গত ১২ মার্চ ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রুটে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের নকশাও করা হয়েছে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য। এই এক্সপ্রেসওয়েটি এশীয় মহাসড়কের অংশ। এত গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হয়েছে আটটি পথ। আগামী ২০ বছরের ক্রমবর্ধমান যান চলাচলের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ১১ হাজার ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়েটি ইউরোপের অনেক দৃষ্টিনন্দন সড়ককেও হার মানায় বলে মনে করেন অনেকেই। দেখে নিন এই এক্সপ্রেসওয়ের অসাধারণ কিছু দৃশ্য। ছবিঃ নাসিরুল ইসলাম (সূত্রঃ ঢাকা ট্রিবিউন)
গত ১২ মার্চ ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রুটে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের নকশাও করা হয়েছে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য। এই এক্সপ্রেসওয়েটি এশীয় মহাসড়কের অংশ। এত গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হয়েছে আটটি পথ। আগামী ২০ বছরের ক্রমবর্ধমান যান চলাচলের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ১১ হাজার ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়েটি ইউরোপের অনেক দৃষ্টিনন্দন সড়ককেও হার মানায় বলে মনে করেন অনেকেই। দেখে নিন এই এক্সপ্রেসওয়ের অসাধারণ কিছু দৃশ্য। ছবিঃ নাসিরুল ইসলাম (সূত্রঃ ঢাকা ট্রিবিউন)
গত ১২ মার্চ ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রুটে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের নকশাও করা হয়েছে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য। এই এক্সপ্রেসওয়েটি এশীয় মহাসড়কের অংশ। এত গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হয়েছে আটটি পথ। আগামী ২০ বছরের ক্রমবর্ধমান যান চলাচলের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ১১ হাজার ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়েটি ইউরোপের অনেক দৃষ্টিনন্দন সড়ককেও হার মানায় বলে মনে করেন অনেকেই। দেখে নিন এই এক্সপ্রেসওয়ের অসাধারণ কিছু দৃশ্য। ছবিঃ নাসিরুল ইসলাম (সূত্রঃ ঢাকা ট্রিবিউন)
গত ১২ মার্চ ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রুটে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের নকশাও করা হয়েছে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য। এই এক্সপ্রেসওয়েটি এশীয় মহাসড়কের অংশ। এত গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হয়েছে আটটি পথ। আগামী ২০ বছরের ক্রমবর্ধমান যান চলাচলের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ১১ হাজার ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়েটি ইউরোপের অনেক দৃষ্টিনন্দন সড়ককেও হার মানায় বলে মনে করেন অনেকেই। দেখে নিন এই এক্সপ্রেসওয়ের অসাধারণ কিছু দৃশ্য। ছবিঃ নাসিরুল ইসলাম (সূত্রঃ ঢাকা ট্রিবিউন)
গত ১২ মার্চ ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রুটে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের নকশাও করা হয়েছে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য। এই এক্সপ্রেসওয়েটি এশীয় মহাসড়কের অংশ। এত গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হয়েছে আটটি পথ। আগামী ২০ বছরের ক্রমবর্ধমান যান চলাচলের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ১১ হাজার ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়েটি ইউরোপের অনেক দৃষ্টিনন্দন সড়ককেও হার মানায় বলে মনে করেন অনেকেই। দেখে নিন এই এক্সপ্রেসওয়ের অসাধারণ কিছু দৃশ্য। ছবিঃ নাসিরুল ইসলাম (সূত্রঃ ঢাকা ট্রিবিউন)
গত ১২ মার্চ ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রুটে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের নকশাও করা হয়েছে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য। এই এক্সপ্রেসওয়েটি এশীয় মহাসড়কের অংশ। এত গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হয়েছে আটটি পথ। আগামী ২০ বছরের ক্রমবর্ধমান যান চলাচলের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ১১ হাজার ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়েটি ইউরোপের অনেক দৃষ্টিনন্দন সড়ককেও হার মানায় বলে মনে করেন অনেকেই। দেখে নিন এই এক্সপ্রেসওয়ের অসাধারণ কিছু দৃশ্য। ছবিঃ নাসিরুল ইসলাম (সূত্রঃ ঢাকা ট্রিবিউন)
গত ১২ মার্চ ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রুটে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের নকশাও করা হয়েছে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য। এই এক্সপ্রেসওয়েটি এশীয় মহাসড়কের অংশ। এত গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হয়েছে আটটি পথ। আগামী ২০ বছরের ক্রমবর্ধমান যান চলাচলের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ১১ হাজার ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়েটি ইউরোপের অনেক দৃষ্টিনন্দন সড়ককেও হার মানায় বলে মনে করেন অনেকেই। দেখে নিন এই এক্সপ্রেসওয়ের অসাধারণ কিছু দৃশ্য। ছবিঃ নাসিরুল ইসলাম (সূত্রঃ ঢাকা ট্রিবিউন)
গত ১২ মার্চ ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রুটে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের নকশাও করা হয়েছে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য। এই এক্সপ্রেসওয়েটি এশীয় মহাসড়কের অংশ। এত গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হয়েছে আটটি পথ। আগামী ২০ বছরের ক্রমবর্ধমান যান চলাচলের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ১১ হাজার ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়েটি ইউরোপের অনেক দৃষ্টিনন্দন সড়ককেও হার মানায় বলে মনে করেন অনেকেই। দেখে নিন এই এক্সপ্রেসওয়ের অসাধারণ কিছু দৃশ্য। ছবিঃ নাসিরুল ইসলাম (সূত্রঃ ঢাকা ট্রিবিউন)
গত ১২ মার্চ ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রুটে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের নকশাও করা হয়েছে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য। এই এক্সপ্রেসওয়েটি এশীয় মহাসড়কের অংশ। এত গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হয়েছে আটটি পথ। আগামী ২০ বছরের ক্রমবর্ধমান যান চলাচলের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ১১ হাজার ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়েটি ইউরোপের অনেক দৃষ্টিনন্দন সড়ককেও হার মানায় বলে মনে করেন অনেকেই। দেখে নিন এই এক্সপ্রেসওয়ের অসাধারণ কিছু দৃশ্য। ছবিঃ নাসিরুল ইসলাম (সূত্রঃ ঢাকা ট্রিবিউন)
গত ১২ মার্চ ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রুটে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের নকশাও করা হয়েছে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য। এই এক্সপ্রেসওয়েটি এশীয় মহাসড়কের অংশ। এত গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হয়েছে আটটি পথ। আগামী ২০ বছরের ক্রমবর্ধমান যান চলাচলের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ১১ হাজার ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়েটি ইউরোপের অনেক দৃষ্টিনন্দন সড়ককেও হার মানায় বলে মনে করেন অনেকেই। দেখে নিন এই এক্সপ্রেসওয়ের অসাধারণ কিছু দৃশ্য। ছবিঃ নাসিরুল ইসলাম (সূত্রঃ ঢাকা ট্রিবিউন)
গত ১২ মার্চ ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রুটে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের নকশাও করা হয়েছে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য। এই এক্সপ্রেসওয়েটি এশীয় মহাসড়কের অংশ। এত গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হয়েছে আটটি পথ। আগামী ২০ বছরের ক্রমবর্ধমান যান চলাচলের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ১১ হাজার ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়েটি ইউরোপের অনেক দৃষ্টিনন্দন সড়ককেও হার মানায় বলে মনে করেন অনেকেই। দেখে নিন এই এক্সপ্রেসওয়ের অসাধারণ কিছু দৃশ্য। ছবিঃ নাসিরুল ইসলাম (সূত্রঃ ঢাকা ট্রিবিউন)
গত ১২ মার্চ ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রুটে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের নকশাও করা হয়েছে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য। এই এক্সপ্রেসওয়েটি এশীয় মহাসড়কের অংশ। এত গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হয়েছে আটটি পথ। আগামী ২০ বছরের ক্রমবর্ধমান যান চলাচলের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ১১ হাজার ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়েটি ইউরোপের অনেক দৃষ্টিনন্দন সড়ককেও হার মানায় বলে মনে করেন অনেকেই। দেখে নিন এই এক্সপ্রেসওয়ের অসাধারণ কিছু দৃশ্য। ছবিঃ নাসিরুল ইসলাম (সূত্রঃ ঢাকা ট্রিবিউন)
গত ১২ মার্চ ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রুটে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের নকশাও করা হয়েছে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য। এই এক্সপ্রেসওয়েটি এশীয় মহাসড়কের অংশ। এত গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হয়েছে আটটি পথ। আগামী ২০ বছরের ক্রমবর্ধমান যান চলাচলের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ১১ হাজার ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়েটি ইউরোপের অনেক দৃষ্টিনন্দন সড়ককেও হার মানায় বলে মনে করেন অনেকেই। দেখে নিন এই এক্সপ্রেসওয়ের অসাধারণ কিছু দৃশ্য। ছবিঃ নাসিরুল ইসলাম (সূত্রঃ ঢাকা ট্রিবিউন)
গত ১২ মার্চ ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রুটে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের নকশাও করা হয়েছে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য। এই এক্সপ্রেসওয়েটি এশীয় মহাসড়কের অংশ। এত গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হয়েছে আটটি পথ। আগামী ২০ বছরের ক্রমবর্ধমান যান চলাচলের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ১১ হাজার ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়েটি ইউরোপের অনেক দৃষ্টিনন্দন সড়ককেও হার মানায় বলে মনে করেন অনেকেই। দেখে নিন এই এক্সপ্রেসওয়ের অসাধারণ কিছু দৃশ্য। ছবিঃ নাসিরুল ইসলাম (সূত্রঃ ঢাকা ট্রিবিউন)
গত ১২ মার্চ ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রুটে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের নকশাও করা হয়েছে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য। এই এক্সপ্রেসওয়েটি এশীয় মহাসড়কের অংশ। এত গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হয়েছে আটটি পথ। আগামী ২০ বছরের ক্রমবর্ধমান যান চলাচলের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ১১ হাজার ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়েটি ইউরোপের অনেক দৃষ্টিনন্দন সড়ককেও হার মানায় বলে মনে করেন অনেকেই। দেখে নিন এই এক্সপ্রেসওয়ের অসাধারণ কিছু দৃশ্য। ছবিঃ নাসিরুল ইসলাম (সূত্রঃ ঢাকা ট্রিবিউন)
গত ১২ মার্চ ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রুটে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের নকশাও করা হয়েছে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য। এই এক্সপ্রেসওয়েটি এশীয় মহাসড়কের অংশ। এত গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হয়েছে আটটি পথ। আগামী ২০ বছরের ক্রমবর্ধমান যান চলাচলের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ১১ হাজার ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়েটি ইউরোপের অনেক দৃষ্টিনন্দন সড়ককেও হার মানায় বলে মনে করেন অনেকেই। দেখে নিন এই এক্সপ্রেসওয়ের অসাধারণ কিছু দৃশ্য। ছবিঃ নাসিরুল ইসলাম (সূত্রঃ ঢাকা ট্রিবিউন)
গত ১২ মার্চ ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রুটে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের নকশাও করা হয়েছে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য। এই এক্সপ্রেসওয়েটি এশীয় মহাসড়কের অংশ। এত গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হয়েছে আটটি পথ। আগামী ২০ বছরের ক্রমবর্ধমান যান চলাচলের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ১১ হাজার ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়েটি ইউরোপের অনেক দৃষ্টিনন্দন সড়ককেও হার মানায় বলে মনে করেন অনেকেই। দেখে নিন এই এক্সপ্রেসওয়ের অসাধারণ কিছু দৃশ্য। ছবিঃ নাসিরুল ইসলাম (সূত্রঃ ঢাকা ট্রিবিউন)
গত ১২ মার্চ ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রুটে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের নকশাও করা হয়েছে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য। এই এক্সপ্রেসওয়েটি এশীয় মহাসড়কের অংশ। এত গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হয়েছে আটটি পথ। আগামী ২০ বছরের ক্রমবর্ধমান যান চলাচলের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ১১ হাজার ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়েটি ইউরোপের অনেক দৃষ্টিনন্দন সড়ককেও হার মানায় বলে মনে করেন অনেকেই। দেখে নিন এই এক্সপ্রেসওয়ের অসাধারণ কিছু দৃশ্য। ছবিঃ নাসিরুল ইসলাম (সূত্রঃ ঢাকা ট্রিবিউন)
গত ১২ মার্চ ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রুটে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের নকশাও করা হয়েছে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য। এই এক্সপ্রেসওয়েটি এশীয় মহাসড়কের অংশ। এত গাড়ি প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য রাখা হয়েছে আটটি পথ। আগামী ২০ বছরের ক্রমবর্ধমান যান চলাচলের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ১১ হাজার ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে এটি নির্মাণ করা হয়েছে। অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এক্সপ্রেসওয়েটি ইউরোপের অনেক দৃষ্টিনন্দন সড়ককেও হার মানায় বলে মনে করেন অনেকেই। দেখে নিন এই এক্সপ্রেসওয়ের অসাধারণ কিছু দৃশ্য। ছবিঃ নাসিরুল ইসলাম (সূত্রঃ ঢাকা ট্রিবিউন)