জুনাইদ আহেমদ পলকঃ দ্রুত ডিজিটাল প্রযুক্তির প্রসারে এগিয়ে থাকা দেশের তালিকায় উঠে এসেছে বাংলাদেশের নাম। সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির আওতায় গত ১১ বছরে গড়ে ওঠা তথ্য-প্রযুক্তি অবকাঠামোই বর্তমানে মহামারি কাল সামাল দিতে বড় হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। জরুরি সেবাসহ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড চালু রাখা সম্ভব হচ্ছে ডিজিটাল প্রযুক্তির কল্যাণে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী...
তোফায়েল আহমেদঃ বাঙালি জাতির জীবনে ১০ জানুয়ারি চিরস্মরণীয় অনন্য ঐতিহাসিক দিন। ১৯৭২-এর এ দিনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে বাংলার মানুষ বিজয়ের পরিপূর্ণতা অর্জন করে। যদিও ১৯৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ হানাদারমুক্ত হয়। কিন্তু বাংলার মানুষ স্বাধীনতার স্বাদ পায়নি। কারণ যাঁর নেতৃত্বে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ তিনি তখনো কারাগারের...
কৃষিবিদ দীপক কুমার বনিক দীপু: ১০ জানুয়ারি ১৯৭২, মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বিজয়ের পূর্ণতা আসে এই দিনে। পাকিস্তানের কারাগার থেকে দীর্ঘ সারে নয় মাস পর মুক্তি পেয়ে ৯ জানুয়ারি ১৯৭২, বঙ্গবন্ধু যখন লন্ডনের হিথ্রু বিমানবন্দরে পৌছান, তারপরই বাঙ্গালী জাতি জানতে পারে, তাদের প্রানের নেতা পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছে। মুহুর্তেই সুরের মূর্ছনার মত ছড়িয়ে পরে এই...
ড. প্রণব কুমার পান্ডে: ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি ঐতিহাসিক দিন। এই দিনে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা এবং মুক্তিযুদ্ধের সর্বোচ্চ নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগারে বন্দিদশা থেকে মুক্ত হয়ে সদ্য স্বাধীন দেশের পবিত্র মাটিতে ফিরে আসেন। বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তনের আগে তিনি পাকিস্তানি কারাগারে ভয়াবহ নিষ্ঠুরতার মুখোমুখি হয়েছিলেন, সেখান...
অজয় দাশগুপ্তঃ তিনি বার বার ফিরে এসেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্যায়ভাবে বহিষ্কারের পর ফিরে এসেছেন। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় ফাঁসির রজ্জু ছিন্ন করে ফিরে এসেছেন। ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তির পর ১০ জানুয়ারি স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে এসেছেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তাকে হত্যার পর ঘাতকরা দম্ভ করে ‘ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ’ জারি করেছিল। কিন্...