ওসমান গনি: সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে দারুণভাবে সন্তুষ্ট বাংলাদেশের জনগণ। সম্প্রতি এ কথা বলছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই)। শেখ হাসিনার সরকারের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে এক জরিপ চালায় আইআরআই। আর এতেই বেরিয়ে এসেছে সরকারের প্রতি বাংলাদেশের জনগণের গভীর আস্থার বিষয়টি। জনমত জরিপে দেখা যায়, সরকারের প্রতি সমর্থন এক বছরে অনেক বেড়েছে।...
মিল্টন বিশ্বাসঃ একাত্তরের অগ্নিঝরা মার্চের ১ তারিখ থেকেই বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠেছিলেন বাঙালী জাতির মুক্তির নিয়ন্তা। ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে উচ্চারিত- ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ ছিল তাঁর অসামান্য নেতৃত্বের উত্থান-পর্বের শেষ শীর্ষবিন্দু। এই ভাষণেই তিনি সমস্ত বাঙালী জাতিকে ঐক্যবদ্ধভাবে সশস্ত্র লড়াইয়ে অংশগ্রহণের আহ্বান জানি...
আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীঃ বাঙালির জীবনে একটি অতুলনীয় ঐতিহাসিক মাস মার্চ। ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম। ১৯৭১ সালের ১ মার্চ ইয়াহিয়ার ঘোষণার বিরুদ্ধে গণবিদ্রোহ। একই বছর ৩ মার্চ অহিংস অসহযোগ আন্দোলন শুরু। ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ। ২৫ মার্চের কালরাত্রিতে বুদ্ধিজীবী হত্যা এবং গণহত্যা শুরু। ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা। ...
ড. মিল্টন বিশ্বাসঃ অগ্নিঝরা ১লা মার্চ শুরু হলো। এবারের মার্চ আলাদা তাত্পর্যে অভিষিক্ত। ‘মুজিববর্ষে’র এই মার্চ সারা বিশ্বে বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশকে উন্নীত করবে আলোকিত সাম্রাজ্যে। অবশ্য ১৯৭১ সালের মার্চের ইতিহাস বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব ও আমাদের অস্তিত্বের অনন্য নজির। ১৯৭১ সালের মার্চে এই প্রথম স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের প্রস্তুতির প্রধান ধারা নিয়মতান্ত্রিক স্বায়ত্তশাসনের পরি...
১৯৪৮ সালে পাকিস্তান রাষ্ট্রের জনক মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ পাকিস্তান ভেঙে যাওয়ার সম্ভাব্য কারণ ব্যাখ্যা করেছিলেন। বলেছিলেন, ‘যদি আমরা নিজেদের প্রথমত বাঙালি, পাঞ্জাবি ও সিন্ধি ভাবতে শুরু করি এবং শুধুই ঘটনাচক্রে নিজেদের মুসলমান ও পাকিস্তানি ভাবি, সে ক্ষেত্রে পাকিস্তান ভেঙে যাওয়া অনিবার্য।’ ২৩ বছর পর জিন্নাহ্র সেই আশঙ্কা সত্য প্রমাণিত হয়; পাকিস্তান ভেঙে ১৯৭১ সালে ...