পেঁয়াজ, মরিচ, রসুন, আদাসহ মসলাজাতীয় কিছু উৎপাদন করলে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে মাত্র ৪% সুদে ঋণ দেওয়া হয়। এটাও অব্যাহত থাকবে।
কৃষক যেন বোরো ধানের ন্যায্য দাম পায়, সেদিকে লক্ষ্য রেখে খাদ্য মন্ত্রণালয় গতবছরের চেয়ে ২ লক্ষ মেট্রিক টন বেশি ধান চাল ক্রয় করবে।
কৃষি মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজে যান্ত্রিকীকরণের জন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে। আরও ১০০ কোটি টাকা এ খাতে বরাদ্দ দেওয়া হবে।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মাঝে বীজ ও চারা বিতরণের জন্য ১৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হবে।
সারে ভর্তুকি বাবদ আগামী অর্থবছরের বাজেটে ৯০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হবে।
গ্রামীণ কৃষকদের জন্য ৫,০০০ কোটি টাকার একটি তহবিল করা হবে। ক্ষুদ্র ও মাঝরি চাষিরা এ তহবিল থেকে সর্বোচ্চ ৫% সুদে ঋণ পাবে।