাদের ভাষার অধিকার ও স্বাধীন স্বায়ত্বশাসন...

ডিজিটাল বাংলাদেশ: উত্তাল মার্চের অগ্নিগর্ভ থেকে আজ বিশ্বের বিস্ময়

তলাবিহীন ঝুড়ির বাংলাদেশ যে মহাকাশের রাজত্বেও ভাগ বসাবে, তা হয়তো কেউ স্বপ্নেও ভাবেনি। কিন্তু বাস্তবতা হলো, বিশ্বের ৫৭তম দেশ হিসেবে এখন পৃথিবীর কক্ষপথজুড়ে ঘুরছে আমাদের বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১। এর মাধ্যমে দুর্গম অঞ্চলেও পৌঁছানো হচ্ছে ইন্টারনেট ও স্যাটেলাইট সেবা, টেলি-মেডিসিন, ই-লার্নিং, ই-ব্যাংকিং থেকে শুরু করে যাবতীয় ভার্চুয়াল সুযোগ-সুবিধা। এর মাধ্যমে, সাইবার ক্যাবলের ...

৭ মার্চের ভাষণ : পটভূমি ও তাৎপর্য

৫০ বছর আগে ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধু তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ ভাষণটি দিয়েছিলেন। ১০ লক্ষাধিক লোকের সামনে পাকিস্তানি দস্যুদের কামান-বন্দুক-মেশিনগানের হুমকির মুখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ওই দিন বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা করেন- ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ কী পরিস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু সেই ইতিহাস বিখ্যাত ভাষণ দিয়েছিলেন? ১৯৭০-এর ৭ ডিসেম্...

বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাঙালির দীর্ঘ সংগ্রামের পরিণতি মহান মুক্তিযুদ্ধ

সময়টা ছিল যুদ্ধমুখর। কয়েক দশক ধরেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মুক্তিকামী মানুষের সংগ্রাম চলছিল। একদিকে কমিউনিস্টদের বিপ্লব চলছিল, অন্যদিকে মুক্তির জন্য বিচ্ছিন্নতাবাদী যুদ্ধে লিপ্ত ছিল বিশ্বের বেশ কয়েকটি রণাঙ্গণ। তবে, বাঙালি জাতির মুক্তির সংগ্রাম ছিল অন্যদের থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। আমাদের স্বাধীনতার এই যুদ্ধ ছিল সম্পূর্ণ নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় এবং গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে পরিচালিত। ১৯৭০ স...

অগ্নিঝরা মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু'র প্রতিকৃতিতে স্বেচ্ছাসেবক লীগের শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পন ও আলোর মিছিল

অগ্নিঝরা মার্চের প্রথম প্রহরে মহান স্বাধীনতার স্থপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের মধ্য দিয়ে মার্চ মাসের কর্মসূচীর শুভ সূচনা করে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ। সংগঠনের সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহ ও সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু'র নেতৃত্বে সংগঠনের নেতাকর্মীরা আলোর মিছিল সহ বঙ্গবন্ধু'র প্রতিকৃতিতে শ্র...

এক অগ্রদূতের কণ্ঠস্বর

অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব (স্বপ্নীল): মার্চ মাসটা বোধ করি বাংলাদেশের জন্য ইংরেজি ক্যালেন্ডারের বারোটি মাসের মধ্যে সবচাইতে বেশি তাত্পর্য বহন করে। যে কোনো জাতির ক্যালেন্ডারেই একাধিক উল্লেখযোগ্য ঘটনা থাকে, যা উদযাপিত হয় জাতীয়ভাবে, অন্তর্ভুক্ত হয় রাষ্ট্রীয় ক্যালেন্ডারে। এই মার্চ মাসে আমাদেরও রয়েছে এরকম বেশ কিছু জাতীয় দিবস। যেমন ১৭ মার্চ জাতির পিতার জন্মদিন, জাতীয় শিশু-ক...

বঙ্গবন্ধুর ডাকে সর্বাত্মক হরতাল পালিত হয় সারা বাংলায়

৪ মার্চ, ১৯৭১। জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত এবং আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা থেকে দূরে রাখতে পাকিস্তান সরকারের চক্রান্তের প্রতিবাদে গোটা পূর্ব বাংলার মানুষ ফুঁসে ওঠে। বঙ্গবন্ধুর ডাকে বাংলার মানুষ একবিন্দুতে মিলিত হয়েছিল। যোগ দিয়েছিল অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে। সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারী, রেডিও-টেলিভিশনের শিল্পী-কলাকুশলী, সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ...