২০০৬ সালের ৮ মার্চের খবরে দেখা যায়, দেশের সর্বোচ্চ চিকিৎসালয় বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়েও চিকিৎসা ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে বিদ্যুতের অভাবে। আবার নিয়মিত লো-ভোল্টেজের কারণে হাসপাতালে পানির সরবরাহও কমে যায়। ফলে পানির সঙ্কটে ত্রাহি অবস্থা শুরু হয় রোগী ও তাদের স্বজনদের মধ্যে। অপারেশন চলাকালে এমন বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে মানুষের প্রাণ সঙ্কটে পড়ে যায় বলেও মন্তব্য করেছেন ...
২০০৬ সালের ২৪ জানুয়ারির সচিত্র প্রতিবেদনে গণমাধ্যমগুলো জানায়, টানা কয়েক বছর পানি-সার-বিদ্যুতের অভাবে দেশের কৃষকসমাজ সব হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়ে। প্রতিবছর চাষাবাদের মৌসুমে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের প্রতি আকুল আবেদন জানিয়েও তাদের এই সমস্যার সমাধান হয়নি। সরকার কৃষকদের চোখের পানিকে বারবার অবজ্ঞা করায় বাধ্য হয়ে আন্দোলনে নামেন তারা। কিন্তু বিদ্যুতের দাবিতে আন্দোলনে ন...
২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকার সময় তার পুত্র ও বিএনপি নেতা তারেক রহমানের খাম্বা লিমিটেড-এর খপ্পরে জিম্মি হয়ে পড়ে দেশের বিদ্যুৎ বিভাগ। ফলে প্রতিবছরই বাড়তে থাকে বিদ্যুৎ-বিভ্রাট। অন্ধকারে ডুবে যায় সারা দেশ। ২০০৫ সালের ৩ জুনের জনকণ্ঠে দেখা যায়, মুন্সীগঞ্জে দিন-রাতের কোনো সময়ই বিদ্যুৎ না থাকায় বন্ধের উপক্রম হয় অধিকাংশ শিল্প কারখানা। এছাড়াও অফিস আদ...
৪ মার্চ ২০০৫ সালের জনকণ্ঠ পত্রিকা জানায়, বিদ্যুৎ খাতে হাওয়া ভবনের তুমুল লুটপাটের কারণে অব্যাহত বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের মধ্যে লোডশেডিং আরো বৃদ্ধি পায়। সারাদেশে বিদ্যুতের চাহিদা প্রায় ৪ হাজার মেগাওয়াট থাকলেও উৎপাদন ছিল মাত্র ২ হাজার ৮০০ মেগাওয়াট। ফলে লোড শেডিংয়ের মাত্রা ৬০০ মেগাওয়াট থেকে বেড়ে ১২০০ মেগাওয়াট ছাড়িয়ে যায়। পিডিবি সূত্র জানায়, গ্যাস সঙ্কটের কারণে বিদ্যুৎ উৎপা...
২০০৪ সালের ৯ জুনের সংবাদ জানায়, দেশজুড়ে তীব্র লোডশেডিং এবং বিদ্যুৎহীনতার মধ্যেও বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধির কোনো উদ্যোগ নেয়নি বিএনপি-জামায়াত সরকার। বিদ্যুৎহীনতায় সেচের অভাবে গ্রামের মানুষের হাজার হাজার হেক্টর কৃষিজমির ধানের আবাদ নষ্ট হলেও, গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুৎ সঞ্চালন আরো কমিয়ে দেওয়া হয়। বিদ্যুতের তীব্র দাবির মুখেও ২০০৪-০৫ অর্থ-বছরের জন্য উল্টো ২৬৪ কোটি টাকার বরাদ্দ কমান...
২৩ মার্চ ২০০৪ সালের পত্রিকা থেকে জানা যায়, যশোরে প্রতিদিন ১৪ থেকে ১৬ ঘণ্টা করে লোডশেডিংয়ের কারণে বোরো চাষ হুমকির মুখে পড়ে। এছাড়াও ক্ষুদ্র মারাত্মভাবে ব্যাহত হয় ক্ষুদ্র শিল্প উৎপাদন। জেলায় প্রত্যহ ৯৮ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা থাকলেও মাত্র ১৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পেরেছে খালেদা জিয়ার সরকার। ফলে প্রতিদিন বিকাল ৫টার আগেই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায় এবং বিদ্যুৎ আ...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও তার দুর্নীতিবাজ পুত্র বিএনপি নেতা তারেক রহমান গংদের কারণে বিদ্যুৎখাতে চরম বিপর্যয় নামে। দেশে বিদ্যুতায়নের নামে কমপক্ষে ২০ হাজার কোটি টাকা লুট করে বিদেশে পাচার করে হাওয়া-ভবন চক্র। ফলে কৃষি-শিল্প-শিক্ষা সর্বক্ষেত্রেই ভয়াবহ বিপর্যয় হয়। ফলন কমে যাওয়ায় তীব্রহয় মঙ্গা, দুর্ভিক্ষে মারা যায় ...
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, আগামী মাসের (সেপ্টেম্বর) শেষের দিকে আমরা লোডশেডিং থেকে বের হয়ে আসতে পারবো। বিশ্ব পরিস্থিতির কারণে আমরাও সংকটে আছি। এটি সাময়িক সমস্যা। বিশ্ব পরিস্থিতি যদি আর খারাপ না হয় তাহলে আমরা ভালোর দিকে যাবো। রবিবার (১৪ আগস্ট) ‘বাংলাদেশের জ্বালানি নিরাপত্তা ও আন্তর্জাতিক বাজার পরিস্থিতি’ নিয়ে ফোরাম ফর ...
জাতির পিতা হত্যাকান্ড ইতিহাসের একটি কলংকজনক অধ্যায় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যাঁদের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য জাতির পিতা নিজের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন আপনজন হিসেবে বাবাকে যেজন্য তাঁরা কাছে পাননি সেই বাঙ্গালিদের হাতেই কেন জাতির পিতাকে জীবন দিতে হলো সে প্রশ্নের উত্তর আজো খুঁজে ফেরেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী আজ সকালে শোকবহ আগস্টের প্রথম দিনে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির ...
প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, বিএনপির আমলজুড়েই বিদ্যুৎ ও গ্যাসের সংকটে অন্ধকারে নিমজ্জিত হয় দেশ। অথচ আজ (আওয়ামী লীগ সরকারের সময়) কেমন আছে গ্রামের মানুষ? ঘরে ঘরে পৌঁছে গেছে বিদ্যুৎ। প্রত্যন্ত গ্রামের হারিকেনটিও এখন চলে গেছে জাদুঘরে। রোববার রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে সজীব ওয়াজেদ জয় এসব কথা বলে...