918
Published on অক্টোবর 12, 2015আজ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে।
মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন পর্যায়ক্রমে সব বীরাঙ্গনাকে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয়া হবে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল আইন, ২০০২ (২০০২ সালের ৮ নম্বর আইন) এর ৭(ঝ) ধারা অনুযায়ী প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের (বীরাঙ্গনা) তালিকা রুলস অব বিজনেস ১৯৯৬ এর সিডিউল-১ এর ক্ষমতাবলে গেজেট আকারে প্রকাশ করেছে।
বিশেষ এই মুক্তিযোদ্ধাদের চলতি বছরের জুলাই মাস থেকে মুক্তিযোদ্ধার সকল সুযোগ-সুবিধা দেয়া হবে বলে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক জানিয়েছেন।
মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে যাদের নামে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে এরা হলেন-ময়মনসিংহের ফুলপুরের ময়মনা খাতুন, হালিমা খাতুন, হালুয়াঘাটের জাহেরা খাতুন ও ফাতেমা খাতুন, হবিগঞ্জের মাধবপুরের মাজেদা বেগম ওরফে মাগেদা খাতুন, সিলেট জকিগঞ্জের এশনু বেগম, কুষ্টিয়া কুমারখালীর মোছা. এলেজান নেছা, মোছা. মোমেনা খাতুন, মোছা. গোলজার নেছা ও মোছা. মজিরন নেছা, রংপুর সদরের মনছুরা বেগম, ঠাকুরগাঁও রানীশংকৈলের সুমি বাসুগী, মালেকা, মনি কিসকু, নিহারানী দাস, নুরজাহান বেগম ও হাফেজা বেগম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ শিবগঞ্জের মালেকা বেগম, গোমস্তাপুরের রাবিয়া বেগম, হাসিনা বেগম, জলো বিগম, সফেদা বেগম, আয়েশা বেগম, রেনু বেগম, হাজেরা বেগম, আরবী বেগম ও রাহেলা বেগম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানার লিলি বেগম, সিরাজগঞ্জ কাজীপাড়ার আছিয়া বেগম, সদরের আয়মনা, মোছা. সূর্য বেগম, মোছা. কমলা বেওয়া, মোছা. জয়গন, মোছা. ছুরাইয়া খতিুন, মোছা. মাহেলা বেগম, মোছা. হামিদা বেওয়া, মোছা. হাসনা বেগম, মোছা. রহিমা বেওয়া, মোছা. ছামেনা খাতুন, মোছা. শামসুন্নাহার বেওয়া এবং কামারখন্দের শ্রীমতি রাজুবালা দে।