ড. ইউনুসের করায়ত্ত বাংলাদেশ,গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধ ও সার্বভৌমত্বের পতন

বাংলাদেশ আজ এক গভীর রাজনৈতিক সংকটের মুখোমুখি। জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয়, এমন একটি অনির্বাচিত ও অবৈধ সরকার ক্ষমতা দখল করে আছে। এই সরকারকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ড. মুহাম্মদ ইউনুস, যিনি দীর্ঘদিন ধরে বিদেশি শক্তির প্রত্যক্ষ সহায়তায় দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি ও অর্থনীতিকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। আজ সেই চেষ্টারই চূড়ান্ত রূপ দেখা যাচ্ছে জনগণের ইচ্ছা উপেক্ষা করে, তাদের অজান্...

গণমাধ্যমে চতুর্মুখী সংকট, সাংবাদিকেরা টার্গেট, চাকরিহীন, আর নিঃস্ব

৫ আগস্ট ২০২৪ এর পর থেকে মিডিয়া জগতে এক ভয়াবহ 'শুদ্ধি অভিযান' শুরু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এখন পর্যন্ত অন্তত ২০০০ জন সাংবাদিক টেলিভিশন, পত্রিকা ও অনলাইন মিডিয়া থেকে ছাঁটাই হয়েছেন। সরকারের অনুগত না হওয়া, নিরপেক্ষ থেকে কাজ করা বা অনুসন্ধানী রিপোর্ট করাই তাদের "অপরাধ" হয়ে দাঁড়িয়েছে।

⁨বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও জাতীয় ঋণ এবং বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিয়ে ইউনূসের অপতথ্য প্রচারকারীদের বিপরীতে কিছু সঠিক তথ্য

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ গত ৮ মাসে ইউনূসের আমলে এক টাকাও বৃদ্ধি পায়নি। ২০২৪-এর জুলাই শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ২০.৩৯ বিলিয়ন ডলার। ৮ মাস পরে এসে ২০২৫-এর মার্চের শেষে রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২০.৩৮ বিলিয়ন ডলার।

ড. ইউনূসের পক্ষে বিজ্ঞাপন-বিবৃতি বাংলাদেশের বিপক্ষে নতুন ষড়যন্ত্র নয়তো?

হীরেন পণ্ডিত: রাজনীতি, কূটনীতি, ব্যবসা, শিল্পকলা ও শিক্ষাক্ষেত্রের ৪০ বিশ্বনেতা যখন বিজ্ঞাপন দিয়ে যখন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করেন তখন তো মনে করতে হবে যে বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আবার পুরো চিঠিটি পড়লে এমন সন্দেহও যে প্রসারিত ও ঘনীভূত হয়। ৪০ বিশ্বনেতার মতে, ‘সরকারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা হলো, এমন একটি পরিবেশ তৈরি করা, যেখানে চিরা...

ড. ইউনূসের বিবৃতি অসত্য ও বিভ্রান্তিমূলক

গ্রামীণ ব্যাংকের প্রাক্তন এমডি ড۔ মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষে গণমাধ্যমে একটি বিবৃতি পাঠানো হয়েছে। এতে গ্রামীণ ব্যাংক সম্পর্কিত আইনের নানা ভুল ব্যাখ্যা এবং অসত্য তথ্য দেওয়া হয়। গ্রামীণ ব্যাংক কোন বেসরকারি ব্যাংক নয়, এটি একটি স্ট্যাটুটরি পাবলিক অথরিটি বা সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষ/প্রতিষ্ঠান। সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষ বলতে সে সকল প্রতিষ্ঠানকে বুঝায়, যে প্রতিষ্ঠান কোন নির্দিষ্ট আইনে...

ছবিতে দেখুন

ভিডিও