২০১৯- ৭ জানুয়ারিঃ টানা তৃতীয়বার ও মোট চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
২০১৮- ১৮ ডিসেম্বরঃ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে তারুন্যবান্ধব নির্বাচনি ইশতেহার ঘোষনা।- ৩০ ডিসেম্বরঃ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৫০টির বেশি আসনে জয়লাভ করে আওয়ামী লীগ।
২০১৬- ২৩ অক্টোবরঃ ২০তম জাতীয় সম্মেলনে দলের সভাপতি নির্বাচিত হন শেখ হাসিনা, সাধারন সম্পাদক হন ওবায়দুল কাদের।
: ২০০৯- ০৬ জানুয়ারিঃ জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মহাজোট সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ। : ২০১৪- ০৫ জানুয়ারিঃ দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ।- ১২ জানুয়ারিঃ তৃতীয়বারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
: ২০০৭- ১৬ জুলাইঃ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হয় এবং ২০০৮ সালের ১১ জুন প্যারোলে মুক্তি পাওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি কারান্তরীণ থাকেন। : ২০০৮- ১২ ডিসেম্বরঃ শেরাটনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার ‘দিনবদলের সনদ’ উপস্থাপন করেন জননেত্রী শেখ হাসিনা।- ২৯ ডিসেম্বরঃ নবম জাতীয় সংসদের নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট ২৬৪টি আসন লাভ করে।
: ২০০৭- ১৮ এপ্রিলঃ শেখ হাসিনার দেশে ফেরায় নিষেধাজ্ঞা।- ২৫ এপ্রিলঃ শেখ হাসিনার নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার।- ০৬ মেঃ শেখ হাসিনাকে অভ্যর্থনা জানাতে সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে রাজপথে লাখো জনতা।
: ১৯৯৬- ১২ নভেম্বরঃ সংসদে ইনডেমনিটি বাতিল বিল পাস। : ১৯৯৭- ১২ মার্চঃ বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচার শুরু : ২০০৪- ২১ আগস্টঃ বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে শেখ হাসিনাকে এবং আওয়ামী লীগ নেতাদের হত্যার উদ্দেশ্যে নারকীয় গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। ওই ঘটনায় বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা প্রাণে বেঁচে গেলেও আইভি রহমানসহ ২৪ জন নিহত হন।
: ১৯৯৪- ২৮ ডিসেম্বরঃ জাতীয় সংসদ থেকে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, এনডিপি, জামাতের সদস্যদের একযোগে পদত্যাগ। : ১৯৯৬- ১২ জুনঃ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন।- ০২ অক্টোবরঃ ধানমন্ডি থানায় বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা দায়ের।
: ১৯৯০- ০৬ ডিসেম্বরঃ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ’৯০-এর গণ-অভ্যুত্থান। এরশাদের পতন। : ১৯৯৩- ২৪ জানুয়ারিঃ চট্টগ্রামে শেখ হাসিনার সভায় গুলি ও বোমা হামলা। আহত ৫০।- ২৩ সেপ্টেম্বরঃ শেখ হাসিনার ট্রেন অভিযাত্রা। ঈশ্বরদী, নাটোরে ব্যাপক সন্ত্রাস, গুলি, বোমা। ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশসহ আহত শতাধিক।
: ১৯৮৭- ১১ নভেম্বরঃ শেখ হাসিনা গৃহে অন্তরীণ। বহু গ্রেফতার। পূর্ণদিবস হরতাল পালিত। : ১৯৮৮- ২৪ জানুয়ারিঃ চট্টগ্রামে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ৮ দলের মিছিলে গুলিতে ৯ জন নিহত। : ১৯৯০- ০৩ জানুয়ারিঃ সিলেটে শেখ হাসিনা, ‘ভাত ও ভোটের অধিকারের জন্যেই ৭-দফার সংগ্রাম’।
: ১৯৮১- ১৭ মেঃ আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন। : ১৯৮৪- ১৪ সেপ্টেম্বরঃ সুপ্রিমকোর্টে আইনজীবী সমাবেশে শেখ হাসিনার ভাষণে ’৭৫-এর পর সকল সরকারকে অবৈধ আখ্যাদান। : ১৯৮৭- ০৩ জানুয়ারিঃ শেখ হাসিনা পুনরায় আওয়ামী লীগের সভানেত্রী নির্বাচিত।
: ১৯৭৯- ২১ জুনঃ বাংলামোটরের কাছে ১৪৪ ধারা ভঙ্গের চেষ্টাকালে আওয়ামী লীগের মিছিলকারীদের সাথে পুলিশের সংঘর্ষ। -২২ জুনঃ আওয়ামী লীগের ডাকে ঢাকায় আংশিক হরতাল, ৯৮ জন গ্রেফতার। : ১৯৮১- ১৬ ফেব্রুয়ারিঃ শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী নির্বাচিত।
: ১৯৭৩ - ০৭ মার্চঃ বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত। নির্বাচনে ৩০০-এর মধ্যে আওয়ামী লীগ দলের ২৯২টি আসন লাভ। : ১৯৭৫ - ১৫ আগস্টঃ সামরিক বাহিনীর একদল নরপশুর হাতে প্রেসিডেন্ট শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত। - ০৩ নভেম্বরঃ আওয়ামী লীগ নেতা তাজউদ্দিন আহমেদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মো. মনসুর আলী, এবং এএইচএম কামারুজ্জামানকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে হত্যা।
১৯৭২- ০৬ জানুয়ারিঃ পাকিস্তানের কারাগার থেকে বঙ্গবন্ধুর মুক্তিলাভ। - ১০ জানুয়ারিঃ বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন। - ০৮ এপ্রিলঃ আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশনে বঙ্গবন্ধু দলীয় প্রধান নির্বাচিত।
১৯৭১- ১০ এপ্রিলঃ বঙ্গবন্ধুকে রাষ্ট্রপতি করে আওয়ামী নেতৃবৃন্দরা সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ঘোষণা করে। - ১৭ এপ্রিলঃ কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুরে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার শপথ গ্রহণ করে। - ১৬ ডিসেম্বরঃ ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণ করে। বাঙ্গালি অর্জন করে চুড়ান্ত বিজয়।
১৯৭১- ২৩ মার্চঃ বঙ্গবন্ধু ৩২নং বাসভবনে নিজ হাতে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন। - ২৫ মার্চঃ রাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামে নিরস্ত্র বাঙালি জাতির ওপর সামরিক অভিযান এবং রাজধানী ঢাকায় গণহত্যা শুরু করে। - ২৬ মার্চঃ প্রথম প্রহরে গ্রেফতার হওয়ার পূর্ব মুহূর্তে বঙ্গবন্ধু আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
: ১৯৭০- ১৭ ডিসেম্বরঃ পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন। ৩০০ আসনে আওয়ামী লীগের ২৮৮ আসন লাভ। : ১৯৭১- ০৩ মার্চঃ পল্টনে বঙ্গবন্ধুর উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের জনসভায় ‘স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার’ ঘোষণাপত্র পাঠ, জাতীয় পতাকা প্রদর্শন ও জাতীয় সংগীত হিসেবে ‘আমার সোনার বাংলা’ পরিবেশন। - ০৭ মার্চঃ রেসকোর্স ময়দানের ১০ লাখ লোকের সমাবেশে বঙ্গবন্ধু কার্যত বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। ঐতিহাসিক ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’।
: ১৯৬৯- ২৩ ফেব্রুয়ারিঃ রেসকোর্স ময়দানের লক্ষ লক্ষ মানুষের গণসংবর্ধনায় 'ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ' কর্তৃক শেখ মুজিব ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত। - ০৫ ডিসেম্বরঃ সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যু দিবসে বঙ্গবন্ধুর ঘোষণা, ‘এখন থেকে পূর্ব পাকিস্তানের নাম হবে বাংলাদেশ’। :১৯৭০- ০৭ ডিসেম্বরঃ পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন। ৩০০ আসনের জাতীয় পরিষদে পূর্ব বাংলার ১৬৯টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগের ১৬৭টি আসনে জয়লাভ।
: ১৯৬৮- ১৯ জুনঃ আগরতলা মামলার আনুষ্ঠানিক শুনানি শুরু। : ১৯৬৯- ৫ জানুয়ারিঃ ছাত্রলীগ, ছাত্র ইউনিয়ন ও ডাকসুর নেতৃত্বে ‘সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ’ গঠিত। - ২২ ফেব্রুয়ারিঃ শেখ মুজিবের নিঃশর্ত মুক্তি, আগরতলা মামলা প্রত্যাহার।
: ১৯৬৬- ০৭ জুনঃ ৬ দফা ও বঙ্গবন্ধুর মুক্তির দাবিতে আওয়ামী লীগের দেশব্যাপী হরতাল। ১০ জন নিহত। : ১৯৬৮- ১৭ জানুয়ারিঃ কারাবন্দী শেখ মুজিবকে ঢাকা জেল থেকে মুক্তি দিয়ে জেলগেটে আবার গ্রেফতার করে ঢাকা সেনানিবাসে আটক। - ১৮ জানুয়ারিঃ শেখ মুজিবকে ১নং আসামি করে ‘রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিব এবং অন্যান্য’ মামলা দায়ের। এ মামলাটিই ‘আগরতলা ষড়যন্ত্র’ মামলা হিসেবে পরিচিত।
১৯৬৬- ০৫ ফেব্রুয়ারিঃ লাহোরে শেখ মুজিবের ৬-দফা দাবি উত্থাপন। - ১৮ মার্চঃ আওয়ামী লীগ কাউন্সিলে ‘আমাদের বাঁচার দাবি ৬-দফা কর্মসূচি’ অনুমোদন। বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের সভাপতি ও তাজউদ্দিন আহমদ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত। - ০৮ মেঃ শেখ মুজিব ও তাজউদ্দিনসহ আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দকে গ্রেফতার।
১৯৬৪- ১৪ জানুয়ারিঃ পূর্ব-পাকিস্তানে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা। - ১৬ জানুয়ারিঃ শেখ মুজিবের নেতৃত্বে দাঙ্গাবিরোধী প্রতিরোধ। ‘পূর্ব পাকিস্তান রুখিয়া দাঁড়াও’ ইশতেহার প্রচার। - ২৫ জানুয়ারিঃ এনডিএফ ত্যাগ করে আওয়ামী লীগ পুনরুজ্জীবন। শেখ মুজিব মূল উদ্যোক্তা।
: ১৯৫৮- ০৭ অক্টোবরঃ পাকিস্তানে সামরিক আইন জারি, সংবিধান বাতিল। শেখ মুজিবসহ বহু নেতা গ্রেফতার। রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ। : ১৯৫৯- ০৭ ডিসেম্বরঃ শেখ মুজিবের মুক্তিলাভ। গোপনে সহকর্মীদের কাছে স্বাধীন বাংলা প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা প্রকাশ। : ১৯৬২- ০৭ ফেব্রুয়ারিঃ শেখ মুজিবসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের ধরপাকড়
: ১৯৫২- ২১ ফেব্রুয়ারিঃ ১৪৪ ধারা ভঙ্গের সিদ্ধান্ত। রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের মিছিলে গুলি। রফিক, সালাম, জব্বার, বরকত ও অহিউল্লাহ শহীদ। : ১৯৫৩- ০৯ জুলাইঃ ময়মনসিংহে আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশন। ভাসানী সভাপতি, শেখ মুজিবুর রহমান সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত। : ১৯৫৭- ৩১ মেঃ মন্ত্রিত্ব ত্যাগ করে বঙ্গবন্ধু সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করার দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
১৯৪৯- ২৩ জুনঃ ঢাকার রোজ গার্ডেনে মাওলানা ভাসানীকে সভাপতি এবং শামসুল হককে সাধারণ সম্পাদক এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যুগ্ন সম্পাদক করে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠন। - ২৪ জুনঃ সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন আরমানিটোলা মাঠে দলের প্রথম জনসভা অনুষ্ঠিত হয়।:১৯৫২- ২৬ জানুয়ারিঃ নাজিমুদ্দিনের ঘোষণা, উর্দুই হবে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা। কারাবন্দী শেখ মুজিব চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলের প্রিজন সেলে থাকা অবস্থায় নেতাদের সাথে যোগাযোগ করে আন্দোলন এগিয়ে নেওয়ার দিক-নির্দেশনা দেন।