481
Published on সেপ্টেম্বর 13, 2014রাজধানীর গুলশান-২ এর ৫৩ নং সড়কে বিমসটেক সচিবালয় উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেছেন, এটি বঙ্গোপসাগরীয় অঞ্চলের সাত দেশের গর্বিত অংশীদারিত্বের এক অনবদ্য প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে।
তিনি বলেন, বিমসটেক দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যকার সেতুবন্ধন। বিমসটেক প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে গভীর বোঝাপড়া ও পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির অন্যতম ক্ষেত্র। সংস্থাটি এ অঞ্চলের অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি অর্জনে এক অনন্য প্লাটফর্ম হিসেবে কাজ করছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি গর্ববোধ করছি যে, ১৯৯৭ সালের ৬ জুন যখন থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে বিমসটেকের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছিল- তখনও আমি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলাম। আবার আমাদের সরকারের তৃতীয় মেয়াদে ঢাকায় স্থাপিত হল বিমসটেক সচিবালয়।’
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী ও বিমসটেক সম্মেলনের মহাসচিব সুমিত নাকান্দালা অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম স্বাগত বক্তব্য দেন।
বক্তৃতা শুরুর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিমসটেক সচিবালয়ের ফলক উন্মোচন করেন। অনুষ্ঠানে পবিত্র কোরআন, গীতা, বাইবেল ও ত্রিপিটক পাঠ করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী ডাক বিভাগের ৪ টাকা মূল্যমানের একটি স্মারক ডাকটিকেট, ১০ টাকা মূল্যমানের একটি উদ্বোধনী খাম ও ৫ টাকা মূল্যমানের একটি ডেটাকার্ড অবমুক্ত করেন।
-বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)