২০০১ সালের ২০ অক্টোবর সরকার গঠনের পরপরই কারাগারে বন্দি থাকা দেশের শীর্ষ সন্ত্রাসীদের মুক্তি দিতে শুরু করে বিএনপি-জামায়াত সরকার। তারেক রহমানের সরাসরি নির্দেশে তালিকা ধরে ধরে টোকাই সাগর থেকে শুরু করে সব সিরিয়াল কিলারকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এরপর এই শীর্ষ সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে দেশজুড়ে টেন্ডারবাজি ও ভূমি দখল শুরু করে বিএনপি নেতারা। হাওয়া ভবনের নির্দেশনায় মির্জা আব্বাসসহ ঢ...
২০০১ থেকে ২০০৬ সালে পর্যন্ত টানা পাঁচ বছরে ব্যাপক সন্ত্রাস, অনিয়ম, দুর্নীতির পর জনরোষের মুখে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হয় বিএনপি-জামায়াত জোট। কিন্তু ক্ষমতা ছাড়ার আগে আগে গণহারে নিয়োগ বাণিজ্য করে গণমানুষের কাছ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেয় তারা। তথ্যপ্রমাণসহ ২০ হাজার কর্মচারী নিয়োগে এই দুর্বৃত্তায়নে চারশ কোটি টাকা দুর্নীতির তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহ করতে সক্ষম হয় সাংবাদিকরা।...
২০০১ সালে বিএনপি-জাাময়াত জোট ক্ষমতায় যাওয়ার পরবর্তী ৫ বছরে, তাদের সীমাহীন দুর্নীতির কারণে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন কমে যায়। প্রতিদিন ১৬ থেকে ১৮ ঘণ্টার লোডশেডিংয়ে অতিষ্ট হয়ে ওঠে দেশের মানুষ। এক পর্যায়ে দুর্নীতির দায়ে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদকে। নতুন প্রতিমন্ত্রী মেজর (অব.) আনোয়ারুল কবীর তালুকদার দায়িত্ব আসার পর প্রকাশ্য ঘোষ...
বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০০২ সালে সারা দেশে আলোচিত গম কেলেঙ্কারির অন্যতম হোতা ছিল পাবনার সুজানগরের বিএনপির সাংসদ সেলিম রেজা হাবিব। এ ছাড়া উপজেলা জুড়ে গড়ে তুলেছিল নিজস্ব বাহিনী। এই বাহিনীর হাতে বিরোধী দল আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী, সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন, মিথ্যা মামলা, ঠিকাদারি এমনকি খুন পর্যন্ত হয় বলে জানা যায় প্রথম আলো পত্রিকায় প্রকাশিত এক ...
দেশের কোন স্তরের , সামাজিক বা অর্থনৈতিক ভাবে স্বচ্ছল, অসচ্ছল কোন মানুষই বিএনপির অত্যাচার থেকে মুক্ত ছিল না। ২০০১-২০০৬ সাল তেমনই এক অন্ধকার যুগ ছিল। ত্রাণের টিন, চাল, গম এসবের প্রতি জোট সরকারের নেতাকর্মীদের একটু বেশিই আকর্ষণ ছিল যেন। ২০০৭ সালের ১৭ই ফেব্রুয়ারি প্রথম আলো পত্রিকার সংবাদে জানা যায়, চাপাইনবাবগঞ্জ সদর আসনের বিএনপির সাবেক সাংসদ হারুনুর রশিদ ও পটুয়াখাল...