স্বাধীনতার পরেই নারীদের উন্নয়নে পদক্ষেপ নেয় আওয়ামী লীগ

বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে ’৭১-এর স্বাধীনতা যুদ্ধে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে অংশগ্রহণ করেছিল। নারী অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছে, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের সেবা-শুশ্রুষা করেছে, মুক্তিযোদ্ধাদের তথ্য সরবরাহ করে সহযোগিতা করেছে, স্বামী-সন্তানকে যুদ্ধে পাঠিয়েছে এবং লাখ লাখ মা-বোন নির্যাতনের শিকার হয়ে বিজয়ে অবদান রেখেছেন। এমনকি বঙ্গবন্ধুর শৈশব থেকেই স্বপ্নের সাথী হয়েছেন বেগম ফজিলাতুননেছা ...

স্বাধীনতার ইশতেহার: মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ মুজিব

১৯৭১ সালের ৩ মার্চ ঢাকার পল্টন ময়দানে আয়োজিত ছাত্র জনতার সমাবেশে আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উপস্থিতিতে ‘স্বাধীনতার ইশতেহার’ ঘোষণা করে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ।  এতে ‘বাংলাদেশ’ নামে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং এর তিনটি লক্ষ্য নির্দিষ্ট করা হয়। লক্ষ্য তিনটি হলো- বাঙালির ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতির পূর্ণ বিকাশ, বৈষম্য...

সোনার বাংলার স্বপ্ন ও বঙ্গবন্ধুর অর্থনৈতিক মুক্তির সংগ্রাম

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু যে মহাকাব্যিক ভাষণ দিয়েছিলেন, তার মূল কথা ছিল মুক্তি। এই মুক্তি শব্দটির ব্যঞ্জনা ছিল বহুমাত্রিক। রাজনৈতিক স্বাধীনতা ছাড়াও সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তির আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেছিল এই শব্দে। আজ আমরা বঙ্গবন্ধুর অর্থনৈতিক দর্শন বলতে গণমানুষের জীবনমানের উন্নতিকেই বেশি করে বুঝে থাকি। তিনি যে রাষ্ট্রচিন্তা করতেন, তার মূলে ছিল সাধারণ মানুষ ...

রাষ্ট্রভাষা অধিকারের আন্দোলন: ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ গঠন

'মোদের গরব মোদের আশা আমরি বাংলা ভাষা' অতুলপ্রসাদ সেনের এই কথা প্রতিটি বাঙালিরই মনের কথা। মা, মাটি আর মুখের বোল- এই তিনে মনুষ্য জন্মের সার্থকতা। নিজের মুখের ভাষার চেয়ে মধুর আর কিছু হতে পারে না। মাতৃভাষার অধিকারকে বুকের রক্ত দিয়ে আপন করে নেওয়ার ইতিহাস আমাদের। তাই যতদিন লাল সবুজের পতাকা খচিত এই বাংলাদেশ থাকবে, বাঙালি থাকবে, বঙ্গবন্ধু থাকবে, ততদিন পৃথিবীর ব...

মুজিব: ভারতবর্ষের ছাত্রনেতা থেকে আপামর বাঙালির গণনেতা

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম ১৯২০ সালে, রাজনীতিতে তার সংশ্লিষ্টতা ১৯৩৯-এ। তার ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ পড়ে আমরা জানতে পারি, ১৯৩৬ সালে তিনি স্বদেশী আন্দোলনের প্রতি অনুরক্ত হন। তার ভাষায়— 'তখন স্বদেশী আন্দোলনের যুগ। মাদারীপুরের পূর্ণ দাস তখন ইংরেজের আতঙ্ক। স্বদেশী আন্দোলন তখন মাদারীপুর ও গোপালগঞ্জের ঘরে ঘরে।' এই পূর্ণচন্দ্র দাস ছিলেন বাঘা যতীনের সহক...

বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগের প্রথম বিজয়: নৌকা মার্কায় গণজোয়ার

১৯৫২ আন্দোলনের মাধ্যমেই পূর্ব বাংলার মানুষের সঙ্গে গণতান্ত্রিক এবং রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের একটা প্রাণের সংযোগ স্থাপিত হয়, যা এর আগে আর কখনও হয়নি। এরপরেই, ১৯৫৩ সালে, আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন তরুণ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান। এসময়, ১৯৫২ সালের ৩ থেকে ১১ অক্টোবর, চীনের পিকিং (বেইজিং)-এ অনুষ্ঠিত হয় বিশ্বশান্তি সম্মেলন। চীন সরকারের আমন্ত্রণে এ...

বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামীলীগ: বাংলা ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতির মিলিত স্রোতধারা

বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহান স্থপতি, জাতির পিতা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্বব্যাপী একজন মুক্তিসংগ্রামী এবং মহান রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিত। তিনি রাজনীতির মানুষ, রাজনীতিই তার জীবনের ধ্যান-জ্ঞান। তিনিই বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ জাতীয়তাবাদী নেতা। রাজনৈতিক সত্তাই বঙ্গবন্ধুর সবচেয়ে বড় পরিচয়। তবে শুধু রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তিই নয়; বাংলাদেশের ভাষা, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির মুক্...

গণ মানুষের দল আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে গণমাধ্যমের বিকাশ

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার নদী-ছায়াঘেরা একটি প্রত্যন্ত গ্রামে জন্ম নিয়েও করেছিলেন বিশ্বজয়। ১৯৪৭ সালের পর থেকে আমৃত্যু বাঙালি জাতির প্রধান আকর্ষণ ছিলেন তিনি। তাকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয়েছে বাঙালি জাতির মুক্তির ইতিহাস। তরুণ শেখ মুজিব মুজিবুর রহমান ক্রমেই যেভাবে বাঙালি জাতির মুক্তিদাতা এবং স্বাধীনতার স্থপতি হয়ে উঠেছেন, তার পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে তার যোগাযোগ কৌশ...

ঐতিহাসিক ৭মার্চ: বঙ্গবন্ধুর নির্দেশনা ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ, ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ভাষণটি নাড়া দিয়েছিল বিশ্ব নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমকে। ১৯৭১ এর ৫ মার্চ দ্য গার্ডিয়ান, সানডে টাইমস, দি অবজারভার এবং ৬ মার্চ ডেইলি টেলিগ্রাফ পত্রিকায় ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার দিক-নির্দেশনামূলক ঘোষণার পূর্বাভাস দেওয়া হয়। পরবর্তীতে ওয়াশিংটন পোস্টে উল্লেখ ক...

আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধু: জেলগেটের নিত্য সঙ্গী ফজিলাতুন্নেচ্ছা

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার জীবনে ৪৬৮২ দিন কারাভোগ করেছেন। ব্রিটিশ আমলে স্কুলজীবন থেকে শুরু হয়েছে তারা কারাবরণ। এসময় বঙ্গবন্ধু ৭ দিন কারা ভোগ করেন। বাকি ৪ হাজার ৬৭৫ দিন কারা ভোগ করেছেন পাকিস্তান সরকারের আমলে। ৫৪ বছরের জীবনের প্রায় এক-চতুর্থাংশ সময় কারাগারেই কাটাতে হয়েছিল বঙ্গবন্ধুকে।পাকিস্তানের ২৩ বছরের শাসনকালে বঙ্গবন্ধু ১৮ বার জেলে গেছেন, প্রায়...

বন্দিজীবনেই চূড়ান্ত হয় সমৃদ্ধির রূপরেখা

অজয় দাশগুপ্তঃ জনকল্যাণে যারা নিবেদিত, মাতৃভূমির স্বাধীনতার জন্য যারা জীবনকে উৎসর্গ করেন– সেই সব রাজনীতিকের কাছে বন্দিজীবন কিংবা নির্বাসন দণ্ড অন্যায় বলে অবশ্যই বিবেচিত হবে। কিন্তু একইসঙ্গে তা গণ্য হয় ন্যায় ও সত্যের জন্য নিবেদিত থাকার পুরস্কার হিসেবে। এ জীবন নিঃসঙ্গ, অনেক সময় অসহনীয়। কীভাবে জেলে সময় কাটে? বঙ্গবন্ধু ‘কারাগারের রোজনামচা’ গ্রন্থে ল...

ম্যাজিক সংখ্যা ১৭ এবং বঙ্গবন্ধু-বাংলাদেশ

সাদিকুর রহমান পরাগ: বঙ্গবন্ধু মানেই স্বাধীনতা। বঙ্গবন্ধু মানেই মানুষের মুক্তির সংগ্রাম। বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ। তাই এ-কথা নির্দ্বিধায় বলা যায় যে এই মহামানবের জন্ম না হলে আমরা এই স্বাধীন বাংলাদেশ পেতাম না। তার জন্ম না হলে পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে আমরা মুক্ত হতে পারতাম না। তাই নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে আমরা পালন করছি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জ...

সারাদেশে আওয়ামী লীগ ও অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে নানা আয়োজনে ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস পালিত

সারাদেশে ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস পালিত হয়েছে। দিনটিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন, আলোচনা সভা, ই-পোস্টার প্রকাশসহ নানা কর্মসূচি পালন করে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন। ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে সোমবার সকালে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করে আওয়ামী লীগ। স্বাস্থ্যবিধি মেনে দল...

রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস পালন

রংপুরে ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস পালিত হয়েছে। আজ সোমবার সকালে ঐতিহাসিক ৬-দফা দিবসে রংপুর জেলা আওয়ামী লীগ এর দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন শেষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুস্পমাল্য অর্পণ করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, রংপুর জেলা আওয়ামী লীগ এর সাংগঠনিক সম্পাদক জাসেম বিন জুম্মন, দপ্তর সম্পাদক আমিন সরকার, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ...

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি বলেছেন, ১৯৬৬ সালের ৭ জুন ৬ দফা দাবি আদায়ের জন্য মনো মিয়া, শফিক, শামসুল হকসহ মুক্তিকামী বাঙ্গালির রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়েছিল। এবং তাদের রক্তে ৬ দফা আন্দোলন নতুন গতি লাভ করেছিল। ৬ দফার আন্দোলন মূলত ছিল এক দফার আন্দোলন তথা স্বাধীনতা। যার ধারাবাহিকতায় ১৯৬৯ এর গণ অভ্যুত্থান, ৭০ এর নি...

ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা

ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে রাজশাহীতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ জাতীয় চার নেতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগ।   সোমবার (৭ জুন) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মহানগরের কুমারপাড়ায় থাকা স্বাধীনতা চত্বরে থাকা বঙ্গবন্ধুসহ জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতিতে নেতারা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মে...

বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও স্বাধীনতার মূলমন্ত্রঃ ঐতিহাসিক ছয় দফা

মোঃ হাফিজুর রহমানঃ "আমাদের দেশে হবে ছেলে সেই কবে কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে।" কবি কুসুম কুমারী দাসের সেই আদর্শবান ছেলে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। যিনি তার কথা অপেক্ষা বেশি অর্থাৎ অসংখ্য কাজের মাধ্যমে জন্ম দিয়েছেন একটি সোনার বাংলা, বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের। বাংলাদেশ নামক একটা স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন যিনি প্রথম দেখেছ...

শত্রুর দুর্গেই স্বাধীনতার দাবি তোলেন বঙ্গবন্ধু

অজয় দাশগুপ্তঃবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসনের জন্য ছয় দফা কর্মসুচি আনুষ্ঠানিকভাবে উপস্থাপন করেছিলেন ৫৫ বছর আগে, ১৯৬৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে। কয়েকদিন আগে স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পূর্তির এক আলোচনায় একাধিক বিশেষজ্ঞ বলছিলেন- ছয় দফা প্রদানের মাত্র পাঁচ বছরের মধ্যেই স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয়। এ কর্মসূচির কারণেই শেখ মুজিবু...

৬ দফা বাঙালির মুক্তির সনদ ও বাংলাদেশের শাসনকাঠামো এবং উন্নয়নের পথনির্দেশক

ড. জহিরুল হক শাকিলঃ  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উত্থাপিত ৬ দফা দাবি বাঙালীর ‘মুক্তির সনদ’ ও ‘বাঁচার দাবি’ নয়; বরং বাংলাদেশের স্বাধীনতার মূলভিত্তি। ৭ জুন তথা ৬ দফা দিবসের প্রসঙ্গ আসলেই বাঙালী জাতির ত্যাগ, সংগ্রামী ও প্রতিবাদমূখর দিকটি চলে আসে। এদিনে বাঙালি জাতি ৬ দফা দাবির আদায়ের আন্দোলনে জীবন দিয়েছেন, রাজপথ রক্তে রঞ্জিত করেছেন, ...

ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ছাত্রলীগের শ্রদ্ধা নিবেদন

ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে ছাত্রলীগ। সোমবার (৭ জুন) সকাল ৯টায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্রলীগের সভাপতি আল-নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে সংগঠনের নেতৃবৃন্দ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের...