১৯৪৭ সালের আগস্টে অখণ্ড ভারতবর্ষ ভেঙে ভারত ও পাকিস্তান নামে দুটি রাষ্ট্র সৃষ্টির সময় পূর্ব-বাংলা পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্ত হয়। ইংরেজদের ষড়যন্ত্রের কারণে সৃষ্ট সাম্প্রদায়িক বৈষম্য থেকে রক্ষা পেয়ে স্বাধীনভাবে বাঁচার জন্য পাকিস্তানে যোগদান যে ভয়াবহ ভুল ছিল, তা অল্প সময়ের মধ্যেই বুঝতে পারে বাঙালি জাতি। দেশভাগের পরপরই আমাদের হাজার বছরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং বাংলা ভাষাকে নিশ্চি...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ নেতাকর্মীরা যেমন চাঁদাবাজি ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটপাট করে, তেমনি তারা অসহায় গরিবদের জন্য বরাদ্দ ত্রাণের টিন ও শীতবস্ত্র পর্যন্ত আত্মসাৎ করেছে। গৃহহীন দুস্থ মানুষদের গুহ নির্মাণের জন্য জনগণের করের টাকায় যেসব ত্রাণের টিন দেওয়া হয়েছিল, তা গতদরিদ্রদের মধ্যে বিতরণ না করে নিজেদের বা...
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পুত্র এবং বিএনপির তৎকালীন জ্যেষ্ঠ মহাসচিব তারেক রহমানের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী শহীদ মিনারটি ভেঙে ফেলা হয়, অথচ বছরের পর বছর ধরে এই শহীদ মিনারেই জেলা শহরের সব সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছিল। এমনকি শহরের নান্দনিকতা বৃদ্ধির নামে বিভিন্ন ইংরেজি শিলালিপি বসানো হলেও হলেও বাংলা ভাষাকে উপেক্ষা করা হয়েছে পুরোদমে। এ...
২০০৬ সালের ২২ নভেম্বর বিএনপির দলীয় কোন্দলে যুবদল কর্মী মোহনকে প্রকাশ্যে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। ভিডিও ফুটেজ দেখে সবাই বিএনপির দুই এবং ইসলামি ছাত্র শিবিরের একজনকে শনাক্ত করে। কিন্তু তারেক রহমানকে ম্যানেজ করে সেই বিচার স্তব্ধ করে দেয় বিএনপির তারেক-ঘনিষ্ঠ নেতারা। বিশেষ করে বিএনপির এমপি এবং সন্ত্রাসীদের গডফাদার হেলালুজ্জামান তালুকদার লালুর মাধ্যমে এসব খুনিদের নিয়েই নিজ...
২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত পাঁচ বছরে উন্নয়নের নামে শুধু বগুড়ার জন্য প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকার সড়ক ও স্থাপনা সংস্কারের টাকা বরাদ্দ নেয় তারেক রহমান। এরপর এসব অর্থ দলের ক্যাডারভিত্তিক নেতাদের মধ্যে বণ্টন করে দেয় সে। ফলে দিন আনা দিন খাওয়া অবস্থা থেকে রাতারাতি শত কোটি কোটি টাকার মালিক হয় বিএনপির সন্ত্রাসীরা, গণহারে লুটপাট হয় জনগণের অর্থের। শুধু গাবতলীতেই উন্নয়ন প্রকল্পের ...