সবকিছু ঠিক থাকলে ২০০৬ সালের শেষের দিকেই হওয়ার কথা ছিল নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন। কিন্তু ২০০১ সালের অক্টোবরে সরকার গঠন করা বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতা ছেড়ে দিলে আর সুষ্ঠু ভোটে জিততে পারবে না জন্য দেশজুড়ে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটায়। খালেদা জিয়ার পুরো শাসনামলজুড়ে হত্যাযজ্ঞ চালানো হয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর। সেই ধারাবাহিকতাতেই বিএনপি-জামায়াতের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ২০০৫...
২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট দেশজুড়ে সিরিজ বোমা হামলার মধ্য দিয়ে সবাইকে অবাক করে দেয় জেএমবি। তবে এরআগে, ২০০৪ থেকে ভয়ংকর হয়ে ওঠা বাংলা ভাইয়ের এই বাহিনীর হাতে সেবছর কমপক্ষে ৩২ জন হত্যার শিকার এবং শতাধিক ব্যক্তি পঙ্গু হয় বলে তথ্য উদঘাটন করে গণমাধ্যম। তাদের মধ্যে- ২০০৪ সালের ১ এপ্রিল ওয়াসিম ওরফে ওসমান বাবুকে, ১১ এপ্রিল বাগমারার কনোপাড়ার গোলাম রব্বানী মুকুলকে উপরে লটকিয়ে...
বাংলাদেশে নাশকতাকারী সংগঠন বলতে প্রথমেই সবার চোখের সামনে ভেসে ওঠে জেএমবি, হরকত উল জিহাদ, বাংলা ভাই- এদের বর্বরতার দৃশ্য। তাহলে আসুন একবার এসব জঙ্গিবাদী সংগঠনেরর সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের রাজনৈতিক সংযোগ ও ব্যাকগ্রাউন্ড সম্পর্কে জেনে আসি। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় গোয়েন্দাদের তদন্ত ও সাংবাদিকদের অনুসন্ধানের ভিত্তিতে দেখা গেছে, জেএমবি নামক নিষিদ্ধ সংগঠনটির নেতাদের পরিবার ...
২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট দেশজুড়ে ৬৩টি জেলায় বোমা হামলা করে জঙ্গিসংগঠন জেএমবি। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার জেএমবি ও হরকত-উল-জিহাদসহ জঙ্গি সংগঠনগুলোকে বিরোধী দল দমনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহারের জন্য তাদের কাছে অর্থ ও অস্ত্র দিয়ে সহযোগিতা করে। এমনকি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কয়েকবার এসব জঙ্গিদের আটক করলেও খালেদা জিয়া সরকারের নির্দেশে আবারো ছেড়ে দেওয়া হতো এই জঙ্গিদের। উদ্দেশ্য ছিল...
২০০১ সালে জাতীয় নির্বাচনের এক মাস আগে থেকেই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ও সমর্থকদের ওপর ব্যাপক হামলা, মারধর, নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ চালাতে শুরু করে বিএনপি-জামায়াত। ১৯৯৬ সাল থেকে টানা পাঁচ বছর সরকার পরিচালনার পর, নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। এরপর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের তিন মাসে দেশজুড়ে তাণ্ডব শুরু করে খালেদা জ...
সরকারে থাকার পুরো সময়জুড়ে দেশে লুটপাট, চাঁদাবাজি, ধর্ষণ, হত্যাযজ্ঞসহ সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে বিএনপি-জামায়াত চক্র। তেমনি নির্বাচনের সময় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে ব্যালট বাক্স ছিনতাই, কেন্দ্র দখল করে ভোটে জেতার অপপ্রয়াস চালায় তারা। এমনকি প্রকাশ্যে সিনিয়র আওয়ামী লীগ নেতা-নেত্রী এবং এমপি-মন্ত্রীদেরও হত্যার হুমকি এবং হামলা করে নির্মম নির্যাতন চালাতেও ...
প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা বলেছেন, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০ হাজার মিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স অর্জিত হয়েছে। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে আজ জাতীয় সংসদের অধিবেশনে টেবিলে উত্থাপিত প্রশ্নোত্তরে তিনি বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ডা. রুস্তম আলী ফরাজীর প্রশ্নের লিখিত জবাবে জাতীয় সংসদকে এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ এ...
উগ্রবাদী জঙ্গিদের প্রকাশ্য হত্যাযজ্ঞ ও বর্বরতায় আতঙ্কের নগরীতে পরিণত হয়েছিল রাজশাহী, নাটোর, নওগাঁসহ উত্তরাঞ্চলের একটা বিস্তীর্ণ এলাকা। পরবর্তীতে তত্ত্ববধায়ক সরকারের সময় কুখ্যাত জঙ্গি বাংলা ভাই ও তার সহযোগী শায়খদের ফাঁস হয়। কিন্তু বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার তাদের হত্যাযজ্ঞকে শুধু অস্বীকারই করেনি, উল্টো প্রশাসনিক সহায়তা ও টাকা দিয়ে বিরোধীদের দমনে ব্যবহার করতো তাদের। তত্ত্ববধ...
২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত সরকার গঠনের পরপরই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ও সমর্থকদের হত্যা, নির্যাতন, চাঁদাবাজি, লুটতরাজ ও ধর্ষণ করতে শুরু করে। এমনকি উগ্রবাদী জঙ্গি সংগঠনগুলোকে অর্থ ও তালিকা দিয়ে দেশজুড়ে হত্যাযজ্ঞ চালাতে থাকে তারা। তারেক রহমানের নির্দেশনায় বিএনপির ৮ জন নেতার মাধ্যমে জঙ্গিদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলতো খালেদা জিয়ার সরকার। এমনকি মন্ত্রীদের চাপের কারণে পু...