জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস: বঙ্গবন্ধু আমাদের জাতীয় সমৃদ্ধির পথ প্রদর্শক

নসরুল হামিদ এমপিঃ আমাদের জাতীয় জীবনে একটি ঐতিহাসিক দিন ৯ই অগাস্ট। এ দিনটির কথা অনেক মানুষই জানেনা হয়তো। কিন্তু এর একটি ঐতিহাসিক তাৎপর্য এই যে, আমাদের জাতীয় উৎপাদন ও প্রবৃদ্ধিকে বদলে দেওয়ার মত একটি ঘটনা ঘটেছিল এদিন। ১৯৭৫ সালের ৯ই অগাস্ট আমাদের স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বহুজাতিক শেল অয়েল কোম্পানির কাছ থেকে নামমাত্র মূল্যে ...

বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা: বঙ্গবন্ধুর সকল কষ্ট, ত্যাগ ও অর্জনের নিত্যসঙ্গী

বাঙালি জাতির হাজার বছরের দাসত্বের মুক্তি ঘটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরে। দীর্ঘ কণ্টকাকীর্ণ পথ পাড়ি দিয়ে মহানায়ক হয়ে ওঠেন তিনি। এই পথে ছিল কখনো তুমুল স্লোগানমুখর জনতা, আবার কখনো ছিল জেলখানার তীব্র নিঃসঙ্গতা। উত্তাল সাগরের মতো অস্থির জীবনজুড়ে ছিল উত্থান-পতনের ঝাপটা। সময়ের আবর্তে কখনো কখনো দূরে চলে গেছে কাছের মানুষেরা। কিন্তু এই দুর্মর পথে তাকে নিঃস্বার্থ...

দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের নির্মম শিকার বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সদস্যরা

ড. জহিরুল হক শাকিল বাংলাদেশ তথা বিশ্বের অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনভর রাজনীতির মূল প্রতিপক্ষ ছিল মৌলবাদ ও সামরিক আধিপত্যবাদ। ধর্মের ভিত্তিতে ১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান নামক দুটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে দু’শো বছরের ব্রিটিশ উপনিবেশ শাসনের অবসান ঘটলেও এ অঞ্চলের বিশেষতঃ পূর্ব বাংলার মানুষের স্পৃহা ছিল রাষ্ট্র পরিচালনায় ধর্মকে ব্যবহার করা হবে না...

আগস্ট: জিয়া পরিবারের সীমাহীন নৃশংসতা ও বাঙালির দুঃসহ বেদনা

মোঃ রশীদুল হাসান ইংরেজি বর্ষের আগস্ট মানেই বাঙ্গালীর জন্য এক কলঙ্কিত মাস। সমগ্র বাঙালি জাতির জন্য একটি শোকের মাস, অনুতাপের মাস, প্রিয় মানুষকে হারানোর মাস। এই মাসে অস্তমিত হয়েছিল বাঙালির সূর্যসন্তান, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ হয়েছিলেন বঙ্গমাতা সহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরাও। এই কুচক্রিমহল আগস্ট মাসেই ঘটিয়েছিল কলঙ্কজনক ২১শে...

'অনুপ্রেরণার বাতিঘর' বঙ্গবন্ধু

এন আই আহমেদ সৈকত: একটি শোষিত ও পরাধীন জাতিকে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখিয়ে মুক্তবাতাসে নিঃশ্বাস নেয়ার অধিকার দিয়ে গেছেন যে মহামানব, তিনি বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা, স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের মহান স্থপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি আমাদের অনুপ্রেরণার বাতিঘর। আজীবন গণতন্ত্রের পক্ষে সোচ্চার থাকা বঙ্গবন্ধু সারাজীবন বাংলার মানুষ...

জয় : জন্ম এবং কর্মে সার্থক যে নাম

সাইফুল্লাহ্ আল মামুনঃ মাধ্যমিকে কবিতা বা গদ্যের নামকরনের সার্থকতা পড়েননি এমন ব্যক্তি হয়তো খুজে পাওয়া যাবে না। কখনো কখনো গদ্য বা পদ্যর বাইরেও নাম করনের সফলতা নিয়ে আলোচনা হতে পারে। যেমন আজ আমি করছি। কিন্তু কোন ব্যক্তির নামকরনের সার্থকতা নিয়ে কি কখনো আলোচনা হয়? হতে পারে। তবে নামকরনের পাঁচ মাসের মধ্যে কি কখনো সার্থকতা আশা করা যায়? আর যদি তা কোন মানুষের ক্ষেত্রে হয়!...

উত্তরাধিকার

উইলিয়াম প্রলয় সমদ্দারঃ জাতির পিতার অবর্তমানে—একটা সময় মানুষের মনে উৎকণ্ঠা ও শঙ্কা জেগেছিল, তবে এই শেখ পরিবারের লিগ্যাসি বা ধ্বজা বইবার আর কেউ রইল না? মাত্র ৬ বছরের মাথায় জাতির হতাশাকে কাটিয়ে—বৃষ্টি ভেজা দুপুরে, ঢাকা বিমানবন্দরে, উত্তরাধিকার, লিগ্যাসির মহাকন্যা, বিমানের সিঁড়িতে এসে দাঁড়ালেন। রংধনুর মতো উজ্জ্বল হলো বৃষ্টি ভেজা একটি উচ্চারণ—&lsq...

ডিজিটাল বাংলাদেশের ভিশনারি লিডার

মানিক লাল ঘোষঃ যার অ্যাকশন প্লান, টাইম ফ্রেম, মিশন- ভিশন, রোডম্যাপ এবং তার সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ আজ আর স্বপ্ন নয়, দৃশ্যমান বাস্তবতা -মাত্র ১৩ বছরে বাংলাদেশ আজ স্বপ্ন জয়ের দ্বারপ্রান্তে। সেই ভিশনারি নেতা আর কেউ নন, বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র, প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। যার সুদূর প্রসারী চিন্তার ফসল আজকের প্রযুক্তির উন্নয়নের বাংলাদেশ...

সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্য ভালোবাসা

ড. সেলিম মাহমুদঃ শুভ জন্মদিন জাতির পিতার দৌহিত্র, রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার জ্যেষ্ঠ সন্তান এবং ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের নেতৃত্ব সজীব ওয়াজেদ জয়। ইতোমধ্যে তিনি নিজের নেতৃত্বের যোগ্যতা, মেধা ও দূরদর্শিতার প্রমাণ রেখেছেন। সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল বাংলাদেশের স্রষ্টা। বাংলাদেশে তারুণ্যের নেতৃত্বের বিকাশ, তাদেরকে স্বপ্ন দেখানো, তাদের কর্মসংস্থান, তারুণ্যে উদ্যোক্তা নির্মাণে উদ্বুদ্ধকরণ, ...

স্বপ্নচারী জয়ের ডিজিটাল বাংলাদেশ জয়

মো. শাহ জালাল মিশুক ঐতিহাসিকভাবেই যুগে যুগে বাঙালি তারুণ্যের মতো স্বর্ণালি-প্রজন্ম পৃথিবীতে খুব বেশি আছে বলে মনে হয় না। ইতিহাসের একেকটি মাইলফলক হয়ে আছে আমাদের একেকটি প্রজন্ম। বাংলার সেই তরুণ প্রজন্মের অহংকার, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫১তম জন্মদিন আজ। বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনে ২০০৮ সা...

শুভ জন্মদিন আগামীর বাংলাদেশ

তাজিন মাবুদ ইমন: বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রধান নেতা, জাতির জনক ও বাংলাদেশ সরকারের প্রথম রাষ্ট্রপতি,বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এর প্রতিষ্টাতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়।সজীব ওয়াজেদ জয় ভারতের বেঙ্গালুরু থেকে ব্যাচেলর ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে ...

সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিন : একান্নে একান্ন যুক্ত হোক

আল নাহিয়ান খান জয়: সজীব ওয়াজেদ জয়, ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন যার চোখে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র, ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার নেপথ্য কারিগর, সমৃদ্ধ বাংলাদেশের আগামীর প্রতিচ্ছবি, তরুণ প্রজন্মের আইকন। আজ তার জন্মদিন। বাংলাদেশের সমান বয়সী তিনি। ১৯৭১ সালের যুদ্ধ-বিধ্বস্ত বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। স্বাধীনতা যুদ্ধের বিজয়কে ধারণ করে যার নাম রাখ...

তোমার জয়ে আমাদের জয়

অধ্যাপক ডা. এস এম মোস্তফা জামান: আচ্ছা ‘বাংলাদেশ’ যদি একজন মানুষ হতো, কেমন হতো সেই কর্মোদ্দীপ্ত তরুণটি, মাঝে মাঝে আমি ভাবি। আমার কেন জানি মনে হয়, তরুণটি হতো সজীব ওয়াজেদ জয়ের মতো। ঠিক বাংলাদেশের সমবয়সী একজন মানুষ। জন্ম হয়েছিল বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের মাঝামাঝি সময়ে। ধানমন্ডির এক অবরুদ্ধ গৃহে। যুদ্ধক্ষুব্ধ দেশেই কেটেছে জীবনের প্রথম পাঁচটি মাস। ১...

কঠিন কাজটি যিনি সহজ করে দিলেন

অজয় দাশগুপ্ত: ‘আমার ক্যারিয়ার রাজনীতি নয়, আইটি নিয়ে’- বাংলাদেশের তরুণ–তরুণীদের একটি দলের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনায় এ মন্তব্য করেছিলেন সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও খ্যাতিমান বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ছেলে। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ আয়োজিত এক আলোচনা স...

বঙ্গবন্ধুর স্থাপত্য ও পরিবেশ ভাবনা

সজল চৌধুরীঃ একটু পেছনের দিকে ফিরে তাকানো যাক। স্বাধীন বাংলাদেশ। ১৯৭১। রক্তের বিনিময়ে অর্জিত লাল-সবুজের পতাকার বাংলাদেশ। আর এই যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখাতে নতুনভাবে পুনর্গঠনের উদ্যোগ নিলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বিভিন্ন তথ্য থেকে জানা যায়- বাংলাদেশের উন্নয়নের বিভিন্ন সম্ভাবনা কীভাবে খুঁজে বের করা যায় এবং ক...

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অসাম্প্রদায়িকতা ও নারীমুক্তি আন্দোলন

সুভাষ সিংহ রায়ঃ ২০২১ সালের জুলাই মাসের ১ তারিখ ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ১০০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দিন। আমরা জানি, এই শিক্ষায়তনের রয়েছে উচ্চশিক্ষার অগ্রযাত্রায় এক ঐতিহাসিক অনন্য সাধারণ ভূমিকা। মূলত এ অঞ্চলে মুসলিম ছাত্রদের উচ্চ শিক্ষার প্রয়োজনীয়তার কথা মাথায় রেখেই এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু জন্মসূত্রেই পেয়েছিল অসাম্প্রদায়িকতার অবিনাশী চ...

দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক বিস্ময়

ড. জামালউদ্দিন আহমেদ এফসিএঃ ঐতিহাসিকেরা এ ব্যাপারে একমত যে ১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে বাংলার শেষ নবাব সিরাজ-উদ-দৌলাকে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে পরাস্ত করে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলার শাসনভার কব্জা করার মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে সমগ্র ভারতবর্ষে তাদের থাবা বিস্তার করতে সক্ষম হয়। তারও আগে সমৃদ্ধ এই বাংলা জনপদে বাণিজ্য সম্প্রসারণ নিয়ে দ্বন্দ্ব-সংঘাতে ইউরোপীয় অন্য বণিকদের হারিয়ে ব্রি...

শতবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: আলোক, ছায়া এবং অপচ্ছায়া

সুভাষ সিংহ রায়ঃ ১৯০৬ সালের ২৯ ডিসেম্বর মোহামেডান এডুকেশন কনফারেন্সের ২০তম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় ঢাকায়। সংগঠনের প্রতিষ্ঠার পর সেটি ছিল একটি ঐতিহাসিক সম্মেলন। সেখানে উপমহাদেশের বিপুল সংখ্যক খ্যাতিমান মুসলিম নেতা অংশ নেন। ওই সম্মেলনই জন্ম দেয় নিখিল ভারত মুসলিম লীগ- যার নেতৃত্বে ৪০ বছর পর প্রতিষ্ঠিত হয় পাকিস্তান, পূর্ববঙ্গের সেই ভূখণ্ডে, যেখানে গঠিত হয়েছিল ১৯০৫ সালের...

বঙ্গবন্ধু ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

অজয় দাশগুপ্তঃ রাষ্ট্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার করে, এটা স্বাভাবিক। কিন্তু বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পরপরই, ১৯৪৭ সালের শেষ দিকে। যুক্ত থাকেন সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে। অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থে লিখেছেন, ‘আমি ঢাকায় এলাম। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছি, ...

আওয়ামী লীগ এবং একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্মকথা

জিআরএম শাহজাহানঃ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। দক্ষিন-পূর্ব এশিয়ার একটি প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দলের নাম। পাকিস্তান মুসলিম লীগের অন্যায়-অবিচার, বৈষম্য ও বঞ্চনার কারণে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এবং আবুল হাশেমের নেতৃত্বাধীন মুসলিম লীগের একাংশের সমন্বয়ে ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন ঢাকার টিকাটুলি কেএম দাস রোডের হুমায়ুন সাহেবের “রোজ গার্ডেন”র বাড়ীতে এক সম্মেলন অনুষ্...

ছবিতে দেখুন

ভিডিও