ফারাজী আজমল হোসেন: যার হারাবার কিছু নেই, চাওয়া-পাওয়াও নেই, তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা এবং বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিজ পরিবারের সকল সদস্যকে হারানোর পর আর কী-বা হারানো আছে তার। হয়ত সে কারণেই নিজের জীবনের পরোয়া না করে ১৯৮১ সালের ১৭ মে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেছিলেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা দেশে...
হামজা রহমান অন্তরঃ পিতা ও কন্যার মাঝে মিল অনেক। পিতার যতো স্বপ্ন ছিল সোনার বাংলাকে ঘিরে, তা কন্যা কাঁধে তুলে নিয়েছেন বহু আগেই। পিতার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন একবার, কিন্তু কন্যার দুবার। ক্ষমতায় আসা তার জন্য অনেক সংগ্রামের ছিল পিতার মতোই। অনেক লড়াই আর সংগ্রামের পর বঙ্গবন্ধু হত্যার ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে বঙ্গবন্ধু কন্যা ক্ষমতায় আসেন। এর আগে দুইবার বিরোধীদলীয় নেত্...
ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল: সম্প্রীতি বাংলাদেশের সদস্যদের একটা বড় গুণ হচ্ছে তারা বিস্তর লেখালেখি করেন। সংগঠনটির কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটি আর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের না হলেও বিশ থেকে ত্রিশটি লেখা প্রতি মাসে দেশের বড় বড় দৈনিক আর অনলাইন পোর্টালগুলোয় ছাপা হয়। ৭ মে’তেও অবশ্যই এর ব্যতিক্রম হয়নি। আমাদের সদস্যদের কমপক্ষে তিনটি লেখা আমার চোখে পড়েছে। সংগঠন...
অজয় দাশগুপ্ত: ৭ মে ২০০৭ সাল। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ঢাকার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ইমিগ্রেসন কাউন্টার থেকে বের হয়ে এসে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের বঙ্গবন্ধু ভবনের উদ্দেশে রওনা হবার সময় হাতে গোণা কয়েকজন নেতা তাকে স্বাগত জানান। তখন ছিল জরুরি আইন। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। বিশাল জমায়েত করে দলের সভাপতিকে বিমান বন্দরে স্বাগত জানানোর সুযোগ আওয়ামী লীগের নেই। সবচেয়...
সুভাষ সিংহ রায়ঃ আমার এ লেখাটি মূলত আওয়ামী লীগ নেতাদের উদ্দেশ্যে এবং নতুন-পুরনো মিলিয়েই। শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাকে বঙ্গবন্ধুর খুনিরা এতিম করে দিয়েছিল। প্রকৃতার্থে খুনিরা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে সমগ্র বাঙালি জাতিকে এতিম করে দিয়েছিল। তারপর বাঙালি জাতির জীবনে অমানিশার অন্ধকার। বঙ্গবন্ধুর দু-কন্যার কষ্ট এখনকার সময়ে আওয়ামী লীগারদের বোঝার কথা নয়। ১৯৮১ সালের ১...