ড. আতিউর রহমানঃ এবারের দশই জানুয়ারি এক ভিন্ন মেজাজে পালিত হচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের এই দিবসে আমরা প্রবল উৎসাহে তার জন্মশতবার্ষিকী এবং বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তীর আনন্দ দেশবাসীর সঙ্গে ভাগ করে নিচ্ছি। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ হানাদার পাকিস্তানি সেনা ও তাদের দোসরমুক্ত হলেও আমাদের বিজয় সেদিন পূর্ণ হয়নি। যিনি বাংলাদেশের আরেক নাম সেই তিনি তখনো পা...
তন্ময় আহমেদঃ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরে স্বাধীনতা লাভ করে বাংলাদেশ। ত্রিশ লাখ শহীদ ও চার লাখ নারীর ত্যাগের বিনিময়ে বিশ্বের মানচিত্রে নতুন রাষ্ট্র হিসেবে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আত্মপ্রকাশ করে আমাদের জন্মভূমি। সেই পৌষের পড়ন্ত বিকেলে বিজয়ের উত্তাপে শীতের অনুভূতি হারিয়ে ফেলে মানুষ। উল্লাসে ফেটে পড়ে জনগণ। তবে রাত পেরোনোর আগে...
হায়দার মোহাম্মদ জিতু: কালের ইতিহাসে কোন কোন শাসকও যে জনগণের জন্যে কাতর-উদ্বিগ্ন ছিলেন এবং তাদের দুর্দশা লাঘবের জন্য সব ছেড়ে-ছুঁড়ে সংগ্রাম করেছেন তারই একখণ্ড উদাহরণ সফোক্লিসের ‘ঈদিপাস’ নাটক। যেখানে গ্রিক রাজা ঈদিপাস তার প্রাসাদ মুখে দাঁড়িয়ে দু’হাত প্রসারিত করে জনগণের দুর্দশাকে আলিঙ্গন করেছেন এবং তার থেকে উদ্ধারের পথ নির্মাণে নিজেকে উৎসর্গ করেছে...
এম নজরুল ইসলামঃ পূর্ণ স্বাধীনতা লাভের পরও একাত্তরের বিজয় দিবসে বাঙালীর একটি শূন্যতা ছিল। স্বজন হারানো মানুষের প্রিয় নেতা, যিনি গোটা স্বাধীনতা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন, যাঁর নির্দেশিত পথে গোটা জাতি যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছে, তিনি পাকিস্তানের কারাগারে। দেশজুড়ে মানুষের প্রতীক্ষা, নেতা কখন ফিরবেন। ১০ জানুয়ারি ১৯৭২ সালে সেই আকাক্সক্ষা পূরণ হলো আমাদের। নেতা ফিরে এলেন বাং...
আবদুর রহমানঃ আজ ঐতিহাসিক ১০ জানুয়ারি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে লন্ডন ও দিল্লী হয়ে আজকের এই দিনে তিনি তাঁর স্বপ্নের স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখেন। বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় পরিপূর্ণতা লাভ করে। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে পাকিস্...