জাপানিদের চোখে বঙ্গবন্ধু

ড. নূরুন নবী: উচ্চশিক্ষার্থে জাপানে পাঁচ বছর অবস্থানকালে আমাদের যে বিস্ময়কর অভিজ্ঞতা হয়েছিল, তার মধ্যে অন্যতম ছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি জাপানিদের গভীর শ্রদ্ধা, ভালোবাসা এবং আগ্রহ। জাপানিদের বঙ্গবন্ধুর প্রতি এত শ্রদ্ধা, ভালোবাসার অভিব্যক্তি দেখে একজন মুক্তিযোদ্ধা এবং বাঙালি হিসেবে গর্ববোধ করতাম। আমাদের জাপানে অবস্থানকালে মোটামুটি সব মহলে জানাজান...

বঙ্গবন্ধুর আদর্শই দেশকে এগিয়ে নেবে

ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম:  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৪০ সালের গোড়ায় রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৪৬ সালে কলকাতায় ইসলামিয়া কলেজে অধ্যয়নরত অবস্থায় ছাত্র সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈত...

মহামানবের জন্ম ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা

ড. প্রণব কুমার পান্ডে:  ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ বাংলাদেশের ইতিহাসে অপরিসীম তাৎপর্য বহন করে। কারণ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই দিন গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। আমাদের সবার উচিত বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের উৎপত্তির ইতিহাসের আলোকে বাংলাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ মুহূর্ত হিসেবে তার জন্মের গুরুত্বকে স্বীকৃতি দেওয়া। ...

১৭ মার্চঃ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও শিশুদিবসের প্রত্যয়

স্কোয়াড্রন লিডার (অবঃ) সাদরুল আহমেদ খান: আজ ১৭ মার্চ। ১৯২০ সালের এদিনে বাংলার মাটিতে জন্ম নিয়েছিলেন দেশপ্রমী সাহসী নেতা, তার নাম শেখ মুজিবুর রহমান। তার নেতৃত্বে বাংলার বীর মুক্তিযোদ্ধারা ১৯৭১ সালে পাকিস্তানকে পরাজিত করে, বাংলাদেশ নামের দেশকে স্বাধীন করেছিলেন। তিনিই বাঙালিকে একটি জাতি হিসেবে আত্মপরিচয়ের সুযোগ করে দিয়েছিলেন, তিনি গোটা জাতিকে নিজ পরিবারে...

১৭ মার্চ ১৯৬৭ কারাগারে এক জন্মদিনে বঙ্গবন্ধু

আনিস আহামেদ: আজ আমার ৪৭তম জন্মবার্ষিকী। এই দিনে ১৯২০ সালে পূর্ব বাংলার এক ছোট পল্লীতে জন্মগ্রহণ করি। আমার জন্মবার্ষিকী আমি কোনোদিন নিজে পালন করি নাইÑ বেশি হলে আমার স্ত্রী এই দিনটাতে আমাকে ছোট একটি উপহার দিয়ে থাকত। এই দিনটিতে আমি চেষ্টা করতাম বাড়িতে থাকতে। খবরের কাগজে দেখলাম ঢাকা সিটি আওয়ামী লীগ আমার জন্মবার্ষিকী পালন করছে। বোধ হয়, আমি জেলে বন্দি আ...

বাঙালির মুক্তির জন্য বঙ্গবন্ধুর আত্মত্যাগ, নিজ সন্তানদের মর্মস্পর্শী শৈশব

মধুমতী ও বাইগার নদীর পানি ছুঁয়ে আসা মনোরম বাতাসের ঢেউ গায়ে মেখে, তাল-তমাল তরুর ছায়ায় কাটিয়েছেন দুরন্ত শৈশব। কিন্তু পরবর্তীতে দেশের কাজ করতে নেমে নিজের সন্তানদের শৈশবকে আর অতোটা আনন্দ-মথিত করে তুলতে পারেননি তিনি। কখনো পাকিস্তানি জান্তাদের ষড়যন্ত্রের কারণে জেলে, আবার কখনো রাজনৈতিক ব্যস্ত কর্মসূচির কারণে নিজ পরিবার থেকে দূরেই থাকতে হয়েছে তাকে। হ্যাঁ, বাংলাদেশের...

ছবিতে দেখুন

ভিডিও