- প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে আমরা প্রায় ২০০ বছর পর মুক্তি লাভ করি ১৯৪৭ সালের আগস্ট মাসে। এর সুদীর্ঘ ২৩ বছর পর বাংলার মানুষ মুক্তির চেতনায় জাগ্রত হয়ে, জীবন বাজি রেখে পাকিস্তানিদের অত্যাচার-নিপীড়ন আর সীমাহীন বঞ্চনার শৃঙ্খল ভেঙে হানাদার বাহিনীর হাত থেকে ছিনিয়ে এনেছিল আজকের এই স্বাধীন বাংলাদেশ। বাংলাদেশ একটা স্বপ্নের নাম...
- অজয় দাশগুপ্ত তরুণ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর থেকেই মুসলিম লীগকে জমিদার-নবাব-খান বাহাদুরদের কব্জা মুক্ত করে জনগণের প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার জন্য সচেষ্ট থাকেন। শিক্ষা জীবনের শুরুতে তিনি গোপালগঞ্জে এবং কলেজ জীবনে কলকাতায় ছাত্র সংগঠন ও আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর ঢাকায় এসে ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি ছাত্রলীগ পুনর্গঠন করেন। একই সঙ্গে তি...
এম নজরুল ইসলামঃ আজ ১০ জানুয়ারি। বাঙালী জাতির জীবনে এক ঐতিহাসিক দিন। পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে ১৯৭২ সালের এই দিনে দেশে, প্রিয় মানুষের কাছে ফিরে আসেন জাতির জনক, বাংলাদেশের মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১০ জানুয়ারি তাই ইতিহাসের এক স্মরণীয় দিন। জনকের প্রত্যাবর্তনে ১৯৭২ সালের এই দিনটিতে সত্যিকার অর্থেই রোমাঞ্চ লেগেছিল বাংলাদেশের ‘দিকে দ...
উত্তম চক্রবর্তীঃ গত ১১ বছরের আগের বাংলাদেশ আর আজকের বাংলাদেশ এক নয়। আজকের বাংলাদেশ আত্মপ্রত্যয়ী বাংলাদেশ। বন্ধুর পথ পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশ আজ সব সূচকে অগ্রগতি, সাফল্য আর উন্নয়নের মহাসড়ক দিয়েই দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। স্বাধীনতার পর যারা বলেছিল- বাংলাদেশ হবে ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’, আজ তারাসহ গোটা বিশ্বই বলছে- মাত্র এক দশকেই বাংলাদেশ উন্নয়নের বিস্ময়। গোটা বিশ্বের কাছে ...
অধ্যাপক ডাঃ মামুন আল মাহতাব (স্বপ্নীল) জয় বাংলা বাঙালীর জাতীয় স্লোগান। এই স্লোগান মুখে মুক্তিযোদ্ধারা জীবন বাজি রেখে পাকিস্তানের দখলমুক্ত করেছিল বাংলাদেশকে। জয় বাংলা তাই আর দশটা স্লোগানের মতো সাধারণ কোন স্লোগান নয়।আমার লেখায় আর বলায় প্রায়ই বাঙালীর ইতিহাসকে টেনে আনি। বাঙালীর যে হাজার-হাজার বছরের ইতিহাস, এমনকি চর্যাপদ থেকে শুরুটা ধরলেও ন্যূনতম যা এক হাজার বছরে...