১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ বিজয় লাভ করলেও বঙ্গবন্ধুপত্নী বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব ও তার পরিবারের সদস্যরা তখনও মুক্ত হননি। ওই সময়য়ে ঘটনাবলি নিয়ে ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর তার সাক্ষাৎকার প্রকাশ করে দৈনিক বাংলা পত্রিকা। বেগম শেখ মুজিব কেবল ঠান্ডামাথায় কৌশল অবলম্বন করে কীভাবে নিজেকে ও পরিবারকে বাঁচিয়েছিলেন সেই কথা তুলে ধরেছিলেন সাক্ষাৎকারে। সেখানে তিনি ডিসেম্বরে...
অজয় দাশগুপ্তঃ কিছুদিন আগে ইসলামাবাদে পাকিস্তানি বুদ্ধিজীবী লেখকদের এক সভায় বাংলাদশের ভূয়সী প্রশংসার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল। সেখানে বয়স্ক এক ভদ্রলোক আমাদের নারী নেতৃত্বের উন্নতি, শেখ হাসিনার দূরদর্শিতা আর নারীদের কারণে এগিয়ে যাওয়ার কথা বলছিলেন বারবার। তিনি আমাদের মুদ্রায় মা-ছেলের বই পাঠ করার ছবিটিকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেছিলেন, এখানেই বোঝা সম্ভব কেন বাংলাদেশ...
জাহিদ রেজা নুরঃ ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস- এ কথা বললে আসলে ঠিক কী বোঝা যায়? একটু খেয়াল করলেই দেখা যাবে, ১০ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন যে বুদ্ধিজীবীদের অপহরণ করা হয়েছিল, তাদের প্রত্যেকেই ছিলেন বাঙালি সংস্কৃতি ও বাংলার আপামর জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ। পাকিস্তান আন্দোলন এবং পাকিস্তান সৃষ্টির পর মোহভঙ্গ হতে খুব বেশি সময় লাগেনি তাদের। ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে ব...
মুহাম্মদ ফারুক খান এমপিঃ ১৪ ডিসেম্বর, শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। এদিনে সমগ্র বাঙালি জাতি গভীর কৃতজ্ঞতায় ও বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করেন বাংলার সেই সব সূর্য সন্তানদের যারা ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসরদের হাতে ঘৃণ্যতম ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলেন। একটি নতুন দেশকে এগিয়ে নেওয়ার মূল চালিকাশক্তিকে ধ্বংস করার গভীর এই নীলনকশায় অংশ নিয়েছিল আমাদেরই দেশের ...
আমরা প্রতিবছর ১৪ ডিসেম্বর শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস শ্রদ্ধার সঙ্গে পালন করি। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যে নির্মম হত্যাকাণ্ড চালিয়েছিল তার উল্লেখযোগ্য একটি উদাহরণ হলো বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকাণ্ড। ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড চালানোর মধ্য দিয়ে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হত্যা করে পাকিস্তানি হায়েনারা। দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদে...