1132
Published on জুন 12, 2022শেখ হাসিনা সেই দিন মুক্তি পেয়েছিলেন বলেই আমরা একটা দেশপ্রেমী সরকার পেয়েছি। আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের একমাত্র দেশপ্রেমী সরকার। কিন্তু আজো একটা সুযোগ সন্ধানী মহল এবং বিএনপি তাদের সংকীর্ণ, আত্মকেন্দ্রিক ও পশ্চাদপদ রাজনীতির কারণে আমাদের দেশপ্রেমী সরকারকে উচ্ছেদ করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। ১১ জুন শেখ হাসিনার মুক্তির মধ্য দিয়ে এ দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে আসে। বিকাশ ঘটে গণতন্ত্র ও উন্নয়নের। শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই বাঙালির গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়। সেই থেকেই তিনি আমাদের গণতন্ত্রের আলোকবর্তিকা, মাদার অব হিউম্যানিটি, জননেত্রী শেখ হাসিনা। বিএনপি জামায়াত জোটের অপশাসনের কারণেই বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ওয়ান ইলেভেন এসেছিল। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের একতরফা সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে উদ্ভূত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দেশে জারি হয় জরুরি অবস্থা। পরে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আবরণে গঠিত হয় সেনানিয়ন্ত্রিত ‘অন্তবর্তীকালীন সরকার। আজ ১২ জুন (২০২২) ২৩, বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে ১১ জুন রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার কারামুক্তি ও গণতন্ত্রের মুক্তির দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ এ কথা বলেন। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন-বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপি। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন-যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল।
যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ আরও বলেন-দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হল বিএনপি, জনগণের অধিকার হরণ করলো বিএনপি আর তথাকথিত সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার গ্রেফতার করল আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের। সবচেয়ে বিস্ময়কর ঘটনা হল ইয়াজ উদ্দিন-ফখরুদ্দিন সরকার শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করে ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই। আর বেগম খালেদা জিয়াকে গ্রেফতার করা হয় ৫৮ দিন পর ৩ সেপ্টেম্বর। ৫৮ দিন পর খালেদা জিয়াকে বাধ্য হয়ে গ্রেফতার করেছিল। কারণ শেখ হাসিনাকে মুক্তির দাবিতে সমাজের সর্বস্তরের মানুষ একাত্ম হয়ে গিয়েছিল। ঢাকা শহরের প্রায় ২৫ লক্ষ মানুষ শেখ হাসিনার মুক্তির দাবিতে গণস্বাক্ষর করে। ১/১১ ছিল একটা আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র, আসলে শেখ হাসিনাকে হটানোর প্রয়াস ছিল সেটা (এক ঢিলে দুই পাখি)। খালেদা জিয়াকে হটাবার যথেষ্ট কারণ খালেদা জিয়া ও তার পুত্র তৈরী করেছিল তাদের পাঁচ বছরের শাসনামলে। কিন্তু আমাদের নেত্রীকে গ্রেফতারের কোন কারণ বা ক্ষেত্র ছিল না। আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনাকে টার্গেট করা হয়েছিল ভিন্ন কারণে। কারণ তিনি বঙ্গবন্ধুকন্যা, তিনি একজন দেশপ্রেমী নেত্রী এবং তিনি পশ্চিমা শাসকদের রক্তচক্ষু ভয় করেন না। শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে সড়িয়ে দেওয়ার জন্য হাজির করা হয় ‘মাইনাস টু ফর্মুলা। আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও দেশবাসির আন্দোলন, আপসহীন মনোভাব এবং অনড় দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তৎকালীন সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার শেখ হাসিনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। আমি গর্ব করে বলতে পারি যে, যুবলীগের নেতা-কর্মীরা তখন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শেখ হাসিনার মুক্তির আন্দোলনে সাহসী এবং বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
তিনি আরও বলেন-আজকের গণতান্ত্রিক ও জনমূখী বাংলাদেশকে নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। এখনও জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গভীর ষড়যন্ত্রের ভিতর দিয়ে এগোচ্ছে দেশ। এ অবস্থা থেকে বেড়িয়ে আসার পথ খুঁজে বের করতে হবে আমাদেরকেই। মনে রাখা দরকার সেদিন বঙ্গবন্ধুকন্যার মুক্তি না হলে অগণতান্ত্রিক সরকার অতীতের মত দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকত, স্বাধীনতাবিরোধী, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হতো না, দেশ থেকে জঙ্গিবাদ নির্মুল হতো না, বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হতো না, এগিয়ে যেতো না উন্নয়নের ধারা। সে কারণেই বাংলাদেশর রাজনীতির পরিপ্রেক্ষিতে ১১ জুন অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। এই দিন কেবল শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবসই নয়, এই দিনটি গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার দিবস এবং মাইলফলক একটি অধ্যায়। ১/১১ এর কুশিলবরা তথাকথিত সুশীল সমাজের একটি অংশ আবারও মাথাচারা দিয়ে উঠছে, জনগণকে বিভ্রান্ত করতে তৎপর রয়েছে।
তিনি যুবলীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন-আমাদের সামনে অনেক কাজ। শেখ হাসিনা যে রাজনৈতিক মানদ- স্থাপন করেছেন, সেটি অনুসরণ করতে হবে। সততা এবং নিষ্ঠার সাথে গণমানুষের অধিকার আদায়ের জন্য কাজ করতে হবে। আমাদের আগামীতে এদেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। আমাদের সুশাসনের সংজ্ঞা জননেত্রী শেখ হাসিনা রচিত করেছেন ইতোমধ্যেই, সেটি হচ্ছে মানবিকতা, ন্যায় পরায়ণতা ও স্বচ্ছতা। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে। আমাদের রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিত করতে হবে, ২০২৩ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সরকার যেন আবারও রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে আসে। সেই লক্ষ্যে আমাদের সেবামূলক কর্মসূচির মাধ্যমে জনগণের পাশে দাঁড়াবার কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। অনৈতিক ও অপরাধমূলক কার্যকলাপ বন্ধ করতে হবে। নিজেদের মধ্যে ভেদাভেদ এবং গ্রুপিং বন্ধ করতে হবে। সাংগঠনিক কার্যক্রম গতিশীল করতে হবে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন-শেখ হাসিনা যখন বিদেশে ছিলেন তখনও সংগ্রাম করেছেন। দেশের মধ্যে সেই কৈশোর থেকেই নানা আন্দোলন-সংগ্রামে সম্পৃক্ত ছিলেন। ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে আসার পর থেকে আওয়ামী লীগের নেতা হিসেবে এই দেশের প্রধান নেত্রী হিসেবে গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি আজকেও সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন গণতন্ত্রকে নিষ্কণ্টক করতে। স্বাধীনতাবিরোধী সেই একই অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করছেন।
তিনি যুবলীগের নেতা-কর্মীর উদ্দেশ্যে বলেন-যারা একাত্তর, পঁচাত্তরের হত্যাকারী, ২০০১-২০০৬ সালের হত্যাকারী সেই হত্যাকারীরাই আবার আস্ফালন করছে। এই বাংলাদেশ বহু শহীদের রক্তে রঞ্জিত বাংলাদেশ। তাদের রক্তে এই মাটি পবিত্র হয়েছে। এই পবিত্র মাটিতে ঘাতক ও ষড়যন্ত্রকারীর কোন স্থান হতে পারে না। অতএব, সকল ষড়যন্ত্রকারী ঘাতককে এই পবিত্র মাটি থেকে সমূলে উৎখাত করার জন্য আওয়ামী যুবলীগসহ সকল নেতা-কর্মীকে স্বাধীনতার পক্ষে সকল মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন-বাংলার দুঃখী মানুষের নেত্রী, বাংলার খেটে খাওয়া মানুষেল নেত্রী, বাঙালি জাতির আশা-ভরসার প্রতীক, বাঙালি জাতির আস্থার ঠিকানা যিনি ১৯৮১ সালে এই বাংলাদেশে পদার্পণ করার পর থেকে বাংলাদেশের মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার আদায়ের জন্য বার বার মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়েও গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছেন। ২০০১ সালের নির্বাচনে দেশ-বিরোধী ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে হারানো হয়। বিএনপি-জামাত জোট ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগের হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছে, গুম করেছে। সারাদেশে বিএনপি-জামাতের নেতা-কর্মীরা ধর্ষণ আর লুটপাট চালিয়েছে। তারা সিরিজ বোমা আর বাংলা ভাই সৃষ্টি করে দেশ জঙ্গিরাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছিল। হাওয়া ভবন সৃষ্টি, শত শত কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে। দেশকে পর পর ৫ বার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছে। অথচ ১/১১ এর সময় ষড়যন্ত্রমূলকভাবে গ্রেফতার করা হলো বঙ্গবন্ধুকন্যা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে। যার কারণে এদেশের মানুষ দলমত নির্বিশেষে শেখ হাসিনার মুক্তির দাবিতে ঐক্যবদ্ধ হয় এবং তথাকথিত সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার বঙ্গবন্ধকন্যাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। শেখ হাসিনার মুক্তির মধ্য দিয়ে এদেশের গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার চেতনার মুক্তি হয়েছিল। তিনি যুবলীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন-বিএনপি-জামাত শেখ হাসিনাকে নিয়ে আবার নতুন করে ষড়যন্ত্র করছে। আমার নেত্রীকে হত্যার হুমকি দেয়। যুবলীগের নেতা-কর্মীদের বলতে চাই বিএনপি-জামাতের সকল ষড়যন্ত্রের দাঁতভাঙ্গা জবাব রাজপথেই দেওয়া হবে। তাদেরকে কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন-যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাড. মামুনুর রশীদ, ডা. খালেদ শওকত আলী, মোঃ রফিকুল ইসলাম, মোঃ হাবিবুর রহমান পবন, ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন, মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার মৃনাল কান্তি জোদ্দার, তাজউদ্দিন আহমেদ, জসিম মাতুব্বর, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বিশ্বাস মুতিউর রহমান বাদশা, মুহা. বদিউল আলম, মোঃ রফিকুল আলম জোয়ার্দার সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মোঃ মাজহারুল ইসলাম, ডা. হেলাল উদ্দিন, মোঃ সাইফুর রহমান সোহাগ, মোঃ জহির উদ্দিন খসরু, মোঃ সোহেল পারভেজ, আবু মুনির মোঃ শহিদুল হক চৌধুরী রাসেল, মশিউর রহমান চপল, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইনউদ্দিন রানা, উত্তরের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইসমাইল হোসেন, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা, কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক মোঃ জহুরুল ইসলাম মিল্টন, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মোঃ সাদ্দাম হোসেন পাভেল, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পাদক মোঃ শামছুল আলম অনিক, সাংস্কৃতিক সম্পাদক বিপ্লব মুস্তাফিজ, জনশক্তি ও কর্মসংস্থান সম্পাদক শাহীন মালুম, ক্রীড়া সম্পাদক মোঃ নিজাম উদ্দিন চৌধুরী পারভেজ, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ হারিস মিয়া শেখ সাগর, ধর্ম সম্পাদক মাওলানা খলিলুর রহমান সরদার, উপ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক অ্যাড. শেখ নবীরুজ্জামান বাবু, উপ-অর্থ সম্পাদক সরিফুল ইসলাম দুর্জয়, উপ-আন্তর্জাতিক সম্পাদক মোঃ সফেদ আশফাক আকন্দ তুহিন, উপ-ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মোঃ আলতাফ হোসেন, উপ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক মোঃ রাশেদুল হাসান সুপ্ত, উপ-তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পাদক এন আই আহমেদ সৈকত, উপ-ক্রীড়া সম্পাদক মোঃ আবদুর রহমান, উপ-মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ গোলাম কিবরিয়া শামীম, সহ-সম্পাদক আবির মাহমুদ ইমরান, তোফাজ্জল হোসেন তোফায়েল, মির্জা মোঃ নাসিউল আলম শুভ্র, গোলাম ফেরদৌস ইব্রাহিম, মোঃ আরিফুল ইসলাম, সামিউল আমিন, মোঃ আলমগীর হোসেন শাহ জয়, মোঃ কামরুল হাসান লিংকন, মোঃ বাবলুর রহমান বাবলু, হিমেলুর রহমান হিমেল, মোঃ মনিরুজ্জামান পিন্টু, মোঃ মনিরুল ইসলাম আকাশ, কার্যনির্বাহী সদস্য অ্যাড. মোঃ নাজমুল হুদা নাহিদ, প্রফেসর ড. বিমান কুমার বড়–য়া, অ্যাড. মোঃ গোলাম কিবরিয়া, শেখ মাতির মোসাব্বির সাব্বির, প্রফেসর ড. মোঃ আরশেদ আলী আশিক, মোঃ মজিবুর রহমান, অ্যাড. মোঃ শওকত হায়াত, ইঞ্জি. আবু সাইদ মোঃ হিরো, ইঞ্জি. মোঃ আসাদুল্লা তুষার, মানিক লাল ঘোষ, এবিএম আরিফ হোসেন, মোঃ ওলিদ হোসেন, মোঃ বজলুল করিম মীর, ডাঃ মোঃ আওরঙ্গজেব আরু, অ্যাড. শেখ মোঃ তরিকুল ইসলাম, অ্যাড. মোঃ সাজেদুর রহমান চৌধুরী বিপ্লব, মোঃ আসাদুজ্জামান সুমন, মোঃ আরিফুল ইসলাম উজ্জলসহ কেন্দ্রীয় মহানগর ও বিভিন্ন ওয়ার্ড যুবলীগের নেতৃবৃন্দ।