538
Published on জুলাই 15, 2014প্রধানমন্ত্রী ইফতারের বিভিন্ন টেবিল ঘুরে ঘুরে অতিথিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন এবং তাদের কুশল সম্পর্কে খোঁজ-খবর নেন।
ইফতারের আগে জাতির শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মাওলানা এম সালাউদ্দিন আহমেদ মোনাজাত পরিচালনা করেন।
মোনাজাতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ও ১৫ আগস্টের অন্যান্য শহীদ, মুক্তিযুদ্ধের শহীদ এবং বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনে নিহত বীরদের রুহের মাগফেরাত কামনা করা হয়।
ইফতারে প্রধান বিচারপতি এম মোজাম্মেল হোসেন, বিশিষ্ট অটিজম বিশেষজ্ঞ ও প্রধানমন্ত্রীর কন্যা সায়মা হোসেন পুতুল, এলজিআরডি ও সমবায় মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম, ড. মশিউর রহমান, ড. তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী ও মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমত আরা সাদেক, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম, মন্ত্রিপরিষদ সচিব এম মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়া, নৌ-বাহিনী প্রধান ভাইস এডমিরাল এম ফরিদ হাবিব, বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার মার্শাল মোহাম্মদ এনামুল বারী, এটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আবদুস সোবহান সিকদার, প্রেস সচিব এ কে এম শামীম চৌধুরী, কূটনৈতিক কোরের ডীন শাহের মোহাম্মদ, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্টের বিচারকবৃন্দ এবং সংশ্লিষ্ট সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।
পাশাপাশি অন্যান্যের মধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিবউদ্দিন আহমেদ, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান, পুলিশের আইজিপি হাসান মাহমুদ খন্দকার এবং বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদও ইফতারে যোগ দেন।
এছাড়া ঢাকাস্থ বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিক মিশনের রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার, চার্জ দ্য এ্যাফেয়ার্স এবং মিশন প্রধানগণও ইফতারে শরিক হন।