বঙ্গবন্ধুর মাজারে প্রধানমন্ত্রীর পুষ্পস্তবক অর্পন

464

Published on আগস্ট 15, 2014
  • Details Image

প্রধানমন্ত্রী পুষ্পস্তবক অর্পণের পর স্বাধীনতার স্থপতির স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে সেখানে কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।

তিন বাহিনীর প্রধানগণ এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার দেশের স্বাধীনতা অর্জনে নেতৃত্বদানকারী জাতির পিতার প্রতি সামরিক অভিবাদন জানান।

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর এক সুসজ্জিত দল গার্ড অব-অনার প্রদান করে এবং এসময় করুণ সুরে বিউগল বাজানো হয়।

বঙ্গবন্ধু ও তাঁর শহীদ স্ত্রী বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এবং ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত সকল শহীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। মোনাজাতে দেশের অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি এবং সমৃদ্ধি কামনা করা হয়।

এ সময়ে অন্যান্যের মধ্যে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, এলজিআরডি ও সমবায় মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, নৌমন্ত্রী শাজাহান খান, পরিবেশ ও বনমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ, প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী আসমত আরা সাদেক এবং জাতীয় সংসদের চীফ হুইপ এএসএম ফিরোজ উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়া এসময় সংসদ সদস্যগণ, আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ, মন্ত্রিপরিষদ সচিব এম মোশাররফ হোসেইন ভূঁইয়া, প্রধনমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আবদুস সোবহান সিকদার এবং প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব একেএম শামীম চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীও বঙ্গবন্ধুর মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

দলের পক্ষ থেকে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ বঙ্গবন্ধুর মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পরে দলের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতারা বঙ্গবন্ধুর মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

পরে প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য এবং দলীয় নেতৃবৃন্দ ও কর্মীরা জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসন আয়োজিত মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে অংশ নেন।

-বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা

TAGS:

Live TV

আপনার জন্য প্রস্তাবিত