- আনিসুজ্জামান এ আমাদের অশেষ সৌভাগ্য—আমরা বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উদ্যাপন করতে পারছি। তাঁকে আমরা প্রতি বছরেই স্মরণ করব, কিন্তু সব জন্মবর্ষ তো জন্মশতবর্ষ হবে না। এবারে তাঁর জয়ন্তি বিশেষ তাৎপর্য বহন করে আসছে। আমরা বঙ্গবন্ধুর অর্জন স্মরণ করব, তিনি যখন বঙ্গবন্ধু হয়ে ওঠেননি, তখনকার কথাও মনে রাখতে চাইব। মহিরুহ তো মাটি ভেদ করেই মাথা তুলে দাঁড়ায়।শেখ মুজিবুর রহমান ...
- ড. মির্জা গোলাম সারোয়ার পিপিএম উন্নয়নশীল দেশের প্রধান অন্তরায় হলো দারিদ্র্য। বাংলাদেশ আর্থসামাজিক উন্নয়নে বিশ্বের মডেল হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। দারিদ্র্য বিমোচন আর্থসামাজিক অগ্রগতির একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক। দেশে শিশুমৃত্যুর হার কমেছে হাজারে ৩৮ জন, গর্ভকালীন মৃত্যুর হার দ্রুত কমছে, রপ্তানি বেড়েছে অনেক গুণ, কর্মক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ বেড়েছে। ২০০৮ সাল থেকে বিশ্ব অর্থন...
- প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে আমরা প্রায় ২০০ বছর পর মুক্তি লাভ করি ১৯৪৭ সালের আগস্ট মাসে। এর সুদীর্ঘ ২৩ বছর পর বাংলার মানুষ মুক্তির চেতনায় জাগ্রত হয়ে, জীবন বাজি রেখে পাকিস্তানিদের অত্যাচার-নিপীড়ন আর সীমাহীন বঞ্চনার শৃঙ্খল ভেঙে হানাদার বাহিনীর হাত থেকে ছিনিয়ে এনেছিল আজকের এই স্বাধীন বাংলাদেশ। বাংলাদেশ একটা স্বপ্নের নাম...
- অজয় দাশগুপ্ত তরুণ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর থেকেই মুসলিম লীগকে জমিদার-নবাব-খান বাহাদুরদের কব্জা মুক্ত করে জনগণের প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার জন্য সচেষ্ট থাকেন। শিক্ষা জীবনের শুরুতে তিনি গোপালগঞ্জে এবং কলেজ জীবনে কলকাতায় ছাত্র সংগঠন ও আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর ঢাকায় এসে ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি ছাত্রলীগ পুনর্গঠন করেন। একই সঙ্গে তি...
এম নজরুল ইসলামঃ আজ ১০ জানুয়ারি। বাঙালী জাতির জীবনে এক ঐতিহাসিক দিন। পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে ১৯৭২ সালের এই দিনে দেশে, প্রিয় মানুষের কাছে ফিরে আসেন জাতির জনক, বাংলাদেশের মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১০ জানুয়ারি তাই ইতিহাসের এক স্মরণীয় দিন। জনকের প্রত্যাবর্তনে ১৯৭২ সালের এই দিনটিতে সত্যিকার অর্থেই রোমাঞ্চ লেগেছিল বাংলাদেশের ‘দিকে দ...