২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনের আগে পলাতক খুনি ও দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসীদের হাতে অত্যাধুনিক অস্ত্র তুলে দেয় বিএনপি-জামায়াত জোট। খালেদা জিয়ার নির্দেশে দেশের বিভিন্ন এলাকায় হত্যা ও ধর্ষণে অভিযুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসীদের দায়মুক্তি দেওয়ার শর্তে বিএনপির পক্ষে কাজ করতে বলেন জোট নেতারা। ঢাকার হাওয়া ভবনে বসে রাজধানীর টপ-টেররদের নিরাপদে কাজ করতে দেওয়ার আশ্বাস দেয় তারেক রহমান। ফলে সন্ত্রাস...
প্রতিবারই জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপির হাত ধরে সামাজিকভাবে প্রকাশ্যে নাশকতা শুরু করে জামায়াত-শিবির। বিএনপি-ছাত্রদল-যুবদল প্রথমে সরকারবিরোধী অবস্থানের নামে দেশজুড়ে সন্ত্রাস শুরু করে, এরপরেই জামায়াত-শিবিরের ক্যাডাররা মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর হত্যাযজ্ঞ ও নির্যাতন চালাতে থাকে। ২০০১ সালের নির্বাচনের সময় তাদের নিপীড়নের এই ধারা ২০১৪ সালে পেট্রোল ...
সরকারে থাকার পুরো সময়জুড়ে দেশে লুটপাট, চাঁদাবাজি, ধর্ষণ, হত্যাযজ্ঞসহ সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে বিএনপি-জামায়াত চক্র। তেমনি নির্বাচনের সময় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে ব্যালট বাক্স ছিনতাই, কেন্দ্র দখল করে ভোটে জেতার অপপ্রয়াস চালায় তারা। এমনকি প্রকাশ্যে সিনিয়র আওয়ামী লীগ নেতা-নেত্রী এবং এমপি-মন্ত্রীদেরও হত্যার হুমকি এবং হামলা করে নির্মম নির্যাতন চালাতেও ...
২০০১ সালের ১ অক্টোবর বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াতের হয়ে কাজ করার উদ্দেশ্যে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর সহযোগিতায় দলে দলে তালেবান জঙ্গিরা অনুপ্রেবশ করে দেশে। সেসময় আফগানিস্তানে মার্কিন হামলার আশঙ্কায় যে আফগানরা দেশ ছাড়ে, তাদের মধ্যে মিশে বাংলাদেশে প্রবেশ করে তালেবান জঙ্গিরাও। এসময় এসব জঙ্গিরা বিএনপি-জামায়াতের প্রার্থীদের জন্য টাকা ও অস্ত্র নিয়ে...
নির্বাচনে যাতে দেশের প্রায় ১০ শতাংশ সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী ভোট দিতে না যান, সেজন্য আগে থেকেই তাদের ওপর নির্যাতন-নিপীড়ন শুরু করে বিএনপি-জামায়াত। ২০০১ সালে জাতীয় নির্বাচনের আগে চাঁদপুর, ফরিদপুর, যশোর, নড়াইল, গোপালগঞ্জ, নোয়াখালী, পিরোজপুরের বিভিন্ন স্থানে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায় উগ্রবাদীরা। মৌলবাদী ও স্বাধীনতাবিরোধী বিএনপি-জামায়াত এক...