২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত সরকার গঠনের পরপরই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ও সমর্থকদের হত্যা, নির্যাতন, চাঁদাবাজি, লুটতরাজ ও ধর্ষণ করতে শুরু করে। এমনকি উগ্রবাদী জঙ্গি সংগঠনগুলোকে অর্থ ও তালিকা দিয়ে দেশজুড়ে হত্যাযজ্ঞ চালাতে থাকে তারা। তারেক রহমানের নির্দেশনায় বিএনপির ৮ জন নেতার মাধ্যমে জঙ্গিদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলতো খালেদা জিয়ার সরকার। এমনকি মন্ত্রীদের চাপের কারণে পু...
বাঙালি জাতির হাজার বছরের শৃঙ্খলমুক্তি ঘটেছে যার নেতৃত্বে, সেই মহান মানুষটির নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। দীর্ঘ দুই যুগের সংগ্রাম শেষে, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ চূড়ান্তভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন তিনি। প্রাণ বাজি রেখে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে আপামর বাঙালি। 'জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু' ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে পড়ে ৫৫ হাজার বর্গমাইলের এই রণাঙ্গণ। ৯ মাস যুদ্ধ শেষে, ১৬ই ডিসেম্বর বিশ্বের ব...
যে কোনো হত্যাকাণ্ডের বিচারের দায়িত্ব রাষ্ট্র নিলেও বাংলাদেশে জাতির পিতার হত্যার বিচারই আটকে দেওয়া হয়েছিল, যা বিশ্ব ইতিহাসেই বিরল। ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর খুনিদের রক্ষায় একটি অধ্যাদেশ জারি করেন ‘স্বঘোষিত’ রাষ্ট্রপতি খোন্দকার মোশতাক আহমেদ। পরে জিয়াউর রহমান ক্ষমতা নিয়ে সংবিধান সংশোধন করে খুনিদের রক্ষার পর পথটি স্থায়ী করার প্র...
২০০১ সালের ১ অক্টোবর নির্বাচনে জেতার পরপরই দেশজুড়ে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী-সমর্থক, পেশাজীবী, প্রগতিশীল ব্যক্তি, সুশীল সমাজ ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর হামলে পড়ে ক্যাডার বাহিনী। বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীদের হামলায় নির্বাচনের এক মাসের মধ্যেই খুন হন শতাধিক আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী। এমনকি প্রথম দুই সপ্তাহের মধ্যেই তাদের হামলায় হাত-পা হারিয়ে পঙ্গু হয়ে যাওয়া মানুষের আহাজারিতে ভা...
বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এসেই বাংলাদেশের সংখ্যালঘু ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের ওপর শুরু হয়েছিল নৃশংস ও নির্মম নির্যাতন। বাংলাদেশকে এক মৃত্যুপুরীতে পরিণত করেছিল ‘একাত্তরের এদেশীয় ঘাতক-দালাল ও তাদের উত্তরসূরী এবং পৃষ্ঠপোষকদের’ দ্বারা গঠিত সেই সরকার। ২০০১ সালের অক্টোবরের আগে থেকেই দেশি-বিদেশি সংবাদপত্রে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু, আওয়ামী লীগের নেত...