- বিভুরঞ্জন সরকার ৭ মার্চে বাঙালি জাতির জীবনে একটি ঐতিহাসিক দিন। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এক বিশাল সমাবেশে ভাষণ দিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অভ্যুদয়ের পথ রচনা করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণটিকে ইউনেস্কো বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। ভাষণটিকে ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ই...
এম. নজরুল ইসলামঃ পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রের জন্মের ২৩ বছর পর ১৯৭০ সালে দেশটিতে প্রথমবারের মতো সরাসরি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেই নির্বাচনে বাঙালীর প্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার গঠনের যোগ্যতা অর্জন করে। ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ ঢাকায় পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনুষ্ঠিত...
আজিজুল পারভেজ: ২ মার্চ, ১৯৭১। জাতীয় পরিষদের অধিবেশন বাতিলের প্রতিবাদে আওয়ামী লীগের আহ্বানে ঢাকায় পালিত হয় হরতাল কর্মসূচি। কেমন ছিল সেই হরতাল? সেই চিত্র উঠে এসেছে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ‘একাত্তরের দিনগুলি’ গ্রন্থে। ‘হরতালের দিনে ফাঁকা রাস্তার মাঝখান দিয়ে...হাঁটতে হাঁটতে নিউ মার্কেটের দিকে চলে গেলাম। কী আশ্চর্য! আজকে কাঁচাবাজারও বস...
সৈয়দ মনজুরুল ইসলামঃ এক বিদেশি সাংবাদিক ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ সকাল থেকেই একজন দোভাষী খুঁজছিলেন, সেদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে ভাষণ দেবেন তা তাৎক্ষণিক ইংরেজি করে তাকে শোনাবে, সেজন্য। দুপুরের আগে আমার সঙ্গে তার যোগাযোগ হলো, বললাম ভাষণ শুরুর আগে টিএসসিতে এসে তার সঙ্গে রেসকোর্স মাঠে যাব। মাঠে সেদিন কত মানুষ ছিল, কেউ বলতে পারবে না। হয়তো ১০ লাখ। হয়তো আট ...
অধ্যাপক ডঃ কামরুল হাসান খানঃ বাঙালির ভাষা আন্দোলনে ১৯৪৮ সালের ১১ মার্চ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেদিনের ধর্মঘটের মাধ্যমে আন্দোলন দানা বাধে ও বেগবান হয়- যার পরিপ্রেক্ষিতে তৎকালীন পূর্ববঙ্গের নাজিমুদ্দিন সরকার চুক্তি করতে বাধ্য হয় এবং আন্দোলনের প্রাথমিক বিজয় অর্জিত হয়। ১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি করাচিতে পাকিস্তান গণপরিষদের অধিবেশনে বিরোধী দলের পক্ষে কংগ্রেস থেকে নির্বাচিত সদ...