জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরে যেমন পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে বাংলাদেশ। তেমনি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে সেই দেশকে উন্নয়নশীল ডিজিটাল রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড় করিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। উগ্রবাদের কড়াল গ্রাস মোকাবিলা করেও, মাত্র ১৪ বছরের মধ্যে ক্ষুধাপীড়িত দেশকে নিজস্...
বাঙালি জাতির হাজার বছরের শৃঙ্খলমুক্তির চূড়ান্ত সিঁড়ি হয়ে উঠেছিল গণতান্ত্রিক আন্দোলন। পাকিস্তান আমলে ধর্মের নামে শোষণ ও অন্যায়ের প্রতিবাদে বাংলার আপামর জনতা বেছে নিয়েছিল অসাম্প্রদায়িক পথে যূথবদ্ধ সংগ্রামের পথ। মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার রক্ষার জন্য জাগ্রত সচেনতাবোধ, আবহমান কাল ধরে চলে আসা স্থানীয় কৃষ্টি রক্ষা এবং জাতিগত স্বাতন্ত্র্য সমুন্নত রাখার জন্য বাঙালি জাতির কাছে অপর...
ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগের মাধ্যমে প্রতারণার শিকার হওয়ার পর, ধর্মব্যবসা প্রতিরোধ করে নিপীড়িত বাঙালি জাতির ন্যায্য অধিকার আদায়ের উদ্দেশ্যে ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন প্রতিষ্ঠিত হয় আওয়ামী লীগ। এরপর খুব দ্রুততম সময়ের মধ্যে দেশের প্রতিটি প্রান্তে ঘুরে ঘুরে এই দলকে গণমানুষের দলে পরিণত করেন তেজস্বী আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান। যার ফলশ্রুতিতে বঙ্গবন্ধু, আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশকে এ...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সরকারের থাকার সময় আওয়ামী লীগের প্রতিটি শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে হামলা চালাতো বিএনপি-জামায়াত জোট। বোমা ও গুলি মেরে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ছত্রভঙ্গ করতো তারা। দলের বর্ষীয়ান নেতা-নেত্রীদের লাঠিপেটা করে রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তায় ফেলে নির্যাতন চালানো হতো। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা কোনো জেলা শহরে কর্মসূচি পালন করতে গেলে, সড়ক ও নদীপথ অবরোধ করে ...
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ২০০১-২০০৬ সাল বিভীষিকাময় পরিস্থিতির কারণে চিহ্নিত হয়ে থাকবে সবসময়। একটি দেশকে ক্ষমতাসীন দল চাইলে কতটা নারকীয় পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে, তার নিদর্শন বিএনপি-জামায়াতের এই শাসনামল। সেসময়কার পরিণত মানসিকতার মানুষ যারা বেঁচে আছেন, সেই শাসনামলের কথা মনে পড়লে আজও তারা শিউরে ওঠেন। ধীরে-সুস্থে নয়, ক্ষমতায় বসার আগে থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছিল ...