ড. মুহাম্মদ সামাদঃ উনিশশো পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। বাংলাদেশ নিপতিত হয় গভীর অন্ধকারে। বিদেশে অবস্থান করায় সৌভাগ্যক্রমে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। বাবা-মা-ভাইসহ স্বজন হারানোর অসহনীয় বেদনা বুকে নিয়ে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাকে বিদেশে নির্বাসনে কাটাতে হয় অর্ধ যুগেরও...
রকিবুল ইসলাম ঐতিহ্যঃ ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট বাংলার ইতিহাসে সবচেয়ে কলঙ্কজনক ঘটনার পর এদেশের বুকে নেমে আসে অন্ধকারময় এক দুঃসময়ের। জলপাই রঙের ট্যাংকের ঝনঝনানি আর স্বৈরশাসনে জর্জরিত তখন এদেশের মানুষ। সেই অন্ধকারাছন্ন সময়ে কবি বলেছেন, "উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ "। ১৯৮১ সালের ১৭ই মে। জ্যৈষ্ঠের এক বৃষ্টিময় দিন। তিনি তার বাবার স্বাধীন করা দেশে প্রিয় মাতৃভূমিতে পদার্...
অজয় দাশগুপ্তঃ চার দশক আগে, ১৯৮১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। ‘সদা হাস্যোজ্জ্বল এক প্রাণময়ী নারী, পুরুষোত্তম পিতার সংগ্রামী আদর্শ আর সর্বংসহা মাতার অসীম ধৈর্য যার এগিয়ে যাওয়ার পুঁজি’- সেই তিনি কীভাবে এ গুরুদায়িত্ব পালন করেছিলেন? দায়িত্ব লাভের ঠিক তিন মাস পর তিনি ফেরেন প্রিয় স্বদেশে, মানিক মিয়া...
মোহাঃ আসাদুজ্জামান আসাদঃ প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশ এক সময় বিদেশী বেনিয়াদের শোষণ ও নীলকরদের অত্যাচারের শিকার, কখনও বৃটিশের জুলুমে নিষ্পেষিত, এরপর সাধের পাকিস্তান আমাদের সম্পদ আত্মসাৎ করেছে। বাঙালীর উপর জুলুম- নির্যাতন, অত্যাচার, শোষণ আর বঞ্চনার বিরুদ্ধে ৩০ লক্ষ মানুষের আত্ম বলিদান ২ লক্ষ মা-বোন এর সম্ভ্রম আর নরক যন্ত্রনার সাগর পাড়ি দিয়ে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে অর্জন করলাম ল...
এম. নজরুল ইসলামঃ ১৯৮১ সালের আগে নিতান্তই আটপৌরে জীবন ছিল তাঁর। দিন কাটছিল আর দশটা বাঙালি নারীর মতই ঘরকন্না করে। কিন্তু রাজনীতি ছিল তাঁর রক্তকণায়। রাজনীতিবিদ বাবার আদর্শের পতাকা হাতে ১৯৮১ সালের ১৭ মে থেকে শুরু হলো তাঁর নতুন পথচলা। দেশের প্রাচীন ও প্রধান রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব নিয়েই দেশে ফিরেছিলেন তিনি। সেদিন তিনি এসেছিলেন একা।...