২০০১ সালে জাতীয় নির্বাচনের এক মাস আগে থেকেই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ও সমর্থকদের ওপর ব্যাপক হামলা, মারধর, নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ চালাতে শুরু করে বিএনপি-জামায়াত। ১৯৯৬ সাল থেকে টানা পাঁচ বছর সরকার পরিচালনার পর, নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। এরপর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের তিন মাসে দেশজুড়ে তাণ্ডব শুরু করে খালেদা জ...
সরকারে থাকার পুরো সময়জুড়ে দেশে লুটপাট, চাঁদাবাজি, ধর্ষণ, হত্যাযজ্ঞসহ সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে বিএনপি-জামায়াত চক্র। তেমনি নির্বাচনের সময় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে ব্যালট বাক্স ছিনতাই, কেন্দ্র দখল করে ভোটে জেতার অপপ্রয়াস চালায় তারা। এমনকি প্রকাশ্যে সিনিয়র আওয়ামী লীগ নেতা-নেত্রী এবং এমপি-মন্ত্রীদেরও হত্যার হুমকি এবং হামলা করে নির্মম নির্যাতন চালাতেও ...
প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা বলেছেন, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০ হাজার মিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স অর্জিত হয়েছে। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে আজ জাতীয় সংসদের অধিবেশনে টেবিলে উত্থাপিত প্রশ্নোত্তরে তিনি বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ডা. রুস্তম আলী ফরাজীর প্রশ্নের লিখিত জবাবে জাতীয় সংসদকে এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ এ...
উগ্রবাদী জঙ্গিদের প্রকাশ্য হত্যাযজ্ঞ ও বর্বরতায় আতঙ্কের নগরীতে পরিণত হয়েছিল রাজশাহী, নাটোর, নওগাঁসহ উত্তরাঞ্চলের একটা বিস্তীর্ণ এলাকা। পরবর্তীতে তত্ত্ববধায়ক সরকারের সময় কুখ্যাত জঙ্গি বাংলা ভাই ও তার সহযোগী শায়খদের ফাঁস হয়। কিন্তু বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার তাদের হত্যাযজ্ঞকে শুধু অস্বীকারই করেনি, উল্টো প্রশাসনিক সহায়তা ও টাকা দিয়ে বিরোধীদের দমনে ব্যবহার করতো তাদের। তত্ত্ববধ...
২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত সরকার গঠনের পরপরই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ও সমর্থকদের হত্যা, নির্যাতন, চাঁদাবাজি, লুটতরাজ ও ধর্ষণ করতে শুরু করে। এমনকি উগ্রবাদী জঙ্গি সংগঠনগুলোকে অর্থ ও তালিকা দিয়ে দেশজুড়ে হত্যাযজ্ঞ চালাতে থাকে তারা। তারেক রহমানের নির্দেশনায় বিএনপির ৮ জন নেতার মাধ্যমে জঙ্গিদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলতো খালেদা জিয়ার সরকার। এমনকি মন্ত্রীদের চাপের কারণে পু...