আগামী তিন বছরে জাপানে রপ্তানীর পরিমাণ ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবেঃ তোফায়েল আহমেদ

425

Published on সেপ্টেম্বর 8, 2015
  • Details Image

মঙ্গলবার সচিবালয়ে জাপানের রাষ্ট্রদূত মাসাতো ওয়াটানাবের সাথে বৈঠকশেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

তোফায়েল আহমেদ বলেন, জাপান বাংলাদেশের বড় উন্নয়ন সহযোগী। বর্তমানে বাংলাদেশে জাপানের ২৩০টি প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। দেশে যে স্পেশাল ইকনোমিক জোন গঠিত হচ্ছে, তার একটি জাপানের জন্য বরাদ্দ দেয়া হবে। এতে বাংলাদেশে জাপানের বিনিয়োগ অনেকাংশে বৃদ্ধি পাবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

তিনি জানান, জাপান বাংলাদেশে বিনিয়োগে খুব আগ্রহী। আগামী দিনগুলোতে দু’দেশের বাণিজ্য আরো বৃদ্ধি পাবে।

তোফায়েল আহমেদ বলেন, জাপান যুদ্ধ বিদ্ধস্থ বাংলাদেশ পুনঃগঠনে সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা করেছে। একক দেশ হিসেবে জাপান বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন সহযোগী। জাপানিদের কাছে বাংলাদেশের তৈরী পোশাক, নিটওয়্যার, চিংড়ি মাছ, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, পাট ও পাটজাত পণ্য বেশ প্রিয়। জাপান সরকার বাংলাদেশকে হ্যান্ড গ্লোভস ও অস্ত্র বাদে সকল রফতানি পণ্যের জন্য ডিউটি ফ্রি ও কোটা ফ্রি সুবিধা প্রদান করছে। এ কারণে জাপানের বাজারে বাংলাদেশী পণ্যের রফতানি ক্রমান্বয়ে বাড়ছে।

জাপানের রাষ্ট্রদূত মাসাতো ওয়াটানাবে সাংবাদিকদের বলেন,বাংলাদেশে বিনিয়োগের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। স্পেশাল ইকনোমিক জোনে জাপান আরো বেশি বিনিয়োগ করবে। জাপানের বাজারে বাংলাদেশের তৈরী পোশাক, নিটওয়্যার, চামড়ার চাহিদা অনেক বেশি। আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশে জাপানের বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাবে বলে তিনি জানান।

বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন উপস্থিত ছিলেন।

TAGS:

Live TV

আপনার জন্য প্রস্তাবিত