880
Published on মার্চ 8, 2017তিনি বলেন, ‘সকল নিবন্ধিত শতভাগ বিদেশী এবং যৌথ শিল্প প্রতিষ্ঠানের এক্ষেত্রে প্রস্তাবিত বিনিয়োগের পরিমাণ ২৭ দশমিক ৬৪ বিলিয়ন ডলার।’
শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৬ সালের অক্টোবর পর্যন্ত সময়ে এই নিবন্ধন প্রদান করা হয় এবং এই সরকারের সময়েই বাংলাদেশ বিনিয়োগ বোর্ড বিলুপ্ত করে প্রাইভেটাইজেশন কমিশন সহযোগে বিআইডিএ গঠন করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী বুধবার সরকারি দলের সদস্য কামরুল আশরাফ খানের এক প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন।
তিনি বলেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার বিদেশী বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে বিনিয়োগ সুবিধাসহ নানাবিধ সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করেছে এবং এখাতে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিবন্ধনকৃত বিদেশী এবং যৌথ কোম্পানিগুলোর মাধ্যমে ৪ লাখ ৩১ হাজার ৬৮৮ জনের কর্মসংস্থানের পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, বিআইডিএ বর্তমান ২০১৬-১৭ অর্থবছরে সরাসরি বিদেশী বিনিয়োগের যৌথ প্রকল্পেও নিবন্ধন প্রদান করে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিবন্ধনকৃত যৌথ কোম্পানিগুলো হচ্ছে- আরব বাংলাদেশ কনটেইনার ট্রান্সপোর্ট কোম্পানী লি.(ইউনিট-২), বিনিয়োগের পরিমাণ ২২৮১ দশমিক ২০ মিলিয়ন ডলার, এসএস পাওয়ার ১ লিমিটেড, বিনিয়োগের পরিমাণ ১২৫৬ দশমিক ৪৮ মিলিয়ন ডলার, এসএস পাওয়ার ১১ লিমিটেড, বিনিয়োগের পরিমাণ ১২৫৬ দশমিক ৪৮ মিলিয়ন ডলার, অরিয়ন পাওয়ার ইউনিট-২ ঢাকা লিমিটেড, বিনিয়োগের পরিমাণ ৮৪২ দশমিক ৭৬ মিলিয়ন ডলার, সেম্বক্রপ নর্থ-ওয়েস্ট পাওয়ার কোম্পানী লিমিটেড, বিনিয়োগের পরিমাণ ৪১২ দশমিক ৫০ মিলিয়ন ডলার, সামিট টেকনোপলিস লিমিটেড, বিনিয়োগের পরিমাণ ২০৪ দশমিক ৬১ মিলিয়ন ডলার, এক্সিলারেট এনার্জি বাংলাদেশ লিমিটেড, বিনিয়োগের পরিমাণ ১৭৬ দশমিক ০০ মিলিয়ন ডলার।