অজয় দাশগুপ্ত: ৭ মে ২০০৭ সাল। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ঢাকার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ইমিগ্রেসন কাউন্টার থেকে বের হয়ে এসে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের বঙ্গবন্ধু ভবনের উদ্দেশে রওনা হবার সময় হাতে গোণা কয়েকজন নেতা তাকে স্বাগত জানান। তখন ছিল জরুরি আইন। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। বিশাল জমায়েত করে দলের সভাপতিকে বিমান বন্দরে স্বাগত জানানোর সুযোগ আওয়ামী লীগের নেই। সবচেয়...
সুভাষ সিংহ রায়ঃ আমার এ লেখাটি মূলত আওয়ামী লীগ নেতাদের উদ্দেশ্যে এবং নতুন-পুরনো মিলিয়েই। শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাকে বঙ্গবন্ধুর খুনিরা এতিম করে দিয়েছিল। প্রকৃতার্থে খুনিরা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে সমগ্র বাঙালি জাতিকে এতিম করে দিয়েছিল। তারপর বাঙালি জাতির জীবনে অমানিশার অন্ধকার। বঙ্গবন্ধুর দু-কন্যার কষ্ট এখনকার সময়ে আওয়ামী লীগারদের বোঝার কথা নয়। ১৯৮১ সালের ১...
র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী: প্রথমত; আমাদের জানতে হবে এই ‘হেফাজতে ইসলাম’ বলে পরিচিত লোকজন কারা? ২০১০ সালের দিকে এই দলটি গঠিত হয়েছিল মুখ্যত কয়েকটি বড় বড় মাদ্রাসার শিক্ষক (মাদারেরস), ছাত্র (তালেবুল এলম) এবং এদের ওপর নির্ভরশীল কওমি ধারার লোকদের নিয়ে। চরমোনাইয়ের পীর, বাহাদুরপুরের পীরদের সংগঠনগুলোও এদের সাথে যুক্ত হয়। নেতৃত্ব দিয়েছিলেন আহমদ শফ...
অজয় দাশগুপ্তঃ ৫ মে, ২০১৩ সাল থেকে ২৬ মার্চ, ২০২১ সাল। আট বছরের ব্যবধানে হেফাজতে ইসলাম নামের সংগঠনটিকে সামনে রেখে বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী হিংস্র অপশক্তি রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের অপচেষ্টা চালিয়েছিল। দুই বারেই তাদের ভয়ংকর চেহারা বাংলাদেশের জনগণ দেখেছে, যেমন দেখেছিল ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সহযোগী দলগুলোর চেহারা। এখন অনেকেই প্রশ্ন করেন- ভয়ংকর সন্ত্রাস...
তাজিন মাবুদ ইমনঃ হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ ২০১০ সালের ১৯ জানুয়ারি গঠিত হয়। জামায়েত ইসলাম বাংলাদেশে নিষিদ্ধ হওয়ার পর জামায়েত ইসলাম এর নেতারা ভিন্ন নামে হেফাজত ইসলাম গঠন করে। ২০১১ সালে এই সংগঠনটি সর্বক্ষেত্রে নারী ও পুরুষের সমঅধিকার নিশ্চিতের লক্ষ্যে গঠিত নারী উন্নয়ন নীতির তীব্র বিরোধিতা করে। নারী-পুরুষের সমঅধিকার নিয়ে বিরোধিতা করে এরা পরিচিত পাই। তখন এরা বি...