মোহাম্মাদ নাসিমের মৃত্যুতে আওয়ামী লীগ হারালো এক বিশ্বস্ত সহযোদ্ধাকে

4684

Published on জুন 14, 2020
  • Details Image

মোহাম্মদ নাসিমের মৃত্যুতে শোকাহত পুরো আওয়ামী লীগ পরিবার। তার প্রয়াণে শোক জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকারসহ মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও তার সহকর্মীরা। প্রত্যেকেই মোহাম্মদ নাসিমের সঙ্গে কাটানো সময় নিয়ে স্মৃতিকাতর হওয়ার পাশাপাশি তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় তার সংগ্রামের কথা তুলে ধরেছেন।

মোহাম্মাদ নাসিমের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে মহামান্য রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ বলেন, ‘আমাদের মুক্তি সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধসহ দেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনে মোহাম্মদ নাসিম ছিলেন নির্ভীক যোদ্ধা। তিনি জনগণের প্রিয় নেতা ছিলেন বলেই পাঁচবার সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তার মৃত্যু বাংলাদেশের জাতীয় রাজনীতিতে এক অপূরণীয় ক্ষতি। দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে মোহাম্মদ নাসিমের নাম চির ভাস্বর হয়ে থাকবে। মোহাম্মদ নাসিম গণতন্ত্র, দেশ, দল, জনগণসহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিকাশে যে অবদান রেখেছেন জাতি তা চিরদিন শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।’

মোহাম্মদ নাসিমের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাবার (জাতীয় চার নেতার অন্যতম ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী) মতোই মোহাম্মদ নাসিম আমৃত্যু জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে ধারণ করে দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করে গেছেন। সব ঘাত-প্রতিঘাত উপেক্ষা করে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনা প্রতিষ্ঠায় তিনি অনন্য অবদান রেখেছেন। মোহাম্মদ নাসিমের মৃত্যুতে বাংলাদেশ একজন দেশপ্রেমিক ও জনমানুষের নেতাকে হারালো। আমি হারালাম একজন বিশ্বস্ত সহযোদ্ধাকে।’

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মোহাম্মদ নাসিম ছিলেন দলের দুঃসময়ের সাহসী কর্মী। ছিলেন একজন বলিষ্ঠ সংগঠক। তার মৃত্যুতে দেশ ও জাতির অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেলো।’

নাসিমের মৃত্যুর খবরে শোকাহত বর্ষীয়ান রাজনীতিক, আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন আমু বলেন, “নাসিমের মৃত্যু অত্যন্ত দুঃখজনক এবং দেশের জন্য ক্ষতি। দেশ গঠনে সমস্ত সংগ্রামে, সম্স্ত কাজে সে জড়িত ছিল। করোনাভাইরাসের সঙ্কটেও সে নিজের হাতে ত্রাণ দেওয়া এবং সমস্ত কাজে যুক্ত ছিল বলেই অসুস্থ হয়ে গিয়েছিল। নাসিমের মৃত্যু মেনে নেওয়া আমাদের জন্য খুবই কষ্টকর।”

বর্ষীয়ান রাজনীতিক ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য তোফায়েল আহমেদ বলেন, “নাসিম ছিল জাতীয় নেতা, তার একটা বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন ছিল। সে সংগ্রামী নেতা ছিল, জেল-জুলুম-অত্যাচার নির্যাতন সহ্য করেও সংগঠনের জন্য নিবেদিত প্রাণ ছিল। ১/১১ এর সময় তাকে গ্রেপ্তার করলে জেলের মধ্যে তার স্ট্রোক হয়। শারীরিক এই অবস্থা নিয়ে সারা বাংলাদেশ সফর করে আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করে। সে অনেক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিল। ১৪ দলে মুখপাত্র হিসেবে বলিষ্ঠ ভুমিকা পালন করেছে। আমি মর্মাহত, বেদনাহত যে নাসিম এভাবে আমাদের ছেড়ে চলে গেল।'

আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মতিয়া চৌধুরী বলেন, “৩রা নভেম্বরের বিয়োগান্তর ঘটনায় নাসিম মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিল, সেই পরিস্থিতি দৃঢ়তার সঙ্গে মোকাবেলা করে রাজনীতিতে তার বাবার ধারা, দেশের জন্য কাজ করা, সেটা সে প্রমাণ করেছে। সে ছিল অবিচল, বিশ্বস্ত। দেশের জন্য কাজ করতে গিয়ে জেল-জুলুম, নির্যাতন হাসিমুখে বরণ করে গেছে। দেশের নিঃস্বার্থ একনিষ্ঠ রাজনৈতিক নেতা এবং মাঠের কর্মী ছিল সে, তাকে হারালাম।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক আন্দোলনের একজন সৈনিক। তিনি সারাজীবন কাজ করেছেন, নির্যাতিত হয়েছেন। জেল খেটেছেন, কিন্তু আদর্শ থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুতি হননি। তিনি ছিলেন মাটি ও মানুষের নেতা। জনগণের সঙ্গে ছিল তার আত্মার সম্পর্ক। তার সমস্ত কর্মকাণ্ড ছিল জনকল্যাণকর। আমি তার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত সিপাহসালার ছিলেন আমাদের প্রিয় নাসিম ভাই। তার মৃত্যুতে আওয়ামী লীগসহ দেশবাসী আজ শোকাহত। করোনাভাইরাসের ঝুঁকির মধ্যেও শত মানুষের ভিড় আজ আপনারা দেখছেন হাসপাতালে। এটাই প্রমাণ করে, উনি গণমানুষের নেতা ছিলেন।'

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কর্নেল (অব.) ফারুক খান বলেন, ‘আমরা গভীরভাবে শোকাহত। একজন গর্বিত ও সাহসী রাজনীতিবিদ এবং দেশ অন্তপ্রাণ পরিবারের একজন সদস্য হারালো বাংলাদেশ। তিনি সব সময় জনগণের কথা বলেছেন। তার মৃত্যু দেশের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। তার প্রয়াণে সাহসী চিন্তার অভাব অনুভব করবো। আওয়ামী লীগ শুধু একজন নেতাই নয়, হারিয়েছে সাহসী একজন সংগঠককে। তিনি ছিলেন একজন সত্যিকারের যোদ্ধা। মৃত্যুকালেও তিনি যুদ্ধ করে সেটা প্রমাণ করেছেন।’

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান বলেন, এক বর্ণাঢ্য জীবনের অবসান হয়ে গেল আজ। দীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে তিনি যেমন স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন করেছিলেন, তেমনি খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিলেন। একইসঙ্গে সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধেও তিনি লড়াই করেছিলেন। তিনি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে নিরলসভাবে লড়াই করেছিলেন। তিনি নিজ এলাকাতেই কেবল নয়, সারাদেশের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী-সমর্থকদের কাছে প্রিয় নেতা ছিলেন। এ দেশের মানুষ সারাজীবন মোহাম্মদ নাসিমদের মনে রাখবে।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘জাতীয় চার নেতার অন্যতম ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলীর ছেলে মোহাম্মদ নাসিম আজীবন জাতির জনকের আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অটল ছিলেন। তার বর্ণাঢ্য ও কর্মময় রাজনৈতিক জীবন এদেশের মানুষের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।'

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন বলেন, মোহাম্মদ নাসিমের মৃত্যুতে জাতি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের একজন শ্রেষ্ঠ সন্তান এবং আপাদমস্তক একজন রাজনীতিবিদকে হারালো। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করার পর যে কয়েকজন বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করার জন্য জেল-জুলুম-নির্যাতন ভোগ করেছেন, তার মধ্যে মোহাম্মদ নাসিম অন্যতম। সামরিক স্বৈরাচার ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনে প্রথম থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং রাজপথ থেকে লড়াই-সংগ্রাম করেছেন। মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি। পিতা ক্যাপ্টেন মনসুর আলী যেমন আজীবন বঙ্গবন্ধুর জন্য লড়াই করেছেন, মোহাম্মদ নাসিমও শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা বিশ্বাস রেখেই আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করেছেন। তার শূন্যতা পূরণ হওয়ার নয়।

আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন বলেন, বাংলাদেশের মানুষ একজন জনদরদি ও দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ হারালো। তিনি মানুষের কল্যাণে রাজনীতি করেছেন। আমৃত্যু এদেশের মানুষকে ভালোবেসেছেন। এদেশের গণতন্ত্র বিকাশে মোহাম্মদ নাসিমের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে যেমন তিনি সংগ্রাম করেছেন। তেমনি বিএনপি-জামায়াতের দুঃশাসনের হাত থেকে দেশবাসীকে রক্ষা করতে রাজপথে ছিলেন সাহসী কণ্ঠ। তাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে প্রকাশ্য রাজপথে তিনি পুলিশের নিষ্ঠুর পিটুনির শিকার হয়েছিলেন। জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকার ফিরিয়ে আনতে দেশ ও জাতি তার অবদান কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ রাখবে।’

জাতীয় সংসদের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী বলেন, ‘মোহাম্মদ নাসিমের মৃত্যুতে দেশ এক বরেণ্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে হারালো। তিনি আজীবন দেশর মানুষের জন্য রাজনীতি করে গেছেন।’

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন- ‘গণমানুষের নেতা মোহাম্মদ নাসিমের মৃত্যুতে দেশ একজন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদকে হারালো। তার মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো তা অপূরণীয়। জাতীয় চার নেতার অন্যতম শহীদ ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর সুযোগ্য পুত্র মোহাম্মদ নাসিম এদেশের রাজনীতিতে যে অবদান রেখেছেন তা বাঙালি জাতি চিরদিন স্মরণ রাখবে।’

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা করে বলেন, ‘মোহাম্মদ নাসিম আজীবন দেশ ও মানুষের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করে গেছেন । তার মৃত্যু দেশ ও জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি হলো। দেশ ও সমাজের উন্নয়নে তার অবদান জাতি শ্রদ্ধার ভরে স্মরণ করবে।’

শোক বার্তায় পরিবেশমন্ত্রী জানান, মোহাম্মদ নাসিম ছিলেন এক বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের অধিকারী। আজীবন দেশ ও মানুষের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করেছেন এ জনদরদী মহান রাজনীতিবিদ। তার মৃত্যু দেশ ও জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। জনসেবা, দেশ ও সমাজের উন্নয়নে তার অবদান জাতি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, মোহাম্মদ নাসিম বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের অধিকারী ছিলেন। তার মৃত্যু দেশ ও জাতির জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। জনসেবা, দেশ ও সমাজের উন্নয়নে তার অবদান জাতি চিরজীবন শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।

বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশের রাজনীতি ও সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনে মোহাম্মদ নাসিমের রয়েছে অপরিসীম অবদান। তার মৃত্যুতে দেশ ও জনগণের জন্য নিবেদিত সত্যিকারের রাজনীতিবিদকে হারালাম। যা দেশের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি।

বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ শোক বার্তায় বলেন, 'মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে শেষ পর্যন্ত হার মেনে আমাদের সবাইকে ছেড়ে চলে গেলেন নাসিম ভাই। মোহাম্মদ নাসিম বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক কিংবদন্তী নাম। তার মৃত্যু বাংলাদেশের রাজনীতিতেই বিশাল এক শূন্যতা তৈরি করলো। ৭৫’র পর সামরিক স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন সংগ্রামে দলকে তৃণমূল পর্যায়ে সংগঠিত করতে চষে বেড়িয়েছেন দেশের প্রতিটি জায়গাতে। মানুষের অধিকার আদায়ে কখনও পিছপা হননি। ২০০১ সালের নির্বাচনের পর বিএনপি-জামায়াতের দুঃশাসনের সময় পুলিশি নির্যাতনের মুখেও কখনও রাজপথ ছাড়েননি। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের অসাম্প্রদায়িক সোনার বাংলা গড়তে নাসিম ভাই সব সময় সক্রিয় থেকেছেন।'

গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘দেশ প্রেমিক নেতা মোহাম্মদ নাসিম ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের ধারক ও বাহক। তিনি সারা জীবন অসাম্প্রদায়িক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা প্রতিষ্ঠায় কাজ করে গেছেন। এদেশের রাজনীতিতে তার অবদান বাঙালি জাতি চিরদিন স্মরণ রাখবে।’

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, 'বর্ণিল রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী মোহাম্মদ নাসিমের মৃত্যুতে যে রাজনৈতিক শূন্যতা হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। স্বাধীনতা সংগ্রাম ও বাংলাদেশ গঠনে তার অগ্রনী ভূমিকা বাঙালি জাতি চিরদিন স্মরণ রাখবে।'

Live TV

আপনার জন্য প্রস্তাবিত