562
Published on ডিসেম্বর 23, 2013
জামায়াতে ইসলামের দলীয় গঠনতন্ত্রের অনেকগুলো ধারা সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক হওয়ার কারনে এই বছরের শুরুর দিকে হাইকোর্ট এই দলটির নিবন্ধন বাতিল করে দেয়।
জয় বলেন, “যুদ্ধাপরাধীদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে জামায়াত ছাড়া নির্বাচনে যেতে চায় না বিএনপি। যেহেতু জামায়াত আসতে পারবে না তাই তারাও (বিএনপি) আসবে না।”
“এখানকার মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হলেই নির্বাচন গ্রহণযোগ্যতা পাবে। কারণ এখন ২০০৬ সালের মতো এক কোটি ৪০ লাখ ভুয়া ভোটার নেই।” তাই প্রধান বিরোধী দল অংশ না নিলেও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলেও আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে বলে আশা করেন জয়।
সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন না হওয়ার জন্য বিএনপির অনড় মনোভাবকেই দায়ী করেন প্রধানমন্ত্রীপুত্র। নির্বাচনকালীন সরকারে বিএনপিকে কয়েকটি মন্ত্রণালয় দেয়ার প্রস্তাবের কথা তুলে ধরেন তিনি। “একটা দল নির্বাচন বয়কট করতেই পারে। এটা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার। আমরা তো তাদের জোর করে নির্বাচনে আনতে পারি না।”
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনে অংশ না নেয়ার যে ঘোষণা বিএনপির রয়েছে, সে বিষয়ে জয় বলেন, “এটার কী যুক্তি আছে? যে প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করছে, উনাকে কেন পদত্যাগ করতে হবে?” এই বিচার বন্ধ করার জন্যই প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ চাওয়া হচ্ছে বলে বিশ্বাস করেন জয়।