শুক্রবার(১১ জুন) রাতে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আয়োজনে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে এ মিলাদ ও দোয়া মাহফিল করা হয়। এই দিনেই আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস। দীর্ঘ প্রায় ১১ মাস কারাভোগের পর ২০০৮ সালের ১১ জুন সংসদ ভবন চত্বরে স্থাপিত বিশেষ কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পান।
জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নজমুল হুদা শাহ এ্যাপোলার সভাপতিত্বে দোয়া মাহফিলে স্বেচ্ছাসেবকলীগের সহ-সভাপতি আরাফাত জামান অপু, মোঃ শাকিল চৌধুরী সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান সুনাম, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ মোঃ মুরাদ হোসেন সাংগঠনিক সম্পাদক জি.এম সিরাজি মিজান, প্রচার সম্পাদক কুরবান আলী,সাংবাদিক ও গণসংযোগ বিষয়ক সম্পদাক জুয়েল ইসলাম শান্ত, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি মুজাহিদ রহমান শুভ,সাধারণ সম্পাদক আবু ওয়াফু তপু, দপ্তর সম্পাদক আবু হাসনাত মোঃ মশিউর রহমান রুমন সাংগঠনিক সম্পাদক মিঠুন রানা,পৌর স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক নূর ইসলাম তালাশ সহ জেলা, সদর উপজেলা ও পৌর স্বেচ্ছাসেবকলীগের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
এসময় স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নজমুল হুদা শাহ এ্যাপোলো বলেন, আজকের এই দিনটি শুধু শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস নয় গণতন্ত্রের মুক্তি দিবস। কারন তিনি(প্রধানমন্ত্রী) সারা জীবন ধরে গণতন্ত্রের জন্য মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম করেছেন। শেখ হাসিনা ফিরে এসেছিলেন বলেই বাংলাদেশ আজ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উন্নীত হয়েছে। তার নেতৃত্ব আছে বলেই বাংলাদেশ আজ সঠিক পথে এগিয়ে চলছে।
আলোচনা শেষে এ সময় তারা দেশ ও জাতির কল্যাণে, গণতন্ত্রের উন্নয়নে ও আধুনিক উন্নত সমৃদ্ধ অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ায় অসামান্য অবদান রাখার জন্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুন্দর জীবন ও দীর্ঘায়ু কামনা করে দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে অংশ নেন।