হীরেন পণ্ডিতঃ প্রত্যেক দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে একজন বড়মাপের নেতা থাকেন। যেমন আমেরিকার জর্জ ওয়াশিংটন, রাশিয়ার লেনিন, চীনের মাও সেতুং, ভারতের মহাত্মা গান্ধী, ইন্দোনেশিয়ার সুকর্ণ, ভিয়েতনামের হো চি মিন এবং বাংলাদেশের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জাতির পিতা, রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা বা স্বাধীনতা সংগ্রামের নেতা হিসেবে তারা নিজ নিজ দেশে মর্যাদার আসনে চিরকাল অধিষ্ঠিত আছেন। ...
জুনাইদ আহমেদ পলক এমপিবাঙালি জাতির প্রতি বেগম মুজিবের অবদান ছিল অপরিসীম। জনগণের প্রতি তাঁর ভালবাসা ছিল অকুন্ঠ ও অকৃত্রিম। আর তাই তিনি হয়ে ওঠেন বাঙালি জাতির বঙ্গমাতা।পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু শেখমুজিবুর রহমানের ২৪ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামে অনুপ্রেরণার উৎসছিলেন বঙ্গমাতা। দীর্ঘ এই সংগ্রামে প্রায় ১৪ বছর বঙ্গবন্ধুর জীবন কাটে কারা প্রকোষ্ঠে। শুধু বঙ্গবন্ধুর উপস্থ...
মোহাম্মদ বেলাল হোসেন: বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছিলেন, ‘ঐ মহামানব আসে।’ আমাদের জাতীয় জীবনে মহামানব হিসেবে এসেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি এসে আমাদের উপহার দিয়েছিলেন স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ, মুক্ত করেছিলেন হাজার বছরের পরাধীনতার শৃঙ্খল ও পরাজয়ের অপমান হতে। তিনি ছিলেন ‘দিঘল পুরুষ।’ তাঁর চোখে সর্বদাই ধরা পড়...
নসরুল হামিদ এমপিঃ আমাদের জাতীয় জীবনে একটি ঐতিহাসিক দিন ৯ই অগাস্ট। এ দিনটির কথা অনেক মানুষই জানেনা হয়তো। কিন্তু এর একটি ঐতিহাসিক তাৎপর্য এই যে, আমাদের জাতীয় উৎপাদন ও প্রবৃদ্ধিকে বদলে দেওয়ার মত একটি ঘটনা ঘটেছিল এদিন। ১৯৭৫ সালের ৯ই অগাস্ট আমাদের স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বহুজাতিক শেল অয়েল কোম্পানির কাছ থেকে নামমাত্র মূল্যে ...
১৯৬৯ সালে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা বাতিল হয়ে যাওয়ার পর ঘটনাটি ঘটেছিল। বঙ্গবন্ধু মুক্তি পেয়েছিলেন ১৯৬৯ সালের ২২ শে ফেব্রুয়ারি। তারপর চলেছিল একের পর এক সংবর্ধনা। শুধু রাজনৈতিক বা ছাত্র সংগঠন নয়, সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ও তাদের প্রিয় নেতার সংবর্ধনা আয়োজন করেছিল। এই আয়োজনকারীদের মধ্যে কতিপয় ভোল পাল্টানো ব্যক্তিও ছিলেন। এ প্রসঙ্গে সবচেয়ে কৌতুহলোদ্দীপ্ত...