334
Published on জানুয়ারি 7, 2016মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রী মোহাম্মদ ছায়েদুল হক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। কৃষি সচিব শ্যামল কান্তি ঘোষ পুরস্কার বিতরণ অধিবেশন পরিচালনা করেন। পুরস্কারের মধ্যে রয়েছে পাঁচটি স্বর্ণ পদক, নয়টি রৌপ্য পদক এবং ১৮টি ব্রোঞ্জ পদক।
স্বর্ণ পদকপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছেন বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, পাবনায় ঈশ্বরদীর মোসাম্মাৎ নূরুন্নাহার, চাঁদপুরের উত্তর মতলবের মোহাম্মদ আবদুল কাইয়ুম মজুমদার, যশোহরে মণিরামপুরের নিভা রাণী বিশ্বাস এবং গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার শক্তি কীর্তনীয়া।
রৌপ্য পদক বিজয়ীরা হচ্ছেন নওগাঁয় মান্ডার জাহাঙ্গীর আলম শাহ, বগুড়ায় শিবগঞ্জের মো. আমজাদ হোসেন, কুমিল্লায় বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমির প্রকৌশলী মো. আবদুল হামিদ, পাবনায় ঈশ্বরদীতে বাংলাদেশ চিনি কর্পোরেশন গবেষণা ইনস্টিটিউট, নরসিংদীর শিবপুরে ৭৩ নং সোইকারচর সিআইজি (কর্পো) মহিলা সমবায় সমিতি লিঃ, নাটোরে নলডাঙ্গায় মো. আতিকুর রহমান, রংপুরে মিঠাপুকুরের আলহাজ মো. আবদুস সালাম সরকার, বগুড়ায় শিবগঞ্জের মো. আজমল হেসেন এবং নওগাঁয় মহাদেবপুরের মো. শামসুদ্দিন মন্ডল।
ব্রোঞ্জ পদক বিজয়ীরা হচ্ছেন টাঙ্গাইল মির্জাপুরের মন্দিরা নাথ সিংহ, মৌলভিবাজারে রাজনগরের মো. আকলু মিয়া চৌধুরী, রাজশাহীতে গোদাগারির অতনু সরকার, পাবনায় আটঘরিয়ার বিপ্লব কুমার সেন, টাঙ্গাইলে কৃষিবিদ ফরহাদ আহমেদ, সাতক্ষীরায় কলারোয়ার আকলিমা বেগম, লালমনিরহাটে হাতিবান্ধার ফাতেমা খাতুন মজুমদার, রংপুরের কাউনিয়ার পাঁজরভাঙ্গা আইএপিপি মহিলা দুগ্ধ উৎপাদনকারী সমবায় সমিতি লিঃ, ময়মনসিংহের ভালুকার মন্মথ সরকার, রাজশাহী রাজপাড়ার মো. মনিরুজ্জামান মনির, বান্দরবান পার্বত্য জেলার বান্দরবান সদরের চাং রেং ম্রো, সুনামগঞ্জে সুনামগঞ্জ সদরের মো. রেজাউর রহমান, পাবনা ঈশ্বরদীর মো. আকমল হোসেন, ঝিনাইদহে ঝিনাইদহ সদরের মো. ইদ্রিস আলী, পাবনা ঈশ্বরদীর মো. রাজিব মালিথা, কুমিল্লায় চৌদ্দগ্রামের আবিদুর নূর চৌধুরী রিয়াদ, বগুড়ায় আদমদিঘীর মো. মাহবুবুর রহমান ফটিক এবং দিনাজপুরে নওয়াবগঞ্জের জামিনুর ইসলাম।
নতুন স্বাধীন দেশের কৃষি ভিত্তিক অর্থনীতি এগিয়ে নেয়ার লক্ষ্যে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালে এ পদক প্রবর্তন করেন। এরই ধারাবাহিকতায় চলতি বছর ২৮ জন ব্যক্তি ও চারটি সংস্থাকে বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার ১৪২০ প্রদান করা হয়েছে।